
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

হবিগঞ্জের মাধবপুরে ট্রাক ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে দুজন নারী রয়েছেন। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে মাধবপুর উপজেলার বাখরনখর নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুলাহ আল মামুন। তিনি বলেন, ট্রাক ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। পিকআপে ঘরের জিনিসপত্রসহ ১৭ যাত্রী ছিলেন। আহতদের উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজন।
ট্রাক ও পিকআপ হাইওয়ে পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আব্দুলাহ আল মামুন বলেন, লাশ উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে রাখা হয়েছে। নিহতদের পরিচয় শনাক্তে পুলিশ কাজ চলছে।

হবিগঞ্জের মাধবপুরে ট্রাক ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে দুজন নারী রয়েছেন। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে মাধবপুর উপজেলার বাখরনখর নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুলাহ আল মামুন। তিনি বলেন, ট্রাক ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। পিকআপে ঘরের জিনিসপত্রসহ ১৭ যাত্রী ছিলেন। আহতদের উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজন।
ট্রাক ও পিকআপ হাইওয়ে পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আব্দুলাহ আল মামুন বলেন, লাশ উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে রাখা হয়েছে। নিহতদের পরিচয় শনাক্তে পুলিশ কাজ চলছে।

আব্দুল হান্নান মাসউদ বলেন, ‘এ ধরনের হত্যার হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের ঘটনা অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং উদ্বেগজনক। বিষয়টি আমি ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করেছি। আমি আশা করি, সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে জড়িতদের দ্রুত শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
২০ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদ এবং হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে রাজশাহীতে পৃথক বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুর ঘটনায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। এ ঘটনার পর থেকে রাজধানীজুড়ে অনেকটাই থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
১ দিন আগে
তিনি বলেন, ওসমান হাদির হত্যাকারীদের আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানাচ্ছি। যতক্ষণ পর্যন্ত বিচার না হবে, ততক্ষণ আমরা থামব না। আমাদের কোনোভাবেই সান্ত্বনা দেওয়া যাবে না। কারণ আমরা যে হাদিকে হারিয়েছি, সেই হাদির আর ৫৫ বছরে জন্ম হবে না।
১ দিন আগে