
গাজীপুর প্রতিনিধি

সাবেক মন্ত্রীর বাড়িতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ওপর হামলার প্রতিবাদে গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতাকর্মীরা। কমিটির কেন্দ্রীয় সংগঠক আলী নাসের সমাবেশ থেকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগের পাশাপাশি গাজীপুরের পুলিশ কমিশনার ও জেলা প্রশাসকের অপসারণ দাবি করেন।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে গাজীপুর জেলা শহরের রাজবাড়ী মাঠে জাতীয় নাগরিক কমিটির গাজীপুর জেলা ও মহানগর শাখার আয়োজনে এ বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। পরে ছাত্ররা জেলা শহরে খণ্ড খণ্ড মিছিল বের করেন।
আলী নাসের খান বলেন, ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দোষীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের আওতায় আনতে হবে। আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে। দ্রুত বিচার আইনে ফ্যাসিবাদীদের বিচার করতে হবে। তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও সম্পদ জব্দ করতে হবে।
মোজাম্মেল হকের বাড়িতে ছাত্র–জনতার ওপর হামলার খবর দিলেও পুলিশ-প্রশাসন ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে অনেক দেরি করে। এতে ক্ষোভ জানিয়ে আলী নাসের বলেন, পুলিশ কেন দেরি করেছে, তার জবাব স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে দিতে হবে। তাকে ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করতে হবে। গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার ও জেলা প্রশাসককে অপসারণ করতে হবে।
ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা বলেন, প্রথমে ছাত্র-জনতার নামে মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলা চালিয়ে লুটপাট-ভাঙচুর করেছে। তারপর ছাত্রদের ডেকে নিয়ে ডাকাতের নাম করে তাদের ওপর হামলা করেছে। পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর জাহাঙ্গীর আলমের লোকজন হামলা করেছে। আ ক ম মোজাম্মেলের বাড়ি ভাঙচুরের অজুহাতে ছাত্রদের হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছিল।
বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য এম সোয়েব, গাজীপুর মহানগরের গাছা থানা প্রতিনিধি আনিসুর রহমান, টঙ্গী পশ্চিম থানা প্রতিনিধি নাবিল ইউসুফসহ অন্যরা।

সাবেক মন্ত্রীর বাড়িতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ওপর হামলার প্রতিবাদে গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতাকর্মীরা। কমিটির কেন্দ্রীয় সংগঠক আলী নাসের সমাবেশ থেকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগের পাশাপাশি গাজীপুরের পুলিশ কমিশনার ও জেলা প্রশাসকের অপসারণ দাবি করেন।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে গাজীপুর জেলা শহরের রাজবাড়ী মাঠে জাতীয় নাগরিক কমিটির গাজীপুর জেলা ও মহানগর শাখার আয়োজনে এ বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। পরে ছাত্ররা জেলা শহরে খণ্ড খণ্ড মিছিল বের করেন।
আলী নাসের খান বলেন, ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দোষীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের আওতায় আনতে হবে। আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে। দ্রুত বিচার আইনে ফ্যাসিবাদীদের বিচার করতে হবে। তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও সম্পদ জব্দ করতে হবে।
মোজাম্মেল হকের বাড়িতে ছাত্র–জনতার ওপর হামলার খবর দিলেও পুলিশ-প্রশাসন ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে অনেক দেরি করে। এতে ক্ষোভ জানিয়ে আলী নাসের বলেন, পুলিশ কেন দেরি করেছে, তার জবাব স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে দিতে হবে। তাকে ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করতে হবে। গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার ও জেলা প্রশাসককে অপসারণ করতে হবে।
ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা বলেন, প্রথমে ছাত্র-জনতার নামে মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলা চালিয়ে লুটপাট-ভাঙচুর করেছে। তারপর ছাত্রদের ডেকে নিয়ে ডাকাতের নাম করে তাদের ওপর হামলা করেছে। পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর জাহাঙ্গীর আলমের লোকজন হামলা করেছে। আ ক ম মোজাম্মেলের বাড়ি ভাঙচুরের অজুহাতে ছাত্রদের হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছিল।
বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য এম সোয়েব, গাজীপুর মহানগরের গাছা থানা প্রতিনিধি আনিসুর রহমান, টঙ্গী পশ্চিম থানা প্রতিনিধি নাবিল ইউসুফসহ অন্যরা।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাজশাহী-৩ আসনে বিএনপির ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সহসম্পাদক শফিকুল হক মিলনের মনোনয়ন বাতিল করে নাসির হোসেন অস্থিরকে প্রার্থী করার দাবিতে ওই বিক্ষোভ আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভ চলাকালে টায়ারে আগুন দিতে গিয়ে শহিদুল ইসলামের শরীরে আগুন ধরে যায়। এ সময় তিনি আগুনে দগ্ধ অবস্থায় দৌড়াতে থাকেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যায় হঠাৎ বিভিন্ন এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের কয়েক শ নেতাকর্মী ও সমর্থক মিছিল নিয়ে উপজেলার মুশুলি ইউনিয়নের তারেরঘাট বাজারে হাজির হন। বাজারের সামনে ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কে মিছিল করে সরকারবিরোধী স্লোগান দেন তারা।
১৯ ঘণ্টা আগে
গণশুনানির বিচারক প্যানেলে ছিলেন বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের খেপুপাড়া নদী উপকেন্দ্রের প্রধান ও উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ আশরাফুল হক, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপকূলীয় অধ্যয়ন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রভাষক অসীম আবরার, বরিশাল বিভাগীয় পরিবেশ ও জনসুরক্ষা ফোরামের সদস্য শুভঙ্
২০ ঘণ্টা আগে