
নেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনা জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এ কে এম নজরুল ইসলাম ফকিরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি নাশকতার অভিযোগ ও বিস্ফোরক আইনে দায়ের করা মামলার আসামি বলে পুলিশ জানিয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) রাত পৌনে ৯টার দিকে জেলা শহরের কুড়পাড় এলাকা থেকে নেত্রকোনা মডেল থানার পুলিশ সদস্যরা তাকে গ্রেপ্তার করেন।
গ্রেপ্তার নজরুল ইসলাম ফকির নেত্রকোনা সদর উপজেলার মদনপুর এলাকার বাসিন্দা। জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ছাড়াও তিনি জেলা ছাত্রলীগ ও জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি।
দলীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ১৭ আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত নেত্রকোনার ১০টি থানায় আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অন্তত ৫১টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় আসামির সংখ্যা প্রায় পাঁচ হাজার।
এর মধ্যে গত ১ সেপ্টেম্বর শহরের কাটলি এলাকার বাসিন্দা বিএনপি কর্মী মো. আল আমিন বাদী হয়ে নাশকতার অভিযোগে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শামছুর রহমান লিটন, নেত্রকোনা-২ (নেত্রকোনা সদর-বারহাট্টা) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. আশরাফ আলী খান খসরু, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এ কে এম নজরুল ইসলাম ফকিরসহ ৫৪ জনকে আসামি করা হয়। মঙ্গলবার রাতে এ কে এম নজরুল ইসলাম ফকিরকে কুড়পাড় এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ বলেন, এ কে এম নজরুল ইসলাম ফকিরের নামে নাশকতা ও বিস্ফোরক আইনের মামলা রয়েছে। নেত্রকোনা মডেল থানায় ১ সেপ্টেম্বর দায়ের করা একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। বুধবার সকালে তাকে আদালতে হাজির করা হবে

নেত্রকোনা জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এ কে এম নজরুল ইসলাম ফকিরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি নাশকতার অভিযোগ ও বিস্ফোরক আইনে দায়ের করা মামলার আসামি বলে পুলিশ জানিয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) রাত পৌনে ৯টার দিকে জেলা শহরের কুড়পাড় এলাকা থেকে নেত্রকোনা মডেল থানার পুলিশ সদস্যরা তাকে গ্রেপ্তার করেন।
গ্রেপ্তার নজরুল ইসলাম ফকির নেত্রকোনা সদর উপজেলার মদনপুর এলাকার বাসিন্দা। জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ছাড়াও তিনি জেলা ছাত্রলীগ ও জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি।
দলীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ১৭ আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত নেত্রকোনার ১০টি থানায় আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অন্তত ৫১টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় আসামির সংখ্যা প্রায় পাঁচ হাজার।
এর মধ্যে গত ১ সেপ্টেম্বর শহরের কাটলি এলাকার বাসিন্দা বিএনপি কর্মী মো. আল আমিন বাদী হয়ে নাশকতার অভিযোগে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শামছুর রহমান লিটন, নেত্রকোনা-২ (নেত্রকোনা সদর-বারহাট্টা) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. আশরাফ আলী খান খসরু, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এ কে এম নজরুল ইসলাম ফকিরসহ ৫৪ জনকে আসামি করা হয়। মঙ্গলবার রাতে এ কে এম নজরুল ইসলাম ফকিরকে কুড়পাড় এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ বলেন, এ কে এম নজরুল ইসলাম ফকিরের নামে নাশকতা ও বিস্ফোরক আইনের মামলা রয়েছে। নেত্রকোনা মডেল থানায় ১ সেপ্টেম্বর দায়ের করা একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। বুধবার সকালে তাকে আদালতে হাজির করা হবে

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
২ দিন আগে
প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
২ দিন আগে