
রাজশাহী ব্যুরো

আসন্ন বাজেটে সমাজে অবহেলিত হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে ‘দিনের আলো হিজড়া সংঘ’ নামে একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা। আজ বৃহস্পতিবার রাজশাহীর নগরীর একটি রেঁস্তোরায় এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ‘দিনের আলো হিজড়া সংঘ’র সহ-সাধারণ সম্পাদক জয়িতা পলি বলেন, ‘আবহমান কাল থেকে হিজড়া জনগোষ্ঠী সমাজে অবহেলিত। নানাভাবে বৈষম্যমূলক আচরণের শিকার এ জনগোষ্ঠীর পারিবারিক, আর্থসামাজিক, শিক্ষা ব্যবস্থা, বাসস্থান, স্বাস্থ্যগত উন্নয়ন, সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং আমাদের সমাজের মূল স্রোতধারায় ফিরিয়ে আনতে আসন্ন বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। আমাদের এসব অধিকার নিশ্চিতকরণ এবং আমাদের সমাজের মূল সোতধারায় ফিরিয়ে আনতে না পারলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব নয়। হিজড়া জনগোষ্ঠীর সদস্যদের সমাজের মূল স্রোতধারায় ফিরিয়ে আনা এবং হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে আসন্ন বাজেটে বিশেষ বা আলাদা বরাদ্দের জোর দাবি জানাচ্ছি।’
সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির সভাপতি জয়িতা মোহনা মুহিন, সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ সাগরিকা খান, সহ-সাধারণ সম্পাদক জয়িতা পলি ও কোষাধ্যক্ষ মিস জুলিসহ সংস্থাটির প্রায় অর্ধশতাধিক সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
তারা বাজেট বরাদ্দের বিভিন্ন খাতও উল্লেখ করেছেন। এগুলো হলো- হিজড়া জনগোষ্ঠীর দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান এবং প্রশিক্ষণ পরবর্তী আত্মকর্মসংস্থানের জন্য ব্যাংক ঋণ প্রাপ্তিতে সহযোগিতা প্রদান; প্রশিক্ষণ পরবর্তী আত্মকর্মসংস্থানের জন্য বিনা সুদে ন্যূনতম ৫০ হাজার টাকা আর্থিক অনুদান প্রদান; আবাসনের জন্য বাজেট বরাদ্দ করা; হিজড়াদের দ্বারা পরিচালিত বিভিন্ন এনজিও কিংবা সংস্থার জন্য জমি বরাদ্দ এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য বাজেট বরাদ্দ; হিজড়া জনগোষ্ঠীর জন্য চাকরির যোগ্যতা শিথিল করে কোটার ব্যবস্থা করা; চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিশেষ বরাদ্দের ব্যবস্থা করা; হিজড়া জনগোষ্ঠীর আয়বৃদ্ধিমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য বাজেট বরাদ্দ করা; মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষায় এবং বৃত্তিমূলক শিক্ষায় শিক্ষা বৃত্তি এবং ভাতার বাজেট বৃদ্ধি করা।

আসন্ন বাজেটে সমাজে অবহেলিত হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে ‘দিনের আলো হিজড়া সংঘ’ নামে একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা। আজ বৃহস্পতিবার রাজশাহীর নগরীর একটি রেঁস্তোরায় এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ‘দিনের আলো হিজড়া সংঘ’র সহ-সাধারণ সম্পাদক জয়িতা পলি বলেন, ‘আবহমান কাল থেকে হিজড়া জনগোষ্ঠী সমাজে অবহেলিত। নানাভাবে বৈষম্যমূলক আচরণের শিকার এ জনগোষ্ঠীর পারিবারিক, আর্থসামাজিক, শিক্ষা ব্যবস্থা, বাসস্থান, স্বাস্থ্যগত উন্নয়ন, সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং আমাদের সমাজের মূল স্রোতধারায় ফিরিয়ে আনতে আসন্ন বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। আমাদের এসব অধিকার নিশ্চিতকরণ এবং আমাদের সমাজের মূল সোতধারায় ফিরিয়ে আনতে না পারলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব নয়। হিজড়া জনগোষ্ঠীর সদস্যদের সমাজের মূল স্রোতধারায় ফিরিয়ে আনা এবং হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে আসন্ন বাজেটে বিশেষ বা আলাদা বরাদ্দের জোর দাবি জানাচ্ছি।’
সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির সভাপতি জয়িতা মোহনা মুহিন, সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ সাগরিকা খান, সহ-সাধারণ সম্পাদক জয়িতা পলি ও কোষাধ্যক্ষ মিস জুলিসহ সংস্থাটির প্রায় অর্ধশতাধিক সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
তারা বাজেট বরাদ্দের বিভিন্ন খাতও উল্লেখ করেছেন। এগুলো হলো- হিজড়া জনগোষ্ঠীর দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান এবং প্রশিক্ষণ পরবর্তী আত্মকর্মসংস্থানের জন্য ব্যাংক ঋণ প্রাপ্তিতে সহযোগিতা প্রদান; প্রশিক্ষণ পরবর্তী আত্মকর্মসংস্থানের জন্য বিনা সুদে ন্যূনতম ৫০ হাজার টাকা আর্থিক অনুদান প্রদান; আবাসনের জন্য বাজেট বরাদ্দ করা; হিজড়াদের দ্বারা পরিচালিত বিভিন্ন এনজিও কিংবা সংস্থার জন্য জমি বরাদ্দ এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য বাজেট বরাদ্দ; হিজড়া জনগোষ্ঠীর জন্য চাকরির যোগ্যতা শিথিল করে কোটার ব্যবস্থা করা; চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিশেষ বরাদ্দের ব্যবস্থা করা; হিজড়া জনগোষ্ঠীর আয়বৃদ্ধিমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য বাজেট বরাদ্দ করা; মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষায় এবং বৃত্তিমূলক শিক্ষায় শিক্ষা বৃত্তি এবং ভাতার বাজেট বৃদ্ধি করা।

দিনাজপুর সদর উপজেলায় ইজিবাইক ও বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের চারজন নিহত হয়েছেন। শনিবার (২২ নভেম্বর) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার দশমাইল সড়কের গম গবেষণা কেন্দ্রের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা সবাই ইজিবাইকের যাত্রী ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভোর সকালে বাড়ির পাশে গরুর জন্য খড় আনতে গিয়ে আগে থেকে পড়ে থাকা চিড়া বিদ্যুতের তারে স্পৃষ্ট হয় বড় ভাই নুরু খান। তাকে বাঁচাতে দৌড়ে গেলে ছোট ভাই ফজলু খানও একই তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। পরে ঘটনাস্থলেই তাদের দুইজনের মৃত্যু হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
সূত্র জানায়, চাকরিজনিত কারণে দেলোয়ার হোসেন পরিবার নিয়ে নরসিংদী শহরের গাবলতি এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। ভূমিকম্পের সময় পাশের বাসার একটি দেওয়াল ধসে তাদের ওপর পড়ে। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেলে পাঠান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়।
১ দিন আগে
রাজধানীর পুরান ঢাকার কসাইটুলিতে ভূমিকম্পে পাঁচতলা ভবনের রেলিং ধসে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের (২০২৩-২৪) শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রাফিউল ইসলামের (২১) মৃত্যু হয়েছে।
১ দিন আগে