এ জেড সুজন, লালপুর (নাটোর)
আরবিতে দোয়া লেখা, খুঁটিতে লোহার কাঁটা লাগানো, ওপরে ওঠার পথ বন্ধ করা, খুঁটিতে উঠতে যেসব ছিদ্র ব্যবহার করা হয় সেগুলোও বন্ধ— সব চেষ্টাই বিফলে গেল। নাটোরের লালপুরে চোরেরা বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার চুরি করছে, ধর্ম বা নিরাপত্তার কোনো বাধা তাদের থামাতে পারছে না।
স্থানীয় পল্লী বিদ্যুতের হিসাব বলছে, গত ছয় মাসে ডজনখানেক ট্রান্সফরমার চুরি হয়েছে। উপজেলার রামানন্দরপুর, কচুয়া, বিলশলিয়াসহ বিভিন্ন গ্রামে সব বাধা উপেক্ষা করে ট্রান্সফরমার চুরি চলছেই।
রামানন্দরপুর গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক মো. শফিউল্লাহ বলেন, ‘গত ৭ সেপ্টেম্বর রাতে আমাদের নলকূপ হাউজসংলগ্ন তিনটি ট্রান্সফরমারের মধ্যে দুটি চুরি হয়ে গেছে, যার বাজার মূল্য প্রায় দুই লাখ টাকা। চুরি ঠেকাতে আমরা খুঁটির গায়ে দোয়া লিখেছি, খুঁটিতে লোহার কাঁটা দিয়েছি— তবুও শেষ রক্ষা হলো না। এ ঘটনায় লালপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছি।’
পল্লী বিদ্যুৎ লালপুর জোনাল ম্যানেজার রেজাউল করিম ব্যাপারী বলেন, ‘এভাবে চুরির ঘটনা আমাদের জন্য বড় চিন্তার বিষয়। জনসচেতনতা তৈরি ও মাইকিংয়ের মাধ্যমে আমরা চেষ্টা করছি। এ ছাড়া রাতে পাহারা বসানো হয়েছে যাতে স্থানীয়রা আরও সতর্ক থাকে।’
লালপুর থানার ওসি (তদন্ত) রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ‘ভুক্তভোগীরা সাধারণ ডায়েরি করেছেন। চুরি ঠেকাতে আমরা ক্রমাগত কাজ করছি।’
বড়াইগ্রাম সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শোভন কুমার হোড় যোগ করেন, ‘চুরির বিষয়ে আমরা অবগত। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, এই চুরি শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতি নয়, গ্রামীণ বিদ্যুৎ ব্যবস্থার ওপর আস্থা নষ্ট করছে। মো. শফিউল্লাহ বলেন, ‘গ্রামের স্কুল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ফসল সংরক্ষণ— সবই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’
চোরেরা কীভাবে এত নিখুঁতভাবে চুরি করছে, তা রহস্যজনক। অনেকটা রাতে সংঘটিত হওয়া এই চুরির পেছনে প্রায়ই অভিজ্ঞ স্থানীয় চক্র থাকে। যদিও দোষীদের ধরার জন্য পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে, ফলাফল এখনো সীমিত। স্থানীয়রা নিরাপত্তাব্যবস্থা বৃদ্ধির ওপর জোর দিচ্ছেন।
আরবিতে দোয়া লেখা, খুঁটিতে লোহার কাঁটা লাগানো, ওপরে ওঠার পথ বন্ধ করা, খুঁটিতে উঠতে যেসব ছিদ্র ব্যবহার করা হয় সেগুলোও বন্ধ— সব চেষ্টাই বিফলে গেল। নাটোরের লালপুরে চোরেরা বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার চুরি করছে, ধর্ম বা নিরাপত্তার কোনো বাধা তাদের থামাতে পারছে না।
স্থানীয় পল্লী বিদ্যুতের হিসাব বলছে, গত ছয় মাসে ডজনখানেক ট্রান্সফরমার চুরি হয়েছে। উপজেলার রামানন্দরপুর, কচুয়া, বিলশলিয়াসহ বিভিন্ন গ্রামে সব বাধা উপেক্ষা করে ট্রান্সফরমার চুরি চলছেই।
রামানন্দরপুর গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক মো. শফিউল্লাহ বলেন, ‘গত ৭ সেপ্টেম্বর রাতে আমাদের নলকূপ হাউজসংলগ্ন তিনটি ট্রান্সফরমারের মধ্যে দুটি চুরি হয়ে গেছে, যার বাজার মূল্য প্রায় দুই লাখ টাকা। চুরি ঠেকাতে আমরা খুঁটির গায়ে দোয়া লিখেছি, খুঁটিতে লোহার কাঁটা দিয়েছি— তবুও শেষ রক্ষা হলো না। এ ঘটনায় লালপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছি।’
পল্লী বিদ্যুৎ লালপুর জোনাল ম্যানেজার রেজাউল করিম ব্যাপারী বলেন, ‘এভাবে চুরির ঘটনা আমাদের জন্য বড় চিন্তার বিষয়। জনসচেতনতা তৈরি ও মাইকিংয়ের মাধ্যমে আমরা চেষ্টা করছি। এ ছাড়া রাতে পাহারা বসানো হয়েছে যাতে স্থানীয়রা আরও সতর্ক থাকে।’
লালপুর থানার ওসি (তদন্ত) রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ‘ভুক্তভোগীরা সাধারণ ডায়েরি করেছেন। চুরি ঠেকাতে আমরা ক্রমাগত কাজ করছি।’
বড়াইগ্রাম সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শোভন কুমার হোড় যোগ করেন, ‘চুরির বিষয়ে আমরা অবগত। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, এই চুরি শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতি নয়, গ্রামীণ বিদ্যুৎ ব্যবস্থার ওপর আস্থা নষ্ট করছে। মো. শফিউল্লাহ বলেন, ‘গ্রামের স্কুল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ফসল সংরক্ষণ— সবই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’
চোরেরা কীভাবে এত নিখুঁতভাবে চুরি করছে, তা রহস্যজনক। অনেকটা রাতে সংঘটিত হওয়া এই চুরির পেছনে প্রায়ই অভিজ্ঞ স্থানীয় চক্র থাকে। যদিও দোষীদের ধরার জন্য পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে, ফলাফল এখনো সীমিত। স্থানীয়রা নিরাপত্তাব্যবস্থা বৃদ্ধির ওপর জোর দিচ্ছেন।
২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের আনতপুর সীমান্তে বিএসএফ সদস্যদের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন ১৫ বছর বয়সী কিশোরী ফেলানী। তাঁর মরদেহ দীর্ঘ ১২ ঘণ্টা কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে থাকার মর্মান্তিক দৃশ্য বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলেছিল।
১ দিন আগেসংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান আলেক বলেন, তৃণমূল পর্যায়ের তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করতে হবে। তা না করে কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসরদের সমন্বয়ে কমিটি করে নড়াইলে পাঠিয়েছেন।
২ দিন আগে