
নাটোর প্রতিনিধি

ইসরায়েলবিরোধী মিছিল ও কুশপুত্তলিকা দাহ করা নিয়ে নাটোরের বড়াইগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত উপজেলার জোয়াড়ী ইউনিয়নের কামারদহ বাজারে দফায় দফায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন-কামারদহ গ্রামের মোতালেব হোসেন, শরিফুল ইসলাম ও জাহিদুল ইসলামসহ ১০ জন। তাদের মধ্যে জাহিদুল ইসলামকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেম) হাসপাতালে, তিনজনকে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি ও বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
কামাল হোসেন নামের এক ব্যক্তি বলেন, শুক্রবার আছরের নামাজের পর উপজেলার কামারদহ বাজারে ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ইসরায়েল বিরোধী মিছিল ও কুশপুত্তলিকা দাহ কর্মসূচির আয়োজন করেন বিএনপির কর্মী মাসুদ রানা ও জোয়াড়ী ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সভাপতি রঞ্জু আলীসহ কয়েকজন। মিছিল শেষে মাসুদ রানা গ্রুপের বনপাড়া ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মিজানুর রহমানের সঙ্গে কামারদহ গ্রামের বিএনপি কর্মী আলীফ ও সবেল আলী গ্রুপের লিটন মিয়া কথা-কাটাকাটি হয়। পরে তারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পরে। এত উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়। পরে বড়াইগ্রাম থানা-পুলিশ ও সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
মাসুদ রানা বলেন, ‘আমরা গণহত্যার প্রতিবাদে মিছিল করছিলাম। এই অপরাধে তারা এসে আমাদের মারপিট করল। আমি এই ঘটনার বিচার চাই।’ আলিফ হোসেন বলেন, ‘তারা মিছিল করবে তাতে সমস্যা নাই। তাই বলে মিছিল শেষে আমার লোকদের ওপর হামলা করবে।’
এ বিষয়ে বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুবুর রহমান পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া সেনাবাহিনীও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

ইসরায়েলবিরোধী মিছিল ও কুশপুত্তলিকা দাহ করা নিয়ে নাটোরের বড়াইগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত উপজেলার জোয়াড়ী ইউনিয়নের কামারদহ বাজারে দফায় দফায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন-কামারদহ গ্রামের মোতালেব হোসেন, শরিফুল ইসলাম ও জাহিদুল ইসলামসহ ১০ জন। তাদের মধ্যে জাহিদুল ইসলামকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেম) হাসপাতালে, তিনজনকে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি ও বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
কামাল হোসেন নামের এক ব্যক্তি বলেন, শুক্রবার আছরের নামাজের পর উপজেলার কামারদহ বাজারে ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ইসরায়েল বিরোধী মিছিল ও কুশপুত্তলিকা দাহ কর্মসূচির আয়োজন করেন বিএনপির কর্মী মাসুদ রানা ও জোয়াড়ী ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সভাপতি রঞ্জু আলীসহ কয়েকজন। মিছিল শেষে মাসুদ রানা গ্রুপের বনপাড়া ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মিজানুর রহমানের সঙ্গে কামারদহ গ্রামের বিএনপি কর্মী আলীফ ও সবেল আলী গ্রুপের লিটন মিয়া কথা-কাটাকাটি হয়। পরে তারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পরে। এত উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়। পরে বড়াইগ্রাম থানা-পুলিশ ও সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
মাসুদ রানা বলেন, ‘আমরা গণহত্যার প্রতিবাদে মিছিল করছিলাম। এই অপরাধে তারা এসে আমাদের মারপিট করল। আমি এই ঘটনার বিচার চাই।’ আলিফ হোসেন বলেন, ‘তারা মিছিল করবে তাতে সমস্যা নাই। তাই বলে মিছিল শেষে আমার লোকদের ওপর হামলা করবে।’
এ বিষয়ে বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুবুর রহমান পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া সেনাবাহিনীও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

কুমিরা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাদাত হোসেন বলেন, ঘটনাস্থলেই চারজন মারা গেছেন। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। আহতের সঠিক সংখ্যা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। উদ্ধারকাজ চলছে এবং আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির জ্যেষ্ঠ এই নেতা জানান, বিএনপি একটি পরিচ্ছন্ন ও গণতান্ত্রিক দল। এখানে প্রতিযোগিতা আছে, কিন্তু কোনও বিভেদ বা প্রতিহিংসা নেই। ধানের শীষের প্রশ্নে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ।
১৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকাসহ ৪ জেলায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্ব পালন করছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। রোববার (১৬ নভেম্বর) বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২১ ঘণ্টা আগে