
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার একটি পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে তিনটি মিথ্যা মাদক মামলা দিয়ে হয়রানির ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্ত করে পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) কয়েকজন অসাধু সদস্যসহ এই ঘটনার নেপথ্যে থাকা প্রভাবশালী ব্যক্তিদের শাস্তি দাবি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়ন (আরইউজে) কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ দাবি জানান রুবিনা বেগম নামে এক নারী।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেওয়া রুবিনা বেগমের বাড়ি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার মহিষালবাড়ি এলাকায়। তিনি অভিযোগ করে বলেন, জেলা ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) ইনামুল ইসলাম তার স্বামী এজাজুল হক, দেবর নাহিদ হক ও চাচা শ্বশুর জহুরুল ইসলামকে পর পর তিনটি মিথ্যা মাদকের মামলায় ফাঁসিয়েছেন। এরমধ্যে জহুরুলের মামলাটি আদালতে মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় তিনি বেকসুর খালাস পেয়েছেন। অন্য দুটি মামলা এখনও চলমান রয়েছে। ফলে তার স্বামী এজাজুল হক এখনও কারাগারে বন্দী রয়েছেন।
রুবিনা জানান, তার স্বামী এজাজুল পাওনা টাকা নিতে গত ২৩ এপ্রিল রাজশাহীর আদালতপাড়ায় আসেন। তখন ডিবির এসআই ইনামুল ইসলাম আদালতপাড়া থেকে এজাজুলকে তুলে নিয়ে যান। এরপর রাতে তাকে গোদাগাড়ী থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। থানায় তার নামে মাদক আইনে একটি মামলা করেন এসআই ইনামুল। মামলার এজাহারে বলা হয়, গোদাগাড়ীর মাটিকাটা ক্যানেলপাড়া গ্রামের এক কলাবাগান থেকে রাত আড়াইটার সময় এজাজুলকে হেরোইনসহ গ্রেপ্তার করা হয়। অথচ এজাজুল আগের রাতে মাটিকাটা এলাকায় যাননি। তার মোবাইলের নেটওয়ার্ক চেক করলেই বিষয়টি জানা যাবে। আদালতের সামনে থেকেই দুপুরে তাকে তুলে নেওয়া হয়। রুবিনা দাবি করেন, মেডি নামের এক ধরনের নকল হেরোইন দিয়ে এজাজুলকে জেলে পাঠানো হয়। তিনি এখনও জেলে আছেন।
তিনি আরও জানান, তার পরিবারের সদস্যদের ফাঁসানোর পেছনে গোদাগাড়ী পৌরসভার সদ্য সাবেক কাউন্সিলর মনিরুল ইসলামেরও হাত রয়েছে। তিনিই ডিবির এসআই ইনামুলকে হাত করে তার দেবর ও চাচা শ্বশুরকে মাদক মামলায় ফাঁসিয়েছিলেন। মনিরুলের সঙ্গে তাদের আত্মীয়তার সম্পর্ক রয়েছে। এ নিয়ে জমিসংক্রান্ত বিরোধের কারণে তাদের ফাঁসান মনিরুল।
রুবিনা জানান, গত বছরের ২৩ অক্টোবর এসআই ইনামুল কয়েকজন মহিষালবাড়ি বাজারে তার দেবর নাহিদ হকের দোকানে যান। এরপর দোকান থেকে নাহিদ, তার কর্মচারী শাহীন ওরফে নূর এবং তার আত্মীয় মতিউর রহমান মোতালেবকে তুলে নিয়ে যান। পরে ভয় দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেন এসআই ইনামুল। টাকা নেওয়ার পর রাতে থানায় মামলা দেন যে, রাত ১টার দিকে মহিষালবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকা থেকে হেরোইনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। কিন্তু সেদিন তিনজনকে দোকান থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়। এ মামলায় দীর্ঘদিন কারাভোগের পর আসামিরা জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, ‘২০২৩ সালের ৯ জানুয়ারি এসআই ইনামুল ইসলাম প্রথম আমাদের পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করতে শুরু করেন। সেদিন আমার চাচা শ^শুর জহুরুল ইসলামকে মহিষালবাড়ি এলাকার নিজ বাড়ির দরজার সামনে থেকে তুলে নিয়ে যান এসআই ইনামুল। এছাড়া সেদিনই নিজ দোকান থেকে তুলে নেওয়া হয় আমার দেবর নাহিদ হককে। তারপর হেরোইন উদ্ধার দেখিয়ে থানায় মামলা করা হয়। মামলায় আরও দুজনকে পলাতক আসামি দেখানো হয়। পরে গত বছরের ২২ নভেম্বর রাজশাহীর জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালে এ মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। রায়ে আদালত মামলার সকল আসামিকে বেকসুর খালাস দেন। এতেই প্রমাণ হয় যে এসআই ইনামুল ইসলাম আমাদের পরিবারের সদস্যদের তুলে নিয়ে একের পর এক মিথ্যা মামলা দিচ্ছেন।’
রুবিনা বলেন, ‘আমাদের পরিবারের বিরুদ্ধে দায়ের করা তিনটি মামলার বাদীই ডিবির এসআই ইনামুল ইসলাম। তিনি কথিত অভিযান চালিয়ে আমাদের পরিবারের সদস্যদের তুলে নিয়েছিলেন। তারপর মাদকবিরোধী অভিযান হিসেবে দেখিয়েছেন। তার সঙ্গে প্রতিটি অভিযানেই ছিলেন কনস্টেবল শাহাদত জামান, মেশকাত হোসাইন ও আসলাম হোসাইন। এই পুলিশ সদস্যদের নিয়ে এসআই ইনামুল ইসলাম একটি চক্র গড়ে তুলেছিলেন। তারা যাকে খুশি তুলে এনে টাকা আদায় করতেন এবং প্ররোচিত হয়ে মামলা দিতেন।’
এই নারী আরও বলেন, ‘মাদক মামলার পেছনে থাকা পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সদ্য সাবেক কাউন্সিলর মনিরুল ইসলামও শীর্ষ মাদক কারবারি। এই মনিরুল আমার স্বামীর খালা সখিনা খাতুনকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। এরপর মহিষালবাড়ি বাজারে সখিনার একটি পৈতৃক জমিতে মার্কেট নির্মাণের উদ্যোগ নেন। কিন্তু পৈতৃক সম্পত্তি ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়নি বলে আমার স্বামী, দেবর ও তাদের চাচা জহুরুল ইসলাম বাঁধা দেন। এর ফলে ওই মার্কেট নির্মাণ বন্ধ হয়ে যায়। আমাদের কারণে মনির ওই জমিতে মার্কেট করতে পারছেন না। তাই বার বার তিনি মাদক মামলায় ফাঁসিয়ে জেলে পাঠিয়ে জায়গাটি দখলের অপচেষ্টা করেছেন।’
ডিবিকে হাত করে মাদক মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগের বিষয়ে জানতে সাবেক কাউন্সিলর মনিরুল ইসলামকে ফোন করা হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। তবে অভিযোগে বিষয়ে ডিবির এসআই ইনামুল ইসলাম বলেন, কোন মামলাগুলোর বিষয়ে বলা হচ্ছে তা তিনি মনে করতে পারছেন না। এজাহার না দেখে বলতে পারবেন না।’

রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার একটি পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে তিনটি মিথ্যা মাদক মামলা দিয়ে হয়রানির ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্ত করে পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) কয়েকজন অসাধু সদস্যসহ এই ঘটনার নেপথ্যে থাকা প্রভাবশালী ব্যক্তিদের শাস্তি দাবি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়ন (আরইউজে) কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ দাবি জানান রুবিনা বেগম নামে এক নারী।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেওয়া রুবিনা বেগমের বাড়ি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার মহিষালবাড়ি এলাকায়। তিনি অভিযোগ করে বলেন, জেলা ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) ইনামুল ইসলাম তার স্বামী এজাজুল হক, দেবর নাহিদ হক ও চাচা শ্বশুর জহুরুল ইসলামকে পর পর তিনটি মিথ্যা মাদকের মামলায় ফাঁসিয়েছেন। এরমধ্যে জহুরুলের মামলাটি আদালতে মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় তিনি বেকসুর খালাস পেয়েছেন। অন্য দুটি মামলা এখনও চলমান রয়েছে। ফলে তার স্বামী এজাজুল হক এখনও কারাগারে বন্দী রয়েছেন।
রুবিনা জানান, তার স্বামী এজাজুল পাওনা টাকা নিতে গত ২৩ এপ্রিল রাজশাহীর আদালতপাড়ায় আসেন। তখন ডিবির এসআই ইনামুল ইসলাম আদালতপাড়া থেকে এজাজুলকে তুলে নিয়ে যান। এরপর রাতে তাকে গোদাগাড়ী থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। থানায় তার নামে মাদক আইনে একটি মামলা করেন এসআই ইনামুল। মামলার এজাহারে বলা হয়, গোদাগাড়ীর মাটিকাটা ক্যানেলপাড়া গ্রামের এক কলাবাগান থেকে রাত আড়াইটার সময় এজাজুলকে হেরোইনসহ গ্রেপ্তার করা হয়। অথচ এজাজুল আগের রাতে মাটিকাটা এলাকায় যাননি। তার মোবাইলের নেটওয়ার্ক চেক করলেই বিষয়টি জানা যাবে। আদালতের সামনে থেকেই দুপুরে তাকে তুলে নেওয়া হয়। রুবিনা দাবি করেন, মেডি নামের এক ধরনের নকল হেরোইন দিয়ে এজাজুলকে জেলে পাঠানো হয়। তিনি এখনও জেলে আছেন।
তিনি আরও জানান, তার পরিবারের সদস্যদের ফাঁসানোর পেছনে গোদাগাড়ী পৌরসভার সদ্য সাবেক কাউন্সিলর মনিরুল ইসলামেরও হাত রয়েছে। তিনিই ডিবির এসআই ইনামুলকে হাত করে তার দেবর ও চাচা শ্বশুরকে মাদক মামলায় ফাঁসিয়েছিলেন। মনিরুলের সঙ্গে তাদের আত্মীয়তার সম্পর্ক রয়েছে। এ নিয়ে জমিসংক্রান্ত বিরোধের কারণে তাদের ফাঁসান মনিরুল।
রুবিনা জানান, গত বছরের ২৩ অক্টোবর এসআই ইনামুল কয়েকজন মহিষালবাড়ি বাজারে তার দেবর নাহিদ হকের দোকানে যান। এরপর দোকান থেকে নাহিদ, তার কর্মচারী শাহীন ওরফে নূর এবং তার আত্মীয় মতিউর রহমান মোতালেবকে তুলে নিয়ে যান। পরে ভয় দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেন এসআই ইনামুল। টাকা নেওয়ার পর রাতে থানায় মামলা দেন যে, রাত ১টার দিকে মহিষালবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকা থেকে হেরোইনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। কিন্তু সেদিন তিনজনকে দোকান থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়। এ মামলায় দীর্ঘদিন কারাভোগের পর আসামিরা জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, ‘২০২৩ সালের ৯ জানুয়ারি এসআই ইনামুল ইসলাম প্রথম আমাদের পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করতে শুরু করেন। সেদিন আমার চাচা শ^শুর জহুরুল ইসলামকে মহিষালবাড়ি এলাকার নিজ বাড়ির দরজার সামনে থেকে তুলে নিয়ে যান এসআই ইনামুল। এছাড়া সেদিনই নিজ দোকান থেকে তুলে নেওয়া হয় আমার দেবর নাহিদ হককে। তারপর হেরোইন উদ্ধার দেখিয়ে থানায় মামলা করা হয়। মামলায় আরও দুজনকে পলাতক আসামি দেখানো হয়। পরে গত বছরের ২২ নভেম্বর রাজশাহীর জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালে এ মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। রায়ে আদালত মামলার সকল আসামিকে বেকসুর খালাস দেন। এতেই প্রমাণ হয় যে এসআই ইনামুল ইসলাম আমাদের পরিবারের সদস্যদের তুলে নিয়ে একের পর এক মিথ্যা মামলা দিচ্ছেন।’
রুবিনা বলেন, ‘আমাদের পরিবারের বিরুদ্ধে দায়ের করা তিনটি মামলার বাদীই ডিবির এসআই ইনামুল ইসলাম। তিনি কথিত অভিযান চালিয়ে আমাদের পরিবারের সদস্যদের তুলে নিয়েছিলেন। তারপর মাদকবিরোধী অভিযান হিসেবে দেখিয়েছেন। তার সঙ্গে প্রতিটি অভিযানেই ছিলেন কনস্টেবল শাহাদত জামান, মেশকাত হোসাইন ও আসলাম হোসাইন। এই পুলিশ সদস্যদের নিয়ে এসআই ইনামুল ইসলাম একটি চক্র গড়ে তুলেছিলেন। তারা যাকে খুশি তুলে এনে টাকা আদায় করতেন এবং প্ররোচিত হয়ে মামলা দিতেন।’
এই নারী আরও বলেন, ‘মাদক মামলার পেছনে থাকা পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সদ্য সাবেক কাউন্সিলর মনিরুল ইসলামও শীর্ষ মাদক কারবারি। এই মনিরুল আমার স্বামীর খালা সখিনা খাতুনকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। এরপর মহিষালবাড়ি বাজারে সখিনার একটি পৈতৃক জমিতে মার্কেট নির্মাণের উদ্যোগ নেন। কিন্তু পৈতৃক সম্পত্তি ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়নি বলে আমার স্বামী, দেবর ও তাদের চাচা জহুরুল ইসলাম বাঁধা দেন। এর ফলে ওই মার্কেট নির্মাণ বন্ধ হয়ে যায়। আমাদের কারণে মনির ওই জমিতে মার্কেট করতে পারছেন না। তাই বার বার তিনি মাদক মামলায় ফাঁসিয়ে জেলে পাঠিয়ে জায়গাটি দখলের অপচেষ্টা করেছেন।’
ডিবিকে হাত করে মাদক মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগের বিষয়ে জানতে সাবেক কাউন্সিলর মনিরুল ইসলামকে ফোন করা হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। তবে অভিযোগে বিষয়ে ডিবির এসআই ইনামুল ইসলাম বলেন, কোন মামলাগুলোর বিষয়ে বলা হচ্ছে তা তিনি মনে করতে পারছেন না। এজাহার না দেখে বলতে পারবেন না।’

আবুল সরকারের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ৪ নভেম্বর মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার জাবরাখালা পাগলীর মেলামঞ্চে গান পরিবেশন করেন আবুল সরকার। এ সময় তিনি ধর্ম অবমাননা করেন ও আল্লাহকে নিয়ে ‘কটূক্তি’ করেন।
২ দিন আগে
এ বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের মধ্য দিয়ে দলীয় পদ হারানোর এক বছর ১০ মাস পর আবারও ‘ঘরে ফিরলেন’ রাঙ্গামাটি শহরের রিজার্ভ বাজার এলাকাকেন্দ্রিক প্রভাবশালী বিএনপি নেতা ও সাবেক কাউন্সিলর হেলাল উদ্দিন।
২ দিন আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কাজলা গেট সংলগ্ন একটি খাবার হোটেল থেকে প্রকাশ্যে অস্ত্রের মুখে দুই শিক্ষার্থীকে অপহরণ করে মুখোশধারী একদল হামলাকারী। বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে সংঘটিত এ ঘটনা ক্যাম্পাসজুড়ে চাঞ্চল্য ও সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। এ ঘটনায় তিনজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
২ দিন আগেবাংলাদেশে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমান। তিনি বলেন, “তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া গণতন্ত্র টিকবে না—২০০৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আমরা তার প্রমাণ দেখেছি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার না থাকলে ক্ষমতাসীনরা দানবে পরিণত
২ দিন আগে