রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহীতে 'নারী ও শিশুদের জন্য নিরাপদ সাইবারস্পেস: বিদ্যমান প্রযুক্তিগত ও আইনি দৃষ্টিভঙ্গির চ্যালেঞ্জ” শীর্ষক এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার সকালে রাজশাহীর মনি বাজার নানকিং দরবার হলে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
দোলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থার (ডিএমইউএস) আয়োজনে ও রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) সহযোগিতায় কর্মশালায় গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নারী ও শিশুরা সবচেয়ে বেশি ভুয়া আইডি, ব্যক্তিগত ছবি ব্যবহার করে ব্ল্যাকমেইল, অশ্লীল বার্তা ও ভিডিও পাঠানো, ফেসবুক মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপে হয়রানি এবং আর্থিক প্রতারণার শিকার হন। ভুক্তভোগীরা প্রায়ই বিষয়টি প্রকাশ করতে ভয় পান। এতে অপরাধীরা আরও সাহসী হয়ে ওঠে।
গবেষণায় আরও জানানো হয়, অনলাইনে হয়রানির শিকার হলে নিকটস্থ থানায় অভিযোগ করা যায়। পাশাপাশি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনসহ বিদ্যমান আইনের আওতায় ন্যায়বিচার পাওয়া সম্ভব। তবে সাধারণ মানুষকে আরও সচেতন করা জরুরি।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন আরএমপি কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান। তিনি বলেন, “নারী ও শিশুদের জন্য ইন্টারনেটকে নিরাপদ করা সবার দায়িত্ব। পরিবার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সমাজের প্রতিটি স্তরে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। একই সঙ্গে ব্যবহারকারীদের নিজেদের নিরাপত্তার কৌশল জানা উচিত।”
কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন- রাজশাহী বারের সাধারণ সম্পাদক জমশেদ আলী, ডিএমইউএসের ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ড. শহিদুল্লাহ আনসারী, আরএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) মোহাম্মদ খোরশেদ আলম ও বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক রওনক আরা পারভীন, আরএমপির অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (শাহমখদুম) সাবিনা ইয়াসমিন, উপ-পুলিশ কমিশনার (বোয়ালিয়া) মীর মো. শাফিন মাহমুদ।
বক্তারা বলেন, প্রযুক্তি যেমন জীবন সহজ করেছে, তেমনি বড় হুমকিও তৈরি করেছে। শিশু-কিশোররা অল্প বয়সেই ইন্টারনেট ব্যবহার করছে, কিন্তু ঝুঁকি সম্পর্কে জানে না। তাই পরিবারের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রয়োজনে সাইবার ক্রাইম ইউনিট থেকে সহায়তা নিতে হবে।
মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন শাহমখদুম থানার ওসি মাছুমা মুস্তারী, বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমান, ব্লাস্ট সমন্বয়কারী অ্যাড. সামিনা বেগম, পুলিশ সদস্য ফাতেমাতুজ জোহরা ইতি ও বিলকিসসহ আরো অনেকে।
তাঁরা বলেন, সাইবার অপরাধ দ্রুত বাড়ছে। নারী সাংবাদিক, শিক্ষার্থী ও চাকরিজীবীরা বিশেষভাবে টার্গেট হচ্ছেন। তাই অনলাইন হয়রানিকে অবহেলা না করে তাৎক্ষণিকভাবে আইনের আশ্রয় নিতে হবে।
এছাড়া কর্মশালায় বক্তব্য দেন শিক্ষার্থী প্রার্থনা ফারদ্বীন মিথিলা ও শওকত সাজিদ। তাঁরা জানান, ভুয়া আইডি থেকে অশ্লীল বার্তা পেয়ে অনেক কিশোরী আতঙ্কিত হয়। অভিভাবকরা বিষয়টি জানলে সমাধান খোঁজা সহজ হয়।
রাজশাহীতে 'নারী ও শিশুদের জন্য নিরাপদ সাইবারস্পেস: বিদ্যমান প্রযুক্তিগত ও আইনি দৃষ্টিভঙ্গির চ্যালেঞ্জ” শীর্ষক এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার সকালে রাজশাহীর মনি বাজার নানকিং দরবার হলে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
দোলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থার (ডিএমইউএস) আয়োজনে ও রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) সহযোগিতায় কর্মশালায় গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নারী ও শিশুরা সবচেয়ে বেশি ভুয়া আইডি, ব্যক্তিগত ছবি ব্যবহার করে ব্ল্যাকমেইল, অশ্লীল বার্তা ও ভিডিও পাঠানো, ফেসবুক মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপে হয়রানি এবং আর্থিক প্রতারণার শিকার হন। ভুক্তভোগীরা প্রায়ই বিষয়টি প্রকাশ করতে ভয় পান। এতে অপরাধীরা আরও সাহসী হয়ে ওঠে।
গবেষণায় আরও জানানো হয়, অনলাইনে হয়রানির শিকার হলে নিকটস্থ থানায় অভিযোগ করা যায়। পাশাপাশি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনসহ বিদ্যমান আইনের আওতায় ন্যায়বিচার পাওয়া সম্ভব। তবে সাধারণ মানুষকে আরও সচেতন করা জরুরি।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন আরএমপি কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান। তিনি বলেন, “নারী ও শিশুদের জন্য ইন্টারনেটকে নিরাপদ করা সবার দায়িত্ব। পরিবার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সমাজের প্রতিটি স্তরে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। একই সঙ্গে ব্যবহারকারীদের নিজেদের নিরাপত্তার কৌশল জানা উচিত।”
কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন- রাজশাহী বারের সাধারণ সম্পাদক জমশেদ আলী, ডিএমইউএসের ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ড. শহিদুল্লাহ আনসারী, আরএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) মোহাম্মদ খোরশেদ আলম ও বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক রওনক আরা পারভীন, আরএমপির অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (শাহমখদুম) সাবিনা ইয়াসমিন, উপ-পুলিশ কমিশনার (বোয়ালিয়া) মীর মো. শাফিন মাহমুদ।
বক্তারা বলেন, প্রযুক্তি যেমন জীবন সহজ করেছে, তেমনি বড় হুমকিও তৈরি করেছে। শিশু-কিশোররা অল্প বয়সেই ইন্টারনেট ব্যবহার করছে, কিন্তু ঝুঁকি সম্পর্কে জানে না। তাই পরিবারের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রয়োজনে সাইবার ক্রাইম ইউনিট থেকে সহায়তা নিতে হবে।
মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন শাহমখদুম থানার ওসি মাছুমা মুস্তারী, বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমান, ব্লাস্ট সমন্বয়কারী অ্যাড. সামিনা বেগম, পুলিশ সদস্য ফাতেমাতুজ জোহরা ইতি ও বিলকিসসহ আরো অনেকে।
তাঁরা বলেন, সাইবার অপরাধ দ্রুত বাড়ছে। নারী সাংবাদিক, শিক্ষার্থী ও চাকরিজীবীরা বিশেষভাবে টার্গেট হচ্ছেন। তাই অনলাইন হয়রানিকে অবহেলা না করে তাৎক্ষণিকভাবে আইনের আশ্রয় নিতে হবে।
এছাড়া কর্মশালায় বক্তব্য দেন শিক্ষার্থী প্রার্থনা ফারদ্বীন মিথিলা ও শওকত সাজিদ। তাঁরা জানান, ভুয়া আইডি থেকে অশ্লীল বার্তা পেয়ে অনেক কিশোরী আতঙ্কিত হয়। অভিভাবকরা বিষয়টি জানলে সমাধান খোঁজা সহজ হয়।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে নেত্রকোনা শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় জেলা পাবলিক হলে নাগরিক শোকসভা আয়োজক কমিটি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রাবন্ধিক হায়দার জাহান চৌধুরী। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে পরিচালনা করেন সদস্য সচিব মোস্তাফিজুর রহমান ও সদস্য মো. আল
১ দিন আগেওই নেতাদের বিরুদ্ধে কেন সাংগঠনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে হাজির হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নোটিশে।
১ দিন আগেচোরেরা কীভাবে এত নিখুঁতভাবে চুরি করছে, তা রহস্যজনক। অনেকটা রাতে সংঘটিত হওয়া এই চুরির পেছনে প্রায়ই অভিজ্ঞ স্থানীয় চক্র থাকে। যদিও দোষীদের ধরার জন্য পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে, ফলাফল এখনো সীমিত। স্থানীয়রা নিরাপত্তাব্যবস্থা বৃদ্ধির ওপর জোর দিচ্ছেন।
১ দিন আগে