রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক চিকিৎসককে ‘আওয়ামী লীগ’ ট্যাগ দিয়ে মারধরের অভিযোগ উঠেছে বহিরাগতদের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রের ২৩ নম্বর কক্ষে ঢুকে তাকে মারধর করা হয়। মারধরের পর চিকিৎসককে বিবস্ত্র করে ফেলা হয়। এসময় ঘটনার ভিডিও ধারণ করা কয়েকজনের মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা।
ভুক্তভোগী চিকিৎসক মো. গোলাম আজম ফয়সাল অভিযোগ করে বলেন, “একজন প্রথমে এসে আমার পরিচয় নিশ্চিত করে চলে যায়। কিছুক্ষণ পর কয়েকজন এসে বলে আমি নাকি আওয়ামী লীগের আমলে চাকরি পেয়েছি—এই কথা বলেই তারা মারধর শুরু করে। পরে আমাকে টেনেহিঁচড়ে বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়। কেউ এগিয়ে আসেনি। তারা হুমকি দিয়েছে, চাকরি ছেড়ে দিতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশেই ভাড়া থাকি। এখানে কাউকেই চিনি না। কাকে আসামি করে মামলা করব বুঝতে পারছি না। চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।”
চিকিৎসাকেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, হামলাকারীরা ঘটনার সময় মোবাইল ফোনে ভিডিও করছিলেন এমন কয়েকজনের ফোনও ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। হামলার পর চিকিৎসককে বিবস্ত্র করার চেষ্টাও করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, “ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক ও অগ্রহণযোগ্য। বহিরাগতরা এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টাফকে মারধর করেছে। আমরা একজন অভিযুক্তের নাম পেয়েছি—জনি। তার বাড়ি ক্যাম্পাসসংলগ্ন এলাকায় বলে ধারণা করছি। পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
চিকিৎসাকেন্দ্রের প্রধান মাফরুহা সিদ্দিকা লিপি বলেন, ফয়সাল নামে যাকে মারধর করা হয়েছে সে আওয়ামী লীগের মিছিল-মিটিং করতো বলে শুনেছি। এ ঘটনায় আমরাও আতঙ্কিত, প্রশাসনকে আমরা পুলিশের নিরাপত্তার কথা জানিয়েছি। এভাবে চলতে থাকলে মেডিকেলে তালা দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, এখানে সিসি ক্যামেরা না থাকায় কাউকে চেনা যায়নি। তবে ঘটনার সময় কয়েকজন ভিডিও করছিল তাদেরও ফোনও হামলাকারীরা নিয়ে গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব বলেন, “আমি এখনই বিষয়টি জানতে পারলাম। প্রক্টরকে বিস্তারিত জানাতে বলেছি। ক্যাম্পাসের সার্বিক নিরাপত্তা জোরদারে পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে আমাদের বৈঠক হয়েছে।”
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক চিকিৎসককে ‘আওয়ামী লীগ’ ট্যাগ দিয়ে মারধরের অভিযোগ উঠেছে বহিরাগতদের বিরুদ্ধে। আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রের ২৩ নম্বর কক্ষে ঢুকে তাকে মারধর করা হয়। মারধরের পর চিকিৎসককে বিবস্ত্র করে ফেলা হয়। এসময় ঘটনার ভিডিও ধারণ করা কয়েকজনের মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা।
ভুক্তভোগী চিকিৎসক মো. গোলাম আজম ফয়সাল অভিযোগ করে বলেন, “একজন প্রথমে এসে আমার পরিচয় নিশ্চিত করে চলে যায়। কিছুক্ষণ পর কয়েকজন এসে বলে আমি নাকি আওয়ামী লীগের আমলে চাকরি পেয়েছি—এই কথা বলেই তারা মারধর শুরু করে। পরে আমাকে টেনেহিঁচড়ে বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়। কেউ এগিয়ে আসেনি। তারা হুমকি দিয়েছে, চাকরি ছেড়ে দিতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশেই ভাড়া থাকি। এখানে কাউকেই চিনি না। কাকে আসামি করে মামলা করব বুঝতে পারছি না। চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।”
চিকিৎসাকেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, হামলাকারীরা ঘটনার সময় মোবাইল ফোনে ভিডিও করছিলেন এমন কয়েকজনের ফোনও ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। হামলার পর চিকিৎসককে বিবস্ত্র করার চেষ্টাও করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, “ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক ও অগ্রহণযোগ্য। বহিরাগতরা এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টাফকে মারধর করেছে। আমরা একজন অভিযুক্তের নাম পেয়েছি—জনি। তার বাড়ি ক্যাম্পাসসংলগ্ন এলাকায় বলে ধারণা করছি। পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
চিকিৎসাকেন্দ্রের প্রধান মাফরুহা সিদ্দিকা লিপি বলেন, ফয়সাল নামে যাকে মারধর করা হয়েছে সে আওয়ামী লীগের মিছিল-মিটিং করতো বলে শুনেছি। এ ঘটনায় আমরাও আতঙ্কিত, প্রশাসনকে আমরা পুলিশের নিরাপত্তার কথা জানিয়েছি। এভাবে চলতে থাকলে মেডিকেলে তালা দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, এখানে সিসি ক্যামেরা না থাকায় কাউকে চেনা যায়নি। তবে ঘটনার সময় কয়েকজন ভিডিও করছিল তাদেরও ফোনও হামলাকারীরা নিয়ে গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব বলেন, “আমি এখনই বিষয়টি জানতে পারলাম। প্রক্টরকে বিস্তারিত জানাতে বলেছি। ক্যাম্পাসের সার্বিক নিরাপত্তা জোরদারে পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে আমাদের বৈঠক হয়েছে।”
তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
১২ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
১৪ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
১৪ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে