
রাজশাহী ব্যুরো

চায়না দুয়ারি জাল ব্যবহার বন্ধের দাবিতে রাজশাহীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত নগরের সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে স্থানীয় জেলেরা এ কর্মসূচির আয়োজন করেন।
কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, দেশের জলাভূমি ও নদনদীতে চায়না দুয়ারি জালের নির্বিচার ব্যবহার দেশীয় মাছ ও জলজ প্রাণবৈচিত্র্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। এ জাল ব্যবহারে মাছের প্রজনন ও বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে এবং ঐতিহ্যবাহী জেলে সম্প্রদায়ের জীবিকা চরম হুমকির মুখে পড়ছে।
বক্তারা আরও বলেন, বাংলাদেশ মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০ এবং মৎস্য রক্ষা ও সংরক্ষণ বিধিমালা, ১৯৮৫ অনুযায়ী চায়না দুয়ারি ও কারেন্ট জাল নিষিদ্ধ। কিন্তু কিছু বাণিজ্যিক মৎস্যজীবী এসব জাল ব্যবহার করে নদী, খাল-বিলের দেশীয় মাছ ধ্বংস করছে। তারা অবিলম্বে এই অবৈধ জাল ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।
তারা অভিযোগ করে বলেন, এই জালের কারণে শুধু মাছ নয়, জলজ বাস্তুতন্ত্রের অন্যান্য প্রাণী— যেমন ব্যাঙ, কচ্ছপ, জলচর পাখি ও উদ্ভিদও বিলুপ্তির ঝুঁকিতে পড়েছে। রাসায়নিক ও কীটনাশকের অতিরিক্ত ব্যবহার এবং চায়না দুয়ারি জালের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার জলজ পরিবেশকে ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
জেলেরা সতর্ক করে বলেন, এখনই ব্যবস্থা না নিলে দেশীয় মাছ এবং জলজ প্রাণবৈচিত্র্য সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে। পরে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন গোকুল মথুরা মৎস্যজীবী সমবায় সমিতির সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, গ্রীন কোয়ালিশনের রাজশাহী আহ্বায়ক মাহবুব সিদ্দিকী, বারসিকের রাজশাহী আঞ্চলিক সমন্বয়কারী শহিদুল ইসলাম, জুলাই-৩৬ পরিষদের আহ্বায়ক মাহমুদ জামান কাদেরী, আদিবাসী যুব পরিষদের রাজশাহী জেলা সভাপতি উপেন রবিদাস, সমাজকর্মী সম্রাট রায়হান ও আতিকুর রহমান আতিক প্রমুখ।

চায়না দুয়ারি জাল ব্যবহার বন্ধের দাবিতে রাজশাহীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত নগরের সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে স্থানীয় জেলেরা এ কর্মসূচির আয়োজন করেন।
কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, দেশের জলাভূমি ও নদনদীতে চায়না দুয়ারি জালের নির্বিচার ব্যবহার দেশীয় মাছ ও জলজ প্রাণবৈচিত্র্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। এ জাল ব্যবহারে মাছের প্রজনন ও বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে এবং ঐতিহ্যবাহী জেলে সম্প্রদায়ের জীবিকা চরম হুমকির মুখে পড়ছে।
বক্তারা আরও বলেন, বাংলাদেশ মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০ এবং মৎস্য রক্ষা ও সংরক্ষণ বিধিমালা, ১৯৮৫ অনুযায়ী চায়না দুয়ারি ও কারেন্ট জাল নিষিদ্ধ। কিন্তু কিছু বাণিজ্যিক মৎস্যজীবী এসব জাল ব্যবহার করে নদী, খাল-বিলের দেশীয় মাছ ধ্বংস করছে। তারা অবিলম্বে এই অবৈধ জাল ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।
তারা অভিযোগ করে বলেন, এই জালের কারণে শুধু মাছ নয়, জলজ বাস্তুতন্ত্রের অন্যান্য প্রাণী— যেমন ব্যাঙ, কচ্ছপ, জলচর পাখি ও উদ্ভিদও বিলুপ্তির ঝুঁকিতে পড়েছে। রাসায়নিক ও কীটনাশকের অতিরিক্ত ব্যবহার এবং চায়না দুয়ারি জালের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার জলজ পরিবেশকে ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
জেলেরা সতর্ক করে বলেন, এখনই ব্যবস্থা না নিলে দেশীয় মাছ এবং জলজ প্রাণবৈচিত্র্য সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে। পরে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন গোকুল মথুরা মৎস্যজীবী সমবায় সমিতির সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, গ্রীন কোয়ালিশনের রাজশাহী আহ্বায়ক মাহবুব সিদ্দিকী, বারসিকের রাজশাহী আঞ্চলিক সমন্বয়কারী শহিদুল ইসলাম, জুলাই-৩৬ পরিষদের আহ্বায়ক মাহমুদ জামান কাদেরী, আদিবাসী যুব পরিষদের রাজশাহী জেলা সভাপতি উপেন রবিদাস, সমাজকর্মী সম্রাট রায়হান ও আতিকুর রহমান আতিক প্রমুখ।

নিজ জেলা পাবনায় সরকার সফরে গেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। পাবনায় এটি তার পঞ্চম সরকারি সফর। জুলাই আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এই প্রথম নিজ জেলায় গেলেন রাষ্ট্রপতি।
১ দিন আগে
পুলিশ জানায়, তিন বন্ধু মোটরসাইকেলে করে পুঠিয়ার বানেশ্বর বাজার থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি অ্যাম্বুলেন্সের সঙ্গে তাদের মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগে। এতে মোটরসাইকেলটি সড়কে ছিটকে পড়ে, পেছন দিক থেকে আসা একটি ট্রাক তাদের চাপা দেয়। ঘটনাস্থলেই তুহিন ও শিমুল মারা যান। মারুফকে উদ্ধার করে স্থ
২ দিন আগে
বৃহস্পতিবার বিকালে ও শুক্রবার সকালে বাজিতপুর উপজেলার সরারচর শিবনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে থেকে ইকবালের সমর্থকরা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে সরারচর রেলগেইটে গিয়ে অবস্থান নেয়। এ সময় কিশোরগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী ‘কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি আটকা পড়ে। প্রায় ১০ মিনিট পর সমর্থকরা
২ দিন আগে
বিবৃতিতে বলা হয়, দলীয় নীতি ও সংগঠন পরিপন্থী অনৈতিক কার্যকলাপের জন্য চট্টগ্রাম উত্তর জেলাধীন সীতাকুণ্ড উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমল কদর, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি মো. মোরছালিন এবং সীতাকুণ্ড উপজেলা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সদস্য সচিব কোরবান আলী সাহেদের প্রাথমিক সদস্য প
২ দিন আগে