রংপুর প্রতিনিধি
ফ্যাসিবাদী শক্তি আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি (জাপা) যদি নির্বাচনে না আসতে পারে তার মধ্য দিয়েই গণতন্ত্রের বিজয় সূচিত হবে মন্তব্য করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টির জোগসাজশে দেশে পরপর তিনটি ডামি ও প্রহসনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মানুষ দীর্ঘ সময় ধরে যে ফ্যাসিবাদের যাতাকলে পিষ্ট ছিল, তার পিছনে সবচেয়ে বড় শক্তি ছিল আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টি। ২০২৪ সালে যে গণহত্যা সংঘটিত হয়েছে এর প্রকাশ্য মদতদাতা সংগঠন আওয়ামী লীগ এবং তাদের দোসর হচ্ছে জাতীয় পার্টি।’
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) দুপুরে রংপুর নগরীর মাহীগঞ্জে জনসংযোগ কর্মসূচির আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আকতার হোসেন বলেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ড, শাপলা চত্বরে হত্যাকাণ্ড, মোদি বিরোধী আন্দোলনে হত্যাকাণ্ড ও জুলাই অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ব্যক্তি হিসেবে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী এবং দল হিসেবে আওয়ামী লীগ সরাসরি জড়িত। যারা গণহত্যার আঞ্জাম দেয় এবং বাংলাদেশের মানুষের ওপর মানবতাবিরোধী অপরাধ চাপিয়ে দেয়। এ শক্তি কোনোভাবেই গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তি নয়। কোনো দেশ কোনোভাবেই ফ্যাসিবাদী শক্তিকে সে দেশের রাজনীতি করার অধিকার দেয় না। এজন্য কোনো ফ্যাসিবাদী শক্তি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের উপাদান হতে পারে না। ফ্যাসিবাদি শক্তি যাতে নির্বাচনে না আসতে পারে, তার মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রের বিজয় সূচিত হয়।
আখতার হোসেন বলেন, আমাদের দলের বিভিন্ন সদস্যের মধ্যে তাদের মধ্যকার কথাবার্তা নিয়ে অনেকের মনে হয়েছে যে দলের মধ্যে সমন্বয়হীনতা তৈরি হয়েছে। কিন্ত বিষয়টি এরকম নয়। আমাদের দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় সদস্য ও সারা দেশের নেতা-কর্মীদের যোগাযোগ রয়েছে। আমরা সকলে মিলে নতুন যে বাংলাদেশের বিনির্মাণের স্বপ্ন দেখি, যে রাজনীতির শপথ নিয়েছি, সে পথেই কাজ করে যাচ্ছি ।
আখতার বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের যে ঘোষণা দিয়েছেন। সরকারের মধ্যে যদি সদিচ্ছা থাকে তাহলে এই সময়ের মধ্যে সংস্কারের প্রাথমিক এবং বিচারের দৃশ্যমান কর্মসূচি হাতে নেওয়া সম্ভব। রাজনৈতিক শক্তিগুলো যদি সরকারকে সহযোগিতা করে, তাহলে সংস্কার এবং বিচার দৃশ্যমান করে নির্বাচনের পথে অগ্রসর হওয়া সম্ভব। এক্ষেত্রে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের ক্ষেত্রে যে সময়সীমার কথা বলেছেন, তার মধ্যে নির্বাচন হওয়ার মতো বাস্তব পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন একটি গণপরিষদ নির্বাচন হওয়ার বাস্তবতা রয়েছে উল্লেখ করে হোসেন বলেন, নির্বাচনের ক্ষেত্রে অবশ্যই গণপরিষদ নির্বাচনের বাস্তবতা রয়েছে। বাংলাদেশের যে সংবিধান রয়েছে এই ফ্যাসিবাদী, এই এক নায়কতান্ত্রিক, অগণতান্ত্রিক ও জনগণের অধিকার বঞ্চিত সংবিধানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের শাসন কাঠামো পরিচালিত হোক এটা আর দেশের মানুষ চান না। দেশের মানুষ নতুন এক সংগঠনের প্রত্যাশা করে। দেশে ক্রিয়াশীল ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল রাজনীতি পক্ষে গণপরিষদ নির্বাচনের ব্যাপারে মানুষের যে আকাঙ্ক্ষা সেই আকাঙ্ক্ষার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে।
ফ্যাসিবাদী শক্তি আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি (জাপা) যদি নির্বাচনে না আসতে পারে তার মধ্য দিয়েই গণতন্ত্রের বিজয় সূচিত হবে মন্তব্য করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টির জোগসাজশে দেশে পরপর তিনটি ডামি ও প্রহসনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মানুষ দীর্ঘ সময় ধরে যে ফ্যাসিবাদের যাতাকলে পিষ্ট ছিল, তার পিছনে সবচেয়ে বড় শক্তি ছিল আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টি। ২০২৪ সালে যে গণহত্যা সংঘটিত হয়েছে এর প্রকাশ্য মদতদাতা সংগঠন আওয়ামী লীগ এবং তাদের দোসর হচ্ছে জাতীয় পার্টি।’
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) দুপুরে রংপুর নগরীর মাহীগঞ্জে জনসংযোগ কর্মসূচির আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আকতার হোসেন বলেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ড, শাপলা চত্বরে হত্যাকাণ্ড, মোদি বিরোধী আন্দোলনে হত্যাকাণ্ড ও জুলাই অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ব্যক্তি হিসেবে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী এবং দল হিসেবে আওয়ামী লীগ সরাসরি জড়িত। যারা গণহত্যার আঞ্জাম দেয় এবং বাংলাদেশের মানুষের ওপর মানবতাবিরোধী অপরাধ চাপিয়ে দেয়। এ শক্তি কোনোভাবেই গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তি নয়। কোনো দেশ কোনোভাবেই ফ্যাসিবাদী শক্তিকে সে দেশের রাজনীতি করার অধিকার দেয় না। এজন্য কোনো ফ্যাসিবাদী শক্তি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের উপাদান হতে পারে না। ফ্যাসিবাদি শক্তি যাতে নির্বাচনে না আসতে পারে, তার মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রের বিজয় সূচিত হয়।
আখতার হোসেন বলেন, আমাদের দলের বিভিন্ন সদস্যের মধ্যে তাদের মধ্যকার কথাবার্তা নিয়ে অনেকের মনে হয়েছে যে দলের মধ্যে সমন্বয়হীনতা তৈরি হয়েছে। কিন্ত বিষয়টি এরকম নয়। আমাদের দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় সদস্য ও সারা দেশের নেতা-কর্মীদের যোগাযোগ রয়েছে। আমরা সকলে মিলে নতুন যে বাংলাদেশের বিনির্মাণের স্বপ্ন দেখি, যে রাজনীতির শপথ নিয়েছি, সে পথেই কাজ করে যাচ্ছি ।
আখতার বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের যে ঘোষণা দিয়েছেন। সরকারের মধ্যে যদি সদিচ্ছা থাকে তাহলে এই সময়ের মধ্যে সংস্কারের প্রাথমিক এবং বিচারের দৃশ্যমান কর্মসূচি হাতে নেওয়া সম্ভব। রাজনৈতিক শক্তিগুলো যদি সরকারকে সহযোগিতা করে, তাহলে সংস্কার এবং বিচার দৃশ্যমান করে নির্বাচনের পথে অগ্রসর হওয়া সম্ভব। এক্ষেত্রে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের ক্ষেত্রে যে সময়সীমার কথা বলেছেন, তার মধ্যে নির্বাচন হওয়ার মতো বাস্তব পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন একটি গণপরিষদ নির্বাচন হওয়ার বাস্তবতা রয়েছে উল্লেখ করে হোসেন বলেন, নির্বাচনের ক্ষেত্রে অবশ্যই গণপরিষদ নির্বাচনের বাস্তবতা রয়েছে। বাংলাদেশের যে সংবিধান রয়েছে এই ফ্যাসিবাদী, এই এক নায়কতান্ত্রিক, অগণতান্ত্রিক ও জনগণের অধিকার বঞ্চিত সংবিধানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের শাসন কাঠামো পরিচালিত হোক এটা আর দেশের মানুষ চান না। দেশের মানুষ নতুন এক সংগঠনের প্রত্যাশা করে। দেশে ক্রিয়াশীল ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল রাজনীতি পক্ষে গণপরিষদ নির্বাচনের ব্যাপারে মানুষের যে আকাঙ্ক্ষা সেই আকাঙ্ক্ষার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
১ দিন আগেএনজিও ও স্থানীয় সুদকারবারিদের ঋণের চাপ সহ্য করতে না পেরে রাজশাহীতে এবার আকবর হোসেন (৫০) নামে এক কৃষক আত্মহত্যা করেছেন।
১ দিন আগেলেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক বলেন, ‘গত ১৪ আগস্ট ‘এফবি মায়ের দোয়া’ নামক ফিশিং বোটটি মাছ ধরার উদ্দেশ্যে ৮ জন জেলেসহ সমুদ্রে গমন করে। অতঃপর যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে শ্যাফট বিকল হয়ে গেলে বোটটি সমুদ্রে ভাসতে থাকে।’
১ দিন আগে