
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বগুড়ায় রথযাত্রার সময় বিদ্যুৎপৃষ্টে গুরুতর আহত দুইজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়া হয়েছে। রোববার (৭ জুলাল) দিবাগত রাত ১২টার দিকে তাদেরকে ঢাকায় পাঠানো হয়।
আহতরা হলেন- বগুড়া সদরের পালপাড়া এলাকার মৃত পাচকুড়ি পালের ছেলে শ্রী রঞ্জন পাল (৫২) ও সদরের দত্তবাড়ি এলাকার মৃত ক্ষীরদ চন্দ্রের ছেলে চন্দন দেব (৬৮)। তারা দুজন বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
আহতদের ঢাকায় পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, রোববার আমাদের হাসপাতালে মোট ভর্তি হয়েছিল ৩৮ জন। তাদের মধ্যে দুইজনের অবস্থা ক্রিটিক্যাল ছিল। ফলে তাদের মধ্যে রঞ্জন পালকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং চন্দন দেবকে শেখ হাসিনা বার্ন ইন্সটিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া মোট রোগীর মধ্যে বর্তমানে ২৮ জন বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে ২২ জন মহিলা এবং ৬ জন পুরুষ। এই রোগীরা শঙ্কামুক্ত। অন্যদের রিলিজ দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রোববার বিকেল ৫টার দিকে শহরের সেউজগাড়ী ইসকন মন্দির থেকে রথযাত্রা বের হয়। সেউজগাড়ী আমতলা এলাকায় পৌঁছালে রথের চূড়াটি সড়কের ওপর দিয়ে যাওয়া উচ্চ ভোল্টেজের বৈদ্যুতিক তারের সংস্পর্শে আসে। রথটি লোহার তৈরি হওয়ার কারণে এতে আগুন ধরে যায়। এ সময় রথের ওপরে বসে থাকা এবং নিচে থাকা বহু লোক আহত হন। তাদের উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে পাঁচজনকে মৃত ঘোষণা করেন। তারা হলেন- অলোক, আতশি রানী, রঞ্জিতা, নরেশ মোহন্ত ও জলি রানী সাহা।
এই ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পিএম ইমরুল কায়েসকে প্রধান করে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে জেলা প্রশাসন। ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম।

বগুড়ায় রথযাত্রার সময় বিদ্যুৎপৃষ্টে গুরুতর আহত দুইজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়া হয়েছে। রোববার (৭ জুলাল) দিবাগত রাত ১২টার দিকে তাদেরকে ঢাকায় পাঠানো হয়।
আহতরা হলেন- বগুড়া সদরের পালপাড়া এলাকার মৃত পাচকুড়ি পালের ছেলে শ্রী রঞ্জন পাল (৫২) ও সদরের দত্তবাড়ি এলাকার মৃত ক্ষীরদ চন্দ্রের ছেলে চন্দন দেব (৬৮)। তারা দুজন বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
আহতদের ঢাকায় পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, রোববার আমাদের হাসপাতালে মোট ভর্তি হয়েছিল ৩৮ জন। তাদের মধ্যে দুইজনের অবস্থা ক্রিটিক্যাল ছিল। ফলে তাদের মধ্যে রঞ্জন পালকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং চন্দন দেবকে শেখ হাসিনা বার্ন ইন্সটিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া মোট রোগীর মধ্যে বর্তমানে ২৮ জন বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে ২২ জন মহিলা এবং ৬ জন পুরুষ। এই রোগীরা শঙ্কামুক্ত। অন্যদের রিলিজ দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রোববার বিকেল ৫টার দিকে শহরের সেউজগাড়ী ইসকন মন্দির থেকে রথযাত্রা বের হয়। সেউজগাড়ী আমতলা এলাকায় পৌঁছালে রথের চূড়াটি সড়কের ওপর দিয়ে যাওয়া উচ্চ ভোল্টেজের বৈদ্যুতিক তারের সংস্পর্শে আসে। রথটি লোহার তৈরি হওয়ার কারণে এতে আগুন ধরে যায়। এ সময় রথের ওপরে বসে থাকা এবং নিচে থাকা বহু লোক আহত হন। তাদের উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে পাঁচজনকে মৃত ঘোষণা করেন। তারা হলেন- অলোক, আতশি রানী, রঞ্জিতা, নরেশ মোহন্ত ও জলি রানী সাহা।
এই ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পিএম ইমরুল কায়েসকে প্রধান করে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে জেলা প্রশাসন। ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম।

রাজশাহীতে মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আব্দুর রহমানের ছেলে তাওসিফ রহমান সুমন (১৮) হত্যা মামলার প্রধান আসামি লিমন মিয়ার আরও ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী মহানগর আদালত-৫ এর বিচারক আশিকুর রহমান এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
১ দিন আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর ওপর হামলা ও দুজনকে মারধরের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে রাজশাহী-নাটোর মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজলা গেটে তারা মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে এবং আন্দোলন চালান।
১ দিন আগে
হরতালের সমর্থনে আন্দোলনকারীরা রাঙ্গামাটি শহরের বনরূপা, তবলছড়ি, দোয়েল চত্বরসহ ৮ থেকে ১০টি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবস্থান নিয়েছেন।
১ দিন আগে
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, দেশের সব চাকরির নিয়োগে সরকার ৭ শতাংশ কোটা নির্ধারণ করে দিলেও রাঙামাটি জেলা পরিষদ সেই বিধান না মেনে নিয়োগ পরীক্ষার শুরু করেছে। ফলে মেধাবীরা বঞ্চিত হবে।
২ দিন আগে