
রাজশাহী ব্যুরো

কথা ছিল দিনে সূর্যের রশ্মি ও তাপ শুষে সোলার প্যানেল চার্জ হবে এবং সূর্য ডুবে যাওয়ামাত্রই স্বয়ংক্রিয়ভাবে সড়কবাতিগুলো জ্বলে উঠবে। সেই পরিকল্পনা থেকেই রাজশাহীর পবা উপজেলার আটটি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভায় ৮৫৫টি সৌরবাতি স্থাপন করা হয়। কিন্তু প্রায় পাঁচ কোটি টাকা ব্যয়ে চালু করা সৌরবাতিগুলো পাঁচ মাসও জ্বলেনি! বাতিগুলো না জ্বলায় স্থানীয়রা এর সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এতে সরকারের কয়েক কোটি টাকা জলে গেছে বলে মনে করেন তারা।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নির্মাণকালে প্রতিটি সৌর সড়কবাতির ওয়ারেন্টি ধরা হয় তিন বছর। এ সময়ের মধ্যে নষ্ট হলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের তা ঠিক করে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তিন থেকে পাঁচ মাসের মধ্যে প্রায় সব বাতিই নষ্ট হয়ে যায়। ঠিকাদার সেগুলো ঠিক করে দেয়নি।
পবা উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪-১৫ এবং ২০১৯-২০ অর্থবছরে ত্রাণ পুনর্বাসন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ কর্মসূচির আওতায় টিআর, কাবিখা ও বিশেষ বরাদ্দের প্রকল্পের মাধ্যমে সূর্যের আলোকে সোলার প্যানেলে ধারণ করে রাতে ল্যাম্পপোস্টের (সড়কবাতি) মাধ্যমে পৌর এলাকা ও গ্রামাঞ্চলে আলো দেওয়া হয়। এরই অংশ হিসেবে পবা উপজেলার আটটি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভায় মসজিদ, মন্দির, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ রাস্তাঘাট, হাটবাজার ও জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানে ২০১৫-১৬ থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে চার কোটি ৮২ লাখ ৯৮ হাজার ৯৫০ টাকা ব্যয়ে ৮৫৫টি সোলার সিস্টেম প্যানেল ল্যাম্পপোস্ট বসানো হয়। প্রতিটি ল্যাম্পপোস্টের বরাদ্দ ধরা হয় ৫৬ হাজার ৪৯০ টাকা। রাজধানীর মহাখালী এলাকার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড ও রাজধানীর রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (আরডিএফ) এ কাজ বাস্তবায়ন করে।
আরও জানা যায়, উপজেলার নওহাটা পৌরসভায় ১৪১টি, কাটাখালী পৌরসভায় ৬৬টি সৌর সড়কবাতি বসানো হয়। এ ছাড়া, ইউনিয়নগুলোর মধ্যে দর্শনপাড়া ইউনিয়নে ৭৮, হুজুরীপাড়ায় ১১৪, দামকুড়ায় ৭৫, হড়গ্রামে ৭৪, হরিপুরে ৫৮, হরিয়ানে ১০১, বড়গাছিতে ৮৩ ও পরিলায় ৬৫টি সড়কবাতি স্থাপন করা হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, বাতিগুলো না জ্বলায় ইউনিয়ন এবং উপজেলার কর্মকর্তাদের বারবার জানানো হলেও কোনো কাজ হয়নি। উপজেলার হড়গ্রাম ইউনিয়নের বসুয়া এলাকার তোহিদুল ইসলাম বলেন, ‘এই ইউনিয়নে ৭৪টি সৌর সড়কবাতি রয়েছে। এগুলো বসানোর কিছুদিনের মধ্যেই প্রায় সব বাতি নষ্ট হয়ে যায়। এমনকি বসুয়া এলাকার মোড়ে বসানো দুইটি বাতির মধ্যে একটি চার মাস, আর আরেকটি পাঁচ মাসের মতো আলো দিয়েছিল। তারপর থেকে এখন পর্যন্ত আর বাতিগুলো জ্বলতে দেখা যায়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে চেয়ারম্যান এবং মেম্বারদের অনেকবার বলা হলেও কোনো কাজ হয়নি।’ অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে হড়গ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘ইউনিয়ন পরিষদের চারপাশে বেশ কয়েকটি সড়কবাতি লাগানো হলেও সেগুলো বেশিদিন জ্বলেনি। বাতিগুলো বিকল থাকার বিষয়টি উপজেলা এবং জেলার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বলেছি। কিন্তু তারপরও তা ঠিক করার কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।’
শুধু হড়গ্রাম নয়, বাকি ইউনিয়নগুলোর সড়কেও একই অবস্থা। ফলে রাতে চলাচলের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসীকে ভোগান্তি পোহাতে হয়।
বড়গাছি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহাদৎ হোসাইন সাগর বলেন, ‘সড়কবাতিগুলো লাগানোর পরে হাটবাজারে চুরি-ছিনতাই কমে গিয়েছিল। রাস্তাঘাট আলোকিত হয়েছিল। কিন্তু কয়েক মাস পরই লাইটগুলো নষ্ট হতে শুরু করে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নম্বরে কল দিয়ে অভিযোগ জানানো হলেও কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। ফলে লাইটগুলো এখনো অকেজো পড়ে আছে।’
সড়কবাতিগুলোর বিষয়ে জানতে চাইলে নওহাটা পৌরসভার ২ নম্বর প্যানেল মেয়র দিদার হোসেন ভুলু বলেন, ‘লাইট যখন নষ্ট হতে শুরু করেছিল তখন আমি নিজে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলাম। তারা লাইটগুলো ঠিক করে দেওয়ার আশ্বাস দিলেও পাঁচ বছরেও এর প্রতিফলন দেখা যায়নি। এ ব্যাপারে তখনকার ইউএনওকে-ও জানিয়েছিলাম। কিন্তু লাইটগুলো এখন পর্যন্ত ঠিক হয়নি।’
বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড ও রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের (আরডিএফ) মুঠোফোনে কয়েকবার কল করা হলেও সংযোগ পাওয়া যায়নি। ফলে তাদের বক্তব্য জানা যায়নি। তবে পবা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আবুল বাসির বলেন, ‘প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় এখন আমরা কিছুই করতে পারব না।’
নতুন বরাদ্দ না আসা পর্যন্ত বাতিগুলো ঠিক করা যাবে না জানিয়ে রাজশাহী জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা সালাউদ্দিন আল ওয়াদুদ বলেন, ‘প্রকল্পের মেয়াদ ছিল তিন বছর। কোনো ল্যাম্পপোস্টের এখন আর মেয়াদ নেই। সর্বশেষ যে লাইটগুলো স্থাপন করা হয়েছিল, তারও মেয়াদ শেষ। এখন যেগুলো অকেজো হয়ে আছে, সেগুলোর বিষয়ে আমরা মন্ত্রণালয়ে জানিয়েছি। সেখান থেকে বরাদ্দ এলে নষ্ট লাইটগুলো সংস্কার করা হবে।’

কথা ছিল দিনে সূর্যের রশ্মি ও তাপ শুষে সোলার প্যানেল চার্জ হবে এবং সূর্য ডুবে যাওয়ামাত্রই স্বয়ংক্রিয়ভাবে সড়কবাতিগুলো জ্বলে উঠবে। সেই পরিকল্পনা থেকেই রাজশাহীর পবা উপজেলার আটটি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভায় ৮৫৫টি সৌরবাতি স্থাপন করা হয়। কিন্তু প্রায় পাঁচ কোটি টাকা ব্যয়ে চালু করা সৌরবাতিগুলো পাঁচ মাসও জ্বলেনি! বাতিগুলো না জ্বলায় স্থানীয়রা এর সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এতে সরকারের কয়েক কোটি টাকা জলে গেছে বলে মনে করেন তারা।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নির্মাণকালে প্রতিটি সৌর সড়কবাতির ওয়ারেন্টি ধরা হয় তিন বছর। এ সময়ের মধ্যে নষ্ট হলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের তা ঠিক করে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তিন থেকে পাঁচ মাসের মধ্যে প্রায় সব বাতিই নষ্ট হয়ে যায়। ঠিকাদার সেগুলো ঠিক করে দেয়নি।
পবা উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪-১৫ এবং ২০১৯-২০ অর্থবছরে ত্রাণ পুনর্বাসন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ কর্মসূচির আওতায় টিআর, কাবিখা ও বিশেষ বরাদ্দের প্রকল্পের মাধ্যমে সূর্যের আলোকে সোলার প্যানেলে ধারণ করে রাতে ল্যাম্পপোস্টের (সড়কবাতি) মাধ্যমে পৌর এলাকা ও গ্রামাঞ্চলে আলো দেওয়া হয়। এরই অংশ হিসেবে পবা উপজেলার আটটি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভায় মসজিদ, মন্দির, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ রাস্তাঘাট, হাটবাজার ও জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানে ২০১৫-১৬ থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে চার কোটি ৮২ লাখ ৯৮ হাজার ৯৫০ টাকা ব্যয়ে ৮৫৫টি সোলার সিস্টেম প্যানেল ল্যাম্পপোস্ট বসানো হয়। প্রতিটি ল্যাম্পপোস্টের বরাদ্দ ধরা হয় ৫৬ হাজার ৪৯০ টাকা। রাজধানীর মহাখালী এলাকার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড ও রাজধানীর রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (আরডিএফ) এ কাজ বাস্তবায়ন করে।
আরও জানা যায়, উপজেলার নওহাটা পৌরসভায় ১৪১টি, কাটাখালী পৌরসভায় ৬৬টি সৌর সড়কবাতি বসানো হয়। এ ছাড়া, ইউনিয়নগুলোর মধ্যে দর্শনপাড়া ইউনিয়নে ৭৮, হুজুরীপাড়ায় ১১৪, দামকুড়ায় ৭৫, হড়গ্রামে ৭৪, হরিপুরে ৫৮, হরিয়ানে ১০১, বড়গাছিতে ৮৩ ও পরিলায় ৬৫টি সড়কবাতি স্থাপন করা হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, বাতিগুলো না জ্বলায় ইউনিয়ন এবং উপজেলার কর্মকর্তাদের বারবার জানানো হলেও কোনো কাজ হয়নি। উপজেলার হড়গ্রাম ইউনিয়নের বসুয়া এলাকার তোহিদুল ইসলাম বলেন, ‘এই ইউনিয়নে ৭৪টি সৌর সড়কবাতি রয়েছে। এগুলো বসানোর কিছুদিনের মধ্যেই প্রায় সব বাতি নষ্ট হয়ে যায়। এমনকি বসুয়া এলাকার মোড়ে বসানো দুইটি বাতির মধ্যে একটি চার মাস, আর আরেকটি পাঁচ মাসের মতো আলো দিয়েছিল। তারপর থেকে এখন পর্যন্ত আর বাতিগুলো জ্বলতে দেখা যায়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে চেয়ারম্যান এবং মেম্বারদের অনেকবার বলা হলেও কোনো কাজ হয়নি।’ অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে হড়গ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘ইউনিয়ন পরিষদের চারপাশে বেশ কয়েকটি সড়কবাতি লাগানো হলেও সেগুলো বেশিদিন জ্বলেনি। বাতিগুলো বিকল থাকার বিষয়টি উপজেলা এবং জেলার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বলেছি। কিন্তু তারপরও তা ঠিক করার কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।’
শুধু হড়গ্রাম নয়, বাকি ইউনিয়নগুলোর সড়কেও একই অবস্থা। ফলে রাতে চলাচলের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসীকে ভোগান্তি পোহাতে হয়।
বড়গাছি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহাদৎ হোসাইন সাগর বলেন, ‘সড়কবাতিগুলো লাগানোর পরে হাটবাজারে চুরি-ছিনতাই কমে গিয়েছিল। রাস্তাঘাট আলোকিত হয়েছিল। কিন্তু কয়েক মাস পরই লাইটগুলো নষ্ট হতে শুরু করে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নম্বরে কল দিয়ে অভিযোগ জানানো হলেও কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। ফলে লাইটগুলো এখনো অকেজো পড়ে আছে।’
সড়কবাতিগুলোর বিষয়ে জানতে চাইলে নওহাটা পৌরসভার ২ নম্বর প্যানেল মেয়র দিদার হোসেন ভুলু বলেন, ‘লাইট যখন নষ্ট হতে শুরু করেছিল তখন আমি নিজে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলাম। তারা লাইটগুলো ঠিক করে দেওয়ার আশ্বাস দিলেও পাঁচ বছরেও এর প্রতিফলন দেখা যায়নি। এ ব্যাপারে তখনকার ইউএনওকে-ও জানিয়েছিলাম। কিন্তু লাইটগুলো এখন পর্যন্ত ঠিক হয়নি।’
বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড ও রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের (আরডিএফ) মুঠোফোনে কয়েকবার কল করা হলেও সংযোগ পাওয়া যায়নি। ফলে তাদের বক্তব্য জানা যায়নি। তবে পবা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আবুল বাসির বলেন, ‘প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় এখন আমরা কিছুই করতে পারব না।’
নতুন বরাদ্দ না আসা পর্যন্ত বাতিগুলো ঠিক করা যাবে না জানিয়ে রাজশাহী জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা সালাউদ্দিন আল ওয়াদুদ বলেন, ‘প্রকল্পের মেয়াদ ছিল তিন বছর। কোনো ল্যাম্পপোস্টের এখন আর মেয়াদ নেই। সর্বশেষ যে লাইটগুলো স্থাপন করা হয়েছিল, তারও মেয়াদ শেষ। এখন যেগুলো অকেজো হয়ে আছে, সেগুলোর বিষয়ে আমরা মন্ত্রণালয়ে জানিয়েছি। সেখান থেকে বরাদ্দ এলে নষ্ট লাইটগুলো সংস্কার করা হবে।’

ভোর সকালে বাড়ির পাশে গরুর জন্য খড় আনতে গিয়ে আগে থেকে পড়ে থাকা চিড়া বিদ্যুতের তারে স্পৃষ্ট হয় বড় ভাই নুরু খান। তাকে বাঁচাতে দৌড়ে গেলে ছোট ভাই ফজলু খানও একই তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। পরে ঘটনাস্থলেই তাদের দুইজনের মৃত্যু হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
সূত্র জানায়, চাকরিজনিত কারণে দেলোয়ার হোসেন পরিবার নিয়ে নরসিংদী শহরের গাবলতি এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। ভূমিকম্পের সময় পাশের বাসার একটি দেওয়াল ধসে তাদের ওপর পড়ে। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেলে পাঠান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়।
২১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর পুরান ঢাকার কসাইটুলিতে ভূমিকম্পে পাঁচতলা ভবনের রেলিং ধসে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের (২০২৩-২৪) শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রাফিউল ইসলামের (২১) মৃত্যু হয়েছে।
১ দিন আগে
স্থানীয় তুলা ব্যবসায়ী জুলহাস মিয়া দাবি করে বলেন, তুলার গোডাউনে আগুন লাগার ফলে প্রায় ৭০ থেকে ৮০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। আগুন লাগার পর মুহূর্তেই গুদামের ভেতরের তুলা দাহ্য হওয়ায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
১ দিন আগে