নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীর সঞ্চালনায় আলোচনাসভায় উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গৌছ, সহ-সাংগঠিনক সম্পাদক কলিম উদ্দিন মিলন, মিফতাহ সিদ্দিকী, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, বিএনপি নেত্রী অ্যাডভো
তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
একটি কমিশন আমাদের সময় দেয়নি— সংবিধান কমিশন। আমি জানি না কেন তারা সময় দেয়নি। হয়তো তাদের ধারণা ছিল, সংবিধান সংস্কারে নারীদের আবার কী বলার থাকতে পারে! তারা আমাদের প্রস্তাব গ্রহণ না-ই করতে পারতেন, কিন্তু সময় দেওয়াটা ছিল শোভন আচরণের অংশ। সেই সৌজন্যটুকু আমরা পাইনি।
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, আমরা বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলাম। তারা বলেছেন, আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন না। আমরা যেকোনো সময় আলোচনায় বসতে রাজি আছি। প্রয়োজনে অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে আলোচনায় বসতে উদ্বুদ্ধ করব।
আজ বিকেলে তিনদফা দাবিতে আন্দোলনরত প্রাথমিক শিক্ষকদের শাহবাগ অভিমুখী পদযাত্রায় বাধা দেয় পুলিশ। এ সময় শিক্ষকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ শুরু হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে জলকামান, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
দুলু বলেন, ১৯৬২ সালের রায়টের সময় তার পিতা নাসির উদ্দিন তালুকদার এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষকে আশ্রয় দিয়ে রক্ষা করেছিলেন। তিনি নিজে ১৯৯৬ সালে এমপি হওয়ার পর থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সব বিপদে আপদে এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে ছিলেন। এখনো আছেন।
প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাছুদ বলেন, “শাহবাগে পুলিশের হামলায় বহু শিক্ষক আহত হয়েছেন। কলম সমর্পণ কর্মসূচি শেষে আমাদের শহীদ মিনারে ফিরে যাওয়ার কথা ছিল।”