
গাইবান্ধা প্রতিনিধি

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্যালো ইঞ্জিনচালিত নছিমনের (ভটভটি) ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানচালকসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুইজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
শুক্রবার (২২মার্চ) সকালে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে দুইজন এবং বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) দিনগত গভীর রাতে গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একজন মারা যান।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাত ৮টার দিকে গাইবান্ধা-গোবিন্দগঞ্জ-ভাইয়া নাকাইহাট সড়কের বটতলা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার নাকাই ইউনিয়নের কুমারগাড়ি এলাকার মৃত ভোলা মিয়ার ছেলে মুত্তালিব মিয়া, একই গ্রামের বুধা শেখের ছেলের সবুজ মিয়া ও ওই গ্রামের মজিবুর রহমান ছেলে ভ্যানচালক আশরাফুল ইসলাম।
এ ঘটনায় বেলাল মিয়া (৪৫) ও আমিরুল ইসলাম (৩৩) নামে দুইজন রংপুর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয়রা জানায়, নিহতরা বাড়ি থেকে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা-ভ্যান নিয়ে নাকাইহাট যাচ্ছিলেন। গাইবান্ধা-গোবিন্দগঞ্জ-ভাইয়া নাকাইহাট সড়কের বটতলা এলাকায় মাটির পাতিলবোঝাই একটি নছিমনকে ওভারটেক করতে গিয়ে উভয়ের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এসময় রিকশাভ্যান ও নছিমনটি খাদে পড়ে অন্তত পাঁচজন আহত হয়।
পরে আশেপাশের লোকজন এসে গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে প্রথমে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাদের অবস্থার অবনতি হলে রাতেই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সকালে মোত্তালেব মিয়া ও সবুজ মিয়া মারা যান এবং অটোচালক আশরাফুল ইসলাম গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে রাতেই মারা যান।
প্রতিবেশী মোনারুল ইসলাম বলেন, আজ শুক্রবার গ্রামের মসজিদের ইফতার পার্টি ছিল। সেই ইফতার সামগ্রী কিনতে নিহত পাঁচজন রিকশা-ভ্যানে নাকাইহাট বাজার করতে যাচ্ছিলেন। পথে সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হন তারা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি শামসুল আলম শাহ জানান, ঘটনার পর পুলিশ পাঠানো হয়েছে। হাসপাতাল থেকে স্বজনরা মরদেহ বাড়িতে নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্যালো ইঞ্জিনচালিত নছিমনের (ভটভটি) ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানচালকসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুইজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
শুক্রবার (২২মার্চ) সকালে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে দুইজন এবং বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) দিনগত গভীর রাতে গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একজন মারা যান।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাত ৮টার দিকে গাইবান্ধা-গোবিন্দগঞ্জ-ভাইয়া নাকাইহাট সড়কের বটতলা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার নাকাই ইউনিয়নের কুমারগাড়ি এলাকার মৃত ভোলা মিয়ার ছেলে মুত্তালিব মিয়া, একই গ্রামের বুধা শেখের ছেলের সবুজ মিয়া ও ওই গ্রামের মজিবুর রহমান ছেলে ভ্যানচালক আশরাফুল ইসলাম।
এ ঘটনায় বেলাল মিয়া (৪৫) ও আমিরুল ইসলাম (৩৩) নামে দুইজন রংপুর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয়রা জানায়, নিহতরা বাড়ি থেকে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা-ভ্যান নিয়ে নাকাইহাট যাচ্ছিলেন। গাইবান্ধা-গোবিন্দগঞ্জ-ভাইয়া নাকাইহাট সড়কের বটতলা এলাকায় মাটির পাতিলবোঝাই একটি নছিমনকে ওভারটেক করতে গিয়ে উভয়ের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এসময় রিকশাভ্যান ও নছিমনটি খাদে পড়ে অন্তত পাঁচজন আহত হয়।
পরে আশেপাশের লোকজন এসে গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে প্রথমে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাদের অবস্থার অবনতি হলে রাতেই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সকালে মোত্তালেব মিয়া ও সবুজ মিয়া মারা যান এবং অটোচালক আশরাফুল ইসলাম গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে রাতেই মারা যান।
প্রতিবেশী মোনারুল ইসলাম বলেন, আজ শুক্রবার গ্রামের মসজিদের ইফতার পার্টি ছিল। সেই ইফতার সামগ্রী কিনতে নিহত পাঁচজন রিকশা-ভ্যানে নাকাইহাট বাজার করতে যাচ্ছিলেন। পথে সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হন তারা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি শামসুল আলম শাহ জানান, ঘটনার পর পুলিশ পাঠানো হয়েছে। হাসপাতাল থেকে স্বজনরা মরদেহ বাড়িতে নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
২ দিন আগে
প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
২ দিন আগে