রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহীতে ম্যানহলে পড়ে রাজশাহী কলেজের শিক্ষার্থী ও ‘জুলাইযোদ্ধা’ ইয়াসির আরাফাত গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজশাহী কলেজের প্রধান ফটকের সামনে পরিবেশবাদী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনকর্মী এবং সচেতন শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে এ সমাবেশ হয়।
সমাবেশ সঞ্চালনা করেন গবেষণাধর্মী সংগঠন ইয়ুথ অ্যাকশন ফর সোস্যাল চেঞ্জ (ইয়্যাস)-এর সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান আতিক। এসময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদ জামাল কাদেরী, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন রাজশাহী মহানগরের সাধারণ সম্পাদক ও জুলাই-৩৬ পরিষদের সদস্যসচিব নাদিম সিনা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মী ওয়ালিউর রহমান বাবু, রাজশাহী কলেজের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী শরিফুল ইসলাম প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, রাজশাহীতে ম্যানহলের ঢাকনা উধাও হয়ে যাওয়ায় প্রায়ই পথচারীরা দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। কলেজের চারপাশের ফুটপাতগুলোতেও একই অবস্থা বিরাজ করছে। দীর্ঘদিন ধরে বিষয়টি নজরে এলেও কলেজ প্রশাসন কিংবা সিটি কর্পোরেশন কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।
তারা আরও বলেন, সম্প্রতি রাজশাহী কলেজ অধ্যক্ষকে বিষয়টি জানানো হলেও তিনি এড়িয়ে যান এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি।
সমাবেশ থেকে দ্রুত সব ম্যানহলে ঢাকনা বসানো, ফুটপাতে নিরাপদ চলাচলের ব্যবস্থা এবং সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের দাবি জানানো হয়।
বক্তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “আরও কত শিক্ষার্থী আহত হলে রাজশাহী কলেজ প্রশাসন ও সিটি কর্পোরেশনের ঘুম ভাঙবে? দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে নগরবাসীকে সঙ্গে নিয়ে বৃহত্তর সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।”
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট রাত সাড়ে ৮টার দিকে রাজশাহী কলেজ হোস্টেলের সামনের ফুটপাতে হাঁটার সময় খোলা ম্যানহলে পড়ে গুরুতর আহত হন উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ইয়াসির আরাফাত।
পরিবারের অভিযোগ, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসায় অবহেলা করা হয় এবং ইয়াসিরকে মাদকাসক্ত বলে ধারণা করে অসৌজন্যমূলক আচরণ করা হয়। পরবর্তীতে তাকে খ্রিস্টিয়ান মিশন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তিনি আশঙ্কামুক্ত হলেও গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত।
রাজশাহীতে ম্যানহলে পড়ে রাজশাহী কলেজের শিক্ষার্থী ও ‘জুলাইযোদ্ধা’ ইয়াসির আরাফাত গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজশাহী কলেজের প্রধান ফটকের সামনে পরিবেশবাদী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনকর্মী এবং সচেতন শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে এ সমাবেশ হয়।
সমাবেশ সঞ্চালনা করেন গবেষণাধর্মী সংগঠন ইয়ুথ অ্যাকশন ফর সোস্যাল চেঞ্জ (ইয়্যাস)-এর সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান আতিক। এসময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদ জামাল কাদেরী, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন রাজশাহী মহানগরের সাধারণ সম্পাদক ও জুলাই-৩৬ পরিষদের সদস্যসচিব নাদিম সিনা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মী ওয়ালিউর রহমান বাবু, রাজশাহী কলেজের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী শরিফুল ইসলাম প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, রাজশাহীতে ম্যানহলের ঢাকনা উধাও হয়ে যাওয়ায় প্রায়ই পথচারীরা দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। কলেজের চারপাশের ফুটপাতগুলোতেও একই অবস্থা বিরাজ করছে। দীর্ঘদিন ধরে বিষয়টি নজরে এলেও কলেজ প্রশাসন কিংবা সিটি কর্পোরেশন কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।
তারা আরও বলেন, সম্প্রতি রাজশাহী কলেজ অধ্যক্ষকে বিষয়টি জানানো হলেও তিনি এড়িয়ে যান এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি।
সমাবেশ থেকে দ্রুত সব ম্যানহলে ঢাকনা বসানো, ফুটপাতে নিরাপদ চলাচলের ব্যবস্থা এবং সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের দাবি জানানো হয়।
বক্তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “আরও কত শিক্ষার্থী আহত হলে রাজশাহী কলেজ প্রশাসন ও সিটি কর্পোরেশনের ঘুম ভাঙবে? দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে নগরবাসীকে সঙ্গে নিয়ে বৃহত্তর সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।”
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট রাত সাড়ে ৮টার দিকে রাজশাহী কলেজ হোস্টেলের সামনের ফুটপাতে হাঁটার সময় খোলা ম্যানহলে পড়ে গুরুতর আহত হন উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ইয়াসির আরাফাত।
পরিবারের অভিযোগ, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসায় অবহেলা করা হয় এবং ইয়াসিরকে মাদকাসক্ত বলে ধারণা করে অসৌজন্যমূলক আচরণ করা হয়। পরবর্তীতে তাকে খ্রিস্টিয়ান মিশন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তিনি আশঙ্কামুক্ত হলেও গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত।
তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
৭ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
৮ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
৯ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে