কুমিল্লা রণক্ষেত্র, নিহত ১ ও আহত ১১

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

কুমিল্লায় অসহযোগ আন্দোলনের প্রথম দিনেই আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ত্রিমুখী সংঘর্ষ হয়েছে। এতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে কুমিল্লার দেবিদ্বার। সংঘর্ষে মো. রুবেল (৩৪) নামের এক বাসচালক নিহত হয়েছেন।

রোববার (৪ আগস্ট) দুপুর দেড়টার দিকে দেবিদ্বার উপজেলা চত্বরে সংঘর্ষের সময় তিনি নিহত হন। রুবেল উপজেলার বারেক এলাকার বাসিন্দা ও প্রান্তি বাসের চালক ছিলেন। দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এহসান আলী ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয়রা জানান, সরকার পতনের এক দফা দাবিতে আন্দোলনের নামে দেবিদ্বার উপজেলার শিক্ষার্থীরা। এ সময় পৌরসভা ছাত্রলীগ-যুবলীগ এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে এক দুর্বৃত্তের দায়ের কোপে আহত হন রুবেল। তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

কুমিল্লার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (দেবিদ্বার সার্কেল) শাহ মোস্তফা মো. তারিকুজামান বলেন, দুষ্কৃতকারীরা উপজেলা পরিষদে হামলা চালায়। এ সময় তারা ইউএনও’র কার্যালয়সহ বেশকিছু স্থাপনায় হামলা চালানোর চেষ্টা করে। একটি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে তারা। পরে পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরিস্থিতি বর্তমানে পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এহসান আলী বলেন, সহিংসতায় আহত ১১ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়েছিল। তাদের মধ্যে একজন মারা গেছেন। দুজন হাসপাতালে ভর্তি আছেন। বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে ফিরে গেছেন।

ad
ad

মাঠের রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

নেত্রকোনায় যতীন সরকারের ৯০তম জন্মদিন পালন

স্মৃতিচারণ পর্বে অধ্যাপক যতীন সরকার স্যারের ছোট ভাই অধ্যাপক মতিন্দ্র সরকার স্যারের সভাপতিত্বে প্রাবন্ধিক স্বপন পালের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন - সিনিয়র সাংবাদিক শ্যামলেন্দু পাল, লেখক ও গবেষক আলী আহম্মদ খান আইয়ুব, উন্নয়নকর্মী কাজী দিলুয়ার, উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী জেলা শাখার সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান খান সহ অন

২ দিন আগে

যৌন নির্যাতনের শিকার ৫ বছরের শিশু, ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ

পরিবারের অভিযোগ, ঘটনাটি তারা জানার পর পুলিশকে জানালেও পুলিশ কোনো আইনি ব্যবস্থা নেয়নি।

২ দিন আগে

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল ইজিবাইকের চালকের

২ দিন আগে

হঠাৎ ঝড়ে ঘরবাড়ি-গাছপালা লণ্ডভণ্ড, পান বরজের ব্যাপক ক্ষতি

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে

২ দিন আগে