রাজশাহী ব্যুরো
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে রাজশাহী জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ৫৬০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
বুধবার (২৬ মার্চ) সকালে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ করা হয় এবং অতিথিবৃন্দ তাঁদের সাথে কুশল বিনিময় করেন।সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষে ৫৬০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যের হাতে সম্মাননা ও ইফতার সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী রেঞ্জের উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক মোহাম্মদ শাহজাহান, আরএমপি'র কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান এবং পুলিশ সুপার ফারজানা ইসলাম।
সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার বলেন, একটি ন্যায়ভিত্তিক, বৈষম্যহীন ও সমতার ভিত্তিতে রাষ্ট্র বিনির্মাণের লক্ষ্যে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। সেপ্রেক্ষিতে প্রত্যেককেই যার যার অবস্থান থেকে কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যবৃন্দ, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ।
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে রাজশাহী জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ৫৬০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
বুধবার (২৬ মার্চ) সকালে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ করা হয় এবং অতিথিবৃন্দ তাঁদের সাথে কুশল বিনিময় করেন।সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষে ৫৬০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যের হাতে সম্মাননা ও ইফতার সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী রেঞ্জের উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক মোহাম্মদ শাহজাহান, আরএমপি'র কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান এবং পুলিশ সুপার ফারজানা ইসলাম।
সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার বলেন, একটি ন্যায়ভিত্তিক, বৈষম্যহীন ও সমতার ভিত্তিতে রাষ্ট্র বিনির্মাণের লক্ষ্যে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। সেপ্রেক্ষিতে প্রত্যেককেই যার যার অবস্থান থেকে কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যবৃন্দ, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ।
অভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
৬ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে