রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহীর বাঘায় জামায়াতে ইসলামীর মানববন্ধনে হামলা চালিয়েছে বিএনপির নেতাকর্মীরা। এ ঘটনায় সংঘর্ষে ৫জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে বাঘার বাউসা ইউনিয়ন পরিষদের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বাউসা ইউনিয়ন পরিষদের নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও ভিজিডি কার্ড বানিজ্যের প্রতিবাদে জামায়াতের আয়োজনে মানববন্ধন হচ্ছিল। এসময় বাউসা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম, সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন এবং ইউপি তথ্যসেবা কেন্দ্র দখলে রাখা যুবদল সভাপতি এনামুল হকের নেতৃত্বে তাদের অনুসারীরা জামায়াতের বিরুদ্ধে শ্লোগান দিতে দিতে মিছিল নিয়ে সেখানে যান। তারা জামায়াত নেতাকর্মীদের মানববন্ধনে বাধা দেন। বাক-বিতণ্ডার এক পর্যায়ে তারা জামায়াতের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এসময় দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া হয়। এতে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে আব্দুর রহমান ও শামীম নামের দুইজন জামায়াত কর্মী বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করা হয়েছে।
বাউসা ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাওলানা মজিবুর রহমান বলেন, আমাদের কর্মসূচি কোনো দলের বিপক্ষে ছিল না। আমরা কর্মসূচি করছিলাম দুর্নীতি অনিয়মের বিরুদ্ধে। বিএনপির লোকজন আমাদের আমাদের ওপর অন্যায় করে অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। হামলাকারী অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন তিনি। জামায়াতে ইসলামীর রাজশাহী জেলা শাখার প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সদস্য মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ জানান, হামলায় ঘটনায় থানায় অভিযোগ দেয়া হয়েছে।
এদিকে. বাউসা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বলেন, জামায়াতের লোকজন মানববন্ধনে বিএনপির বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছিল। এসময় আমরা সেখানে গিয়ে তাদের থামানোর চেষ্টা করেছি।
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ. ফ. ম. আছাদুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়েছিল। মানববন্ধনকে কেন্দ্র করে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছিল। সেখানে মারামারির তেমন কিছু পাইনি৷ তবে মামলা হলে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রাজশাহীর বাঘায় জামায়াতে ইসলামীর মানববন্ধনে হামলা চালিয়েছে বিএনপির নেতাকর্মীরা। এ ঘটনায় সংঘর্ষে ৫জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে বাঘার বাউসা ইউনিয়ন পরিষদের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বাউসা ইউনিয়ন পরিষদের নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও ভিজিডি কার্ড বানিজ্যের প্রতিবাদে জামায়াতের আয়োজনে মানববন্ধন হচ্ছিল। এসময় বাউসা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম, সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন এবং ইউপি তথ্যসেবা কেন্দ্র দখলে রাখা যুবদল সভাপতি এনামুল হকের নেতৃত্বে তাদের অনুসারীরা জামায়াতের বিরুদ্ধে শ্লোগান দিতে দিতে মিছিল নিয়ে সেখানে যান। তারা জামায়াত নেতাকর্মীদের মানববন্ধনে বাধা দেন। বাক-বিতণ্ডার এক পর্যায়ে তারা জামায়াতের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এসময় দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া হয়। এতে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে আব্দুর রহমান ও শামীম নামের দুইজন জামায়াত কর্মী বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করা হয়েছে।
বাউসা ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাওলানা মজিবুর রহমান বলেন, আমাদের কর্মসূচি কোনো দলের বিপক্ষে ছিল না। আমরা কর্মসূচি করছিলাম দুর্নীতি অনিয়মের বিরুদ্ধে। বিএনপির লোকজন আমাদের আমাদের ওপর অন্যায় করে অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। হামলাকারী অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন তিনি। জামায়াতে ইসলামীর রাজশাহী জেলা শাখার প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সদস্য মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ জানান, হামলায় ঘটনায় থানায় অভিযোগ দেয়া হয়েছে।
এদিকে. বাউসা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বলেন, জামায়াতের লোকজন মানববন্ধনে বিএনপির বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছিল। এসময় আমরা সেখানে গিয়ে তাদের থামানোর চেষ্টা করেছি।
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ. ফ. ম. আছাদুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়েছিল। মানববন্ধনকে কেন্দ্র করে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছিল। সেখানে মারামারির তেমন কিছু পাইনি৷ তবে মামলা হলে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
১০ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে