প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেনের বড় ভাইয়ের ছেলে আরিফ হোসনের (২২) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে রৌমারী থানা পুলিশ উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের ধনারচর চরের গ্রাম নামক স্থান থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
শনিবার দিবাগত রাতে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে আরিফ হোসনের মরদেহটি সোনাভরী নদীর তীরে নৌকার উপর ফেলে রেখে খুনিরা পালিয়ে যায় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
নিহতের বড় ভাই আনোয়ার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে সুপরিকল্পিতভাবে আরিফকে শ্বাসরোধে হত্যা করে ফেলে রেখে পালিয়ে যায় খুনিরা। একই গ্রামের আজাদের সাথে বালু ব্যবসা ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে আরিফের সাথে দীর্ঘদিন থেকে বিরোধ চলে আসছিল। আমার ধারণা তারাই এই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আরিফ হোসেন (২২) ও একই গ্রামের মুঞ্জিল হোসেনের ছেলে আজাদের সাথে বালু ব্যবসা ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন থেকে বিরোধ চলে আসছিলো। ঘটনার দিন আরিফকে ডেকে নিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে মরদেহ ফেলে রেখে যায় খুনিরা। তার গলায় মাফলার পেচানা এবং শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই আনোয়ার হোসন বাদি হয়ে আজাদ ও তার ছেলে ইমনসহ ৬/৭ জনকে আসামি করে রৌমারী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফর রহমান বলেন, এ ঘটনায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কুড়িগ্রাম মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
এই হত্যার ঘটনার প্রসঙ্গে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (রৌমারী সার্কল) মোমিনুল ইসলাম বলেন, কি কারণে খুন হয়েছে সেটা এখনই জানানো যাচ্ছে না। এ বিষয়ে আরও তদন্ত ও খোঁজখবর নিয়ে আসল ঘটনা উদঘাটন করে আপনাদের জানানো হবে।
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেনের বড় ভাইয়ের ছেলে আরিফ হোসনের (২২) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে রৌমারী থানা পুলিশ উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের ধনারচর চরের গ্রাম নামক স্থান থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
শনিবার দিবাগত রাতে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে আরিফ হোসনের মরদেহটি সোনাভরী নদীর তীরে নৌকার উপর ফেলে রেখে খুনিরা পালিয়ে যায় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
নিহতের বড় ভাই আনোয়ার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে সুপরিকল্পিতভাবে আরিফকে শ্বাসরোধে হত্যা করে ফেলে রেখে পালিয়ে যায় খুনিরা। একই গ্রামের আজাদের সাথে বালু ব্যবসা ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে আরিফের সাথে দীর্ঘদিন থেকে বিরোধ চলে আসছিল। আমার ধারণা তারাই এই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আরিফ হোসেন (২২) ও একই গ্রামের মুঞ্জিল হোসেনের ছেলে আজাদের সাথে বালু ব্যবসা ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন থেকে বিরোধ চলে আসছিলো। ঘটনার দিন আরিফকে ডেকে নিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে মরদেহ ফেলে রেখে যায় খুনিরা। তার গলায় মাফলার পেচানা এবং শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই আনোয়ার হোসন বাদি হয়ে আজাদ ও তার ছেলে ইমনসহ ৬/৭ জনকে আসামি করে রৌমারী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফর রহমান বলেন, এ ঘটনায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কুড়িগ্রাম মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
এই হত্যার ঘটনার প্রসঙ্গে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (রৌমারী সার্কল) মোমিনুল ইসলাম বলেন, কি কারণে খুন হয়েছে সেটা এখনই জানানো যাচ্ছে না। এ বিষয়ে আরও তদন্ত ও খোঁজখবর নিয়ে আসল ঘটনা উদঘাটন করে আপনাদের জানানো হবে।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার রাতে হত্যার ঘটনাটি ঘটেছে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মগটুলা ইউনিয়নের কর্মা গ্রামে। জমির মালিকানা সংক্রান্ত ঘটনার জেরে একই গ্রামের নজরুল ইসলামসহ (৩০) কয়েকজন মিলে অটোরিকশাচালক খোকন মিয়াকে (৫০) পিটিয়ে হত্যার করে। নিহত খোকন মিয়া অভিযুক্ত নজরুলের চাচাত ভাই। হত্যার ঘটনায় নজর
১ দিন আগেগ্রেপ্তার আলমগীর হোসেন ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার মলমল ভাটিপাড়া গ্রামের মমতাজ উদ্দিন বেপারী মোন্তার ছেলে। তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, হত্যা ও অস্ত্র আইনে তিনটি মামলা রয়েছে।
১ দিন আগেনেত্রকোণার মোহনগঞ্জ উপজেলায় শারদীয় দুর্গাপূজার মণ্ডপে হামলার ঘটনায় আরিফ চৌধুরী অন্তর (২২) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (৪ অক্টোবর) রাত ১১টার দিকে মোহনগঞ্জ পৌর শহরের উত্তর দৌলতপুরের ব্যাংকার্স মোড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। রবিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে তাকে আদালতে পাঠানো হয় বলে নি
১ দিন আগে