
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহীতে আগামীকাল শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) থেকে শুরু হচ্ছে ৯ দিনব্যাপী বিভাগীয় বইমেলা। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের আয়োজনে মেলাটি অনুষ্ঠিত হবে সার্কিট হাউজের পেছনের কালেক্টরেট মাঠে। জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র মেলার সার্বিক সহযোগিতা করছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান রাজশাহীর অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সাধারণ) হাবিবুর রহমান।
তিনি জানান, বইমেলাটি চলবে আগামী ৮ নভেম্বর পর্যন্ত। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে শুক্রবার বিকেল ৪টায় এবং সমাপনী অনুষ্ঠান ৮ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টায়। কর্মদিবসে মেলা চলবে দুপুর ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত এবং ছুটির দিনে সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত।
অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার বলেন, “রাজশাহীর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সঙ্গে বই ও সাহিত্য গভীরভাবে যুক্ত। আমরা চাই এবারের বইমেলাটি হোক একটি উৎসবমুখর আয়োজন, যেখানে পাঠক, লেখক, প্রকাশক ও সংস্কৃতিমনা মানুষ একত্রিত হবেন বইয়ের বন্ধনে।”
তিনি আরও জানান, এবারের বইমেলায় ১১টি সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং ৭০টি বেসরকারি প্রকাশনা সংস্থা অংশ নিচ্ছে। অর্থাৎ মোট ৮১টি স্টল নিয়ে সাজানো হচ্ছে এবারের আয়োজন। সরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বাংলা একাডেমি, জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র, কবি নজরুল ইনস্টিটিউটসহ বেশ কয়েকটি জাতীয় পর্যায়ের প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করছে।
প্রতিদিন বিকেল ৬টায় মেলার মূলমঞ্চে একটি করে আলোচনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠান বাদে বাকি সাত দিনে সাতটি ভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। এসব আলোচনায় অংশ নেবেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, অধ্যাপক, লেখক ও সাহিত্যপ্রেমীরা।
এ ছাড়া প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান থাকবে। রাজশাহী শিল্পকলা একাডেমি, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি এবং স্থানীয় ১০ থেকে ১২টি সাংস্কৃতিক সংগঠন এই আয়োজন পরিচালনা করবে।
হাবিবুর রহমান বলেন, “ইতিমধ্যে মাঠ প্রস্তুতি, সাজসজ্জা ও প্রচারণার কাজ প্রায় শেষের দিকে। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আশা করছি, বইমেলাকে ঘিরে রাজশাহী শহর এক উৎসবমুখর পরিবেশে রূপ নেবে।”

রাজশাহীতে আগামীকাল শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) থেকে শুরু হচ্ছে ৯ দিনব্যাপী বিভাগীয় বইমেলা। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের আয়োজনে মেলাটি অনুষ্ঠিত হবে সার্কিট হাউজের পেছনের কালেক্টরেট মাঠে। জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র মেলার সার্বিক সহযোগিতা করছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান রাজশাহীর অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সাধারণ) হাবিবুর রহমান।
তিনি জানান, বইমেলাটি চলবে আগামী ৮ নভেম্বর পর্যন্ত। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে শুক্রবার বিকেল ৪টায় এবং সমাপনী অনুষ্ঠান ৮ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টায়। কর্মদিবসে মেলা চলবে দুপুর ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত এবং ছুটির দিনে সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত।
অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার বলেন, “রাজশাহীর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সঙ্গে বই ও সাহিত্য গভীরভাবে যুক্ত। আমরা চাই এবারের বইমেলাটি হোক একটি উৎসবমুখর আয়োজন, যেখানে পাঠক, লেখক, প্রকাশক ও সংস্কৃতিমনা মানুষ একত্রিত হবেন বইয়ের বন্ধনে।”
তিনি আরও জানান, এবারের বইমেলায় ১১টি সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং ৭০টি বেসরকারি প্রকাশনা সংস্থা অংশ নিচ্ছে। অর্থাৎ মোট ৮১টি স্টল নিয়ে সাজানো হচ্ছে এবারের আয়োজন। সরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বাংলা একাডেমি, জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র, কবি নজরুল ইনস্টিটিউটসহ বেশ কয়েকটি জাতীয় পর্যায়ের প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করছে।
প্রতিদিন বিকেল ৬টায় মেলার মূলমঞ্চে একটি করে আলোচনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠান বাদে বাকি সাত দিনে সাতটি ভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। এসব আলোচনায় অংশ নেবেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, অধ্যাপক, লেখক ও সাহিত্যপ্রেমীরা।
এ ছাড়া প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান থাকবে। রাজশাহী শিল্পকলা একাডেমি, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি এবং স্থানীয় ১০ থেকে ১২টি সাংস্কৃতিক সংগঠন এই আয়োজন পরিচালনা করবে।
হাবিবুর রহমান বলেন, “ইতিমধ্যে মাঠ প্রস্তুতি, সাজসজ্জা ও প্রচারণার কাজ প্রায় শেষের দিকে। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আশা করছি, বইমেলাকে ঘিরে রাজশাহী শহর এক উৎসবমুখর পরিবেশে রূপ নেবে।”

পুরান ঢাকার ইসলামবাগ এলাকায় একটি প্লাস্টিক কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিট কাজ করছে।
৯ ঘণ্টা আগে
পুলিশ জানায়, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের নিজ নিজ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় আদালতে সোপর্দ করার প্রস্তুতি চলছে।
১০ ঘণ্টা আগে
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার বিরোধিতা যারা করেছিল, তারা নিজেদের পরাজয় মেনে নিতে পারেনি। আজও তারা বাংলাদেশপন্থি হতে পারেনি। স্বাধীনতার বিরোধিতাকারীদের হাতে দেশের স্বাধীনতা নিরাপদ নয়।’
১ দিন আগে