লালমনিরহাট প্রতিনিধি
ভারতে ঘুরতে গিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভারত বিভাগের ঘোষণা দেওয়ায় আলমগীর শেখ (৩৫) নামে বাংলাদেশি এক যুবকের ভিসা বাতিল করে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে বুড়িমারী স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের দায়িত্বপ্রাপ্ত ইনচার্জ আহসান হাবীব বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টায় ভারতের চ্যাংরাবান্ধা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের মাধ্যমে ভিসা বাতিল করে বুড়িমারী স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে তাকে হস্তান্তর করা হয়।
ফেরত আসা যুবক আলমগীর শেখ লালমনিরহাটের পাটগ্রাম পৌরসভার জুম্মাপাড়া এলাকার নুরু শেখের ছেলে।
বুড়িমারী স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সেপ্টেম্বর মাসের তিন তারিখে পর্যটন ভিসায় বুড়িমারী স্থলবন্দর হয়ে ভারতে প্রবেশ করেন আলমগীর হোসেন। ভারতে থেকে সেই দেশ সম্পর্কে বিরোধী মন্তব্য করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট ও লাইভ করেন। রাষ্ট্রদ্রোহী দাবি করে তাৎক্ষণিক তাকে শনাক্ত করে ভারত সরকারের গোয়েন্দা বাহিনী। এরপর দীর্ঘ তদন্ত শেষে চ্যাংরাবান্ধা ইমিগ্রেশনের মাধ্যমে অভিযুক্ত যুবক আলমগীর হোসেনের ভিসা বাতিল করা হয়। এরপর রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাতে পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দর ইমিগ্রেশনের মাধ্যমে আলমগীর শেখকে বাংলাদেশে ফেরত দেওয়া হয়।
আলমগীর শেখের ফেসবুক পোস্ট থেকে জানা যায়, ভারতের আগ্রার তাজমহলে বেড়াতে গিয়ে তিনি একটি লাইভ করেন সেখানে বলেন, "১৯৭১ সালে ভারত আমাদের অনেক সহযোগিতা করেছে, পাশাপাশি পাকিস্তান থেকে আমাদের ভাগ করে দিয়েছে। এবার বাংলাদেশের জনগণ মিলে আমরা ভারতকে ভাগ করতে চাই। মনিপুরের জয় হোক। পাশাপাশি আমার বাংলা আমি ফেরত চাই। পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসাম রাজ্য বাংলাদেশের কাছে ফেরত দিতে বলেন। "
বুড়িমারী স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের দায়িত্বপ্রাপ্ত ইনচার্জ উপ পরিদর্শক (এসআই) আহসান হাবীব বলেন, ভারতের চ্যাংরাবান্ধা কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশি ওই যুবকের ভিসা বাতিল করে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
ভারতে ঘুরতে গিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভারত বিভাগের ঘোষণা দেওয়ায় আলমগীর শেখ (৩৫) নামে বাংলাদেশি এক যুবকের ভিসা বাতিল করে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে বুড়িমারী স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের দায়িত্বপ্রাপ্ত ইনচার্জ আহসান হাবীব বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টায় ভারতের চ্যাংরাবান্ধা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের মাধ্যমে ভিসা বাতিল করে বুড়িমারী স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে তাকে হস্তান্তর করা হয়।
ফেরত আসা যুবক আলমগীর শেখ লালমনিরহাটের পাটগ্রাম পৌরসভার জুম্মাপাড়া এলাকার নুরু শেখের ছেলে।
বুড়িমারী স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সেপ্টেম্বর মাসের তিন তারিখে পর্যটন ভিসায় বুড়িমারী স্থলবন্দর হয়ে ভারতে প্রবেশ করেন আলমগীর হোসেন। ভারতে থেকে সেই দেশ সম্পর্কে বিরোধী মন্তব্য করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট ও লাইভ করেন। রাষ্ট্রদ্রোহী দাবি করে তাৎক্ষণিক তাকে শনাক্ত করে ভারত সরকারের গোয়েন্দা বাহিনী। এরপর দীর্ঘ তদন্ত শেষে চ্যাংরাবান্ধা ইমিগ্রেশনের মাধ্যমে অভিযুক্ত যুবক আলমগীর হোসেনের ভিসা বাতিল করা হয়। এরপর রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাতে পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দর ইমিগ্রেশনের মাধ্যমে আলমগীর শেখকে বাংলাদেশে ফেরত দেওয়া হয়।
আলমগীর শেখের ফেসবুক পোস্ট থেকে জানা যায়, ভারতের আগ্রার তাজমহলে বেড়াতে গিয়ে তিনি একটি লাইভ করেন সেখানে বলেন, "১৯৭১ সালে ভারত আমাদের অনেক সহযোগিতা করেছে, পাশাপাশি পাকিস্তান থেকে আমাদের ভাগ করে দিয়েছে। এবার বাংলাদেশের জনগণ মিলে আমরা ভারতকে ভাগ করতে চাই। মনিপুরের জয় হোক। পাশাপাশি আমার বাংলা আমি ফেরত চাই। পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসাম রাজ্য বাংলাদেশের কাছে ফেরত দিতে বলেন। "
বুড়িমারী স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের দায়িত্বপ্রাপ্ত ইনচার্জ উপ পরিদর্শক (এসআই) আহসান হাবীব বলেন, ভারতের চ্যাংরাবান্ধা কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশি ওই যুবকের ভিসা বাতিল করে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
১ দিন আগে