
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহীর শহীদ নজমুল হক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। অভিযোগ অনুসারে, স্কুল ছুটির পর সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে থাকা ছাত্রীটির কাছে এগিয়ে যান ও শ্লীলতাহানি করেন সহকারী শিক্ষক সাহাবুব আলম।
ঘটনার খবর প্রকাশ্যে আসার পর আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টায় বিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে ভিড় করেন শতাধিক শিক্ষার্থী ও অভিভাবক। তারা হাতে ব্যানার নিয়ে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করেন। আন্দোলনকারীরা অভিযোগকারী শিক্ষকের অবিলম্বে বরখাস্তের জোর দাবি তোলেন।
বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আশ্বাস পাওয়ার পর শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা বিক্ষোভ স্থগিত করেন, তবে সতর্ক করে বলেন, দ্রুত ব্যবস্থা না হলে আবার আন্দোলন করা হবে।
অভিভাবকেরা অভিযোগ করেন, অভিযুক্ত শিক্ষক দীর্ঘদিন ধরে সুযোগ পেলেই ছাত্রীদের প্রতি অবৈধ আচরণ করতেন। ভুক্তভোগী ছাত্রীর এক অভিভাবক বলেন, “আমরা মেয়েদের বিদ্যালয়ে পাঠাই ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য, আতঙ্কের জন্য নয়। একজন শিক্ষক যখন আশ্রয়স্থল না হয়ে আতঙ্কের নাম হয়ে ওঠেন, তখন সেই প্রতিষ্ঠানে বিশ্বাস রাখা যায় কীভাবে?”
অভিযুক্ত শিক্ষক সাহাবুব আলম অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, তাকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে ফাঁসানো হচ্ছে। তবে অভিভাবকরা বলেন, “এমন গুরুতর অভিযোগ মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। নিরপেক্ষ তদন্ত হোক, তবে অভিযুক্তকে অবিলম্বে সরানো উচিত।”
স্থানীয় অভিভাবকরা এই ঘটনাকে শুধু এক বিদ্যালয়ের নয়, সমাজের জন্য সতর্কবার্তা হিসেবে দেখছেন। এক অভিভাবক বলেন, “আজ আমার মেয়ের স্কুলে, কাল হয়তো অন্য কোথাও। আমরা চাই, সরকার এমন নজির স্থাপন করুক, যাতে আর কোনো শিক্ষক এভাবে ছাত্রীদের ক্ষতি করার সাহস না পায়।”

রাজশাহীর শহীদ নজমুল হক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। অভিযোগ অনুসারে, স্কুল ছুটির পর সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে থাকা ছাত্রীটির কাছে এগিয়ে যান ও শ্লীলতাহানি করেন সহকারী শিক্ষক সাহাবুব আলম।
ঘটনার খবর প্রকাশ্যে আসার পর আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টায় বিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে ভিড় করেন শতাধিক শিক্ষার্থী ও অভিভাবক। তারা হাতে ব্যানার নিয়ে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করেন। আন্দোলনকারীরা অভিযোগকারী শিক্ষকের অবিলম্বে বরখাস্তের জোর দাবি তোলেন।
বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আশ্বাস পাওয়ার পর শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা বিক্ষোভ স্থগিত করেন, তবে সতর্ক করে বলেন, দ্রুত ব্যবস্থা না হলে আবার আন্দোলন করা হবে।
অভিভাবকেরা অভিযোগ করেন, অভিযুক্ত শিক্ষক দীর্ঘদিন ধরে সুযোগ পেলেই ছাত্রীদের প্রতি অবৈধ আচরণ করতেন। ভুক্তভোগী ছাত্রীর এক অভিভাবক বলেন, “আমরা মেয়েদের বিদ্যালয়ে পাঠাই ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য, আতঙ্কের জন্য নয়। একজন শিক্ষক যখন আশ্রয়স্থল না হয়ে আতঙ্কের নাম হয়ে ওঠেন, তখন সেই প্রতিষ্ঠানে বিশ্বাস রাখা যায় কীভাবে?”
অভিযুক্ত শিক্ষক সাহাবুব আলম অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, তাকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে ফাঁসানো হচ্ছে। তবে অভিভাবকরা বলেন, “এমন গুরুতর অভিযোগ মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। নিরপেক্ষ তদন্ত হোক, তবে অভিযুক্তকে অবিলম্বে সরানো উচিত।”
স্থানীয় অভিভাবকরা এই ঘটনাকে শুধু এক বিদ্যালয়ের নয়, সমাজের জন্য সতর্কবার্তা হিসেবে দেখছেন। এক অভিভাবক বলেন, “আজ আমার মেয়ের স্কুলে, কাল হয়তো অন্য কোথাও। আমরা চাই, সরকার এমন নজির স্থাপন করুক, যাতে আর কোনো শিক্ষক এভাবে ছাত্রীদের ক্ষতি করার সাহস না পায়।”

রাজশাহীতে মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আব্দুর রহমানের ছেলে তাওসিফ রহমান সুমন (১৮) হত্যা মামলার প্রধান আসামি লিমন মিয়ার আরও ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী মহানগর আদালত-৫ এর বিচারক আশিকুর রহমান এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
১ দিন আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর ওপর হামলা ও দুজনকে মারধরের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে রাজশাহী-নাটোর মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজলা গেটে তারা মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে এবং আন্দোলন চালান।
১ দিন আগে
হরতালের সমর্থনে আন্দোলনকারীরা রাঙ্গামাটি শহরের বনরূপা, তবলছড়ি, দোয়েল চত্বরসহ ৮ থেকে ১০টি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবস্থান নিয়েছেন।
১ দিন আগে
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, দেশের সব চাকরির নিয়োগে সরকার ৭ শতাংশ কোটা নির্ধারণ করে দিলেও রাঙামাটি জেলা পরিষদ সেই বিধান না মেনে নিয়োগ পরীক্ষার শুরু করেছে। ফলে মেধাবীরা বঞ্চিত হবে।
২ দিন আগে