
নেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনার বারহাট্টার নৈহাটি বাজারে চুরির অভিযোগে চারজনকে আটক করে পুলিশে দিয়েছিল এলাকাবাসী। তাদের আদালতের মাধমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। চুরির ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযাগে চিরাম ইউনিয়ন শাখা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম রুবেল আহমেদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে উপজেলা বিএনপি।
গত রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) বারহাট্টা উপজেলার চিরাম ইউনিয়নের নৈহাটি বাজারে স্থানীয়রা চুরির অভিযোগে ওই চারজনকে আটক করে। পরে পুলিশে খবর দিলে বারহাট্টা থানা পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।
অভিযুক্ত চারজন হলেন— চিরাম ইউনিয়নের চিরাম গ্রামের নুরুল আমিনের ছেলে বরকত মিয়া (২৫), শাহাজ আলীর ছেলে রলিন ওরফে কালা (১৮) ও আব্দুল হেকিমের ছেলে মামুন মিয়া (৩৫) এবং কাশিকোণা গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে বুদু মিয়া (৩০)। সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বারহাট্টা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুল হাসান জানিয়েছেন, তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে গ্রেপ্তার চারজনই জানিয়েছেন, চিরাম ইউনিয়ন শাখা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম রুবেল আহমেদের সহযোগিতায় তারা চুরি করে থাকেন। এ ঘটনায় এস এম রুবেলকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
বারহাট্টা উপজেলা শাখা বিএনপির সদস্য সচিব আশিক আহমেদ কমলের সই করা চিঠিতে বলা হয়েছে, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে এস এম রুবেল আহমেদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পরবর্তী সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চিরাম ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ও স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার মোস্তফা কামাল বলেন, আমরা জানতে পেরেছি, চিরাম ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম রুবেল আহমেদ চুরির মূল হোতা। তিনি মাদকসহ বিভিন্ন চোরাকারবারেও জড়িত। তার সহোদর বারহাট্টা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদ হাসান রাসেলও মাদক কারবারে জড়িত বলে তথ্য রয়েছে।
মোস্তফা কামাল আরও বলেন, চোরের কোনো দল হয় না। আমরা জন্মগত বিএনপি। বিএনপি কখনো চোরের দায়ভার নেবে না। আমরা এস এম রুবেলকে দ্রুত চিরাম ইউনিয়ন শাখা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক পদ থেকে বহিষ্কারের দাবি জানাচ্ছি।
এস এম রুবেল আহমেদ ও জাহিদ হাসান রাসেল দুজনেই ঘটনার পরপরই আত্মগোপনে চলে যান। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

নেত্রকোনার বারহাট্টার নৈহাটি বাজারে চুরির অভিযোগে চারজনকে আটক করে পুলিশে দিয়েছিল এলাকাবাসী। তাদের আদালতের মাধমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। চুরির ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযাগে চিরাম ইউনিয়ন শাখা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম রুবেল আহমেদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে উপজেলা বিএনপি।
গত রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) বারহাট্টা উপজেলার চিরাম ইউনিয়নের নৈহাটি বাজারে স্থানীয়রা চুরির অভিযোগে ওই চারজনকে আটক করে। পরে পুলিশে খবর দিলে বারহাট্টা থানা পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।
অভিযুক্ত চারজন হলেন— চিরাম ইউনিয়নের চিরাম গ্রামের নুরুল আমিনের ছেলে বরকত মিয়া (২৫), শাহাজ আলীর ছেলে রলিন ওরফে কালা (১৮) ও আব্দুল হেকিমের ছেলে মামুন মিয়া (৩৫) এবং কাশিকোণা গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে বুদু মিয়া (৩০)। সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বারহাট্টা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুল হাসান জানিয়েছেন, তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে গ্রেপ্তার চারজনই জানিয়েছেন, চিরাম ইউনিয়ন শাখা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম রুবেল আহমেদের সহযোগিতায় তারা চুরি করে থাকেন। এ ঘটনায় এস এম রুবেলকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
বারহাট্টা উপজেলা শাখা বিএনপির সদস্য সচিব আশিক আহমেদ কমলের সই করা চিঠিতে বলা হয়েছে, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে এস এম রুবেল আহমেদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পরবর্তী সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চিরাম ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ও স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার মোস্তফা কামাল বলেন, আমরা জানতে পেরেছি, চিরাম ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম রুবেল আহমেদ চুরির মূল হোতা। তিনি মাদকসহ বিভিন্ন চোরাকারবারেও জড়িত। তার সহোদর বারহাট্টা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদ হাসান রাসেলও মাদক কারবারে জড়িত বলে তথ্য রয়েছে।
মোস্তফা কামাল আরও বলেন, চোরের কোনো দল হয় না। আমরা জন্মগত বিএনপি। বিএনপি কখনো চোরের দায়ভার নেবে না। আমরা এস এম রুবেলকে দ্রুত চিরাম ইউনিয়ন শাখা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক পদ থেকে বহিষ্কারের দাবি জানাচ্ছি।
এস এম রুবেল আহমেদ ও জাহিদ হাসান রাসেল দুজনেই ঘটনার পরপরই আত্মগোপনে চলে যান। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
২ দিন আগে
প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
২ দিন আগে