টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলে ঔষুধ কোম্পানীর মার্কেটিং অফিসার মোমিনুল ইসলামকে ডেকে নিয়ে আটরে রেখে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে দুই অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারদের শুক্রবার দুপুরে টাঙ্গাইল আদালতে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে শহরের থানাধীন থানাপাড়া এলাকা থেকে অপহৃত মোমিনুল ইসলাম উদ্ধারসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তাররা হলেন, টাঙ্গাইল সদর উপজেলার ব্রাহ্মন কুলিয়া এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে আল আমিন তালুকদার (৩২) এবং দেলদুয়ার উপজেলার ডুবাইল গ্রামের মিজান মিয়ার ছেলে কুতুব উদ্দিন রনি (২৮)।
পুলিশ জানায়, মোমিনুল ইসলাম দীর্ঘদিন করে শহরের রেজিস্ট্রপাড়ার ঔষুধ কম্পানীতে মার্কেটিং অফিসার হিসাবে চাকরি করতেন। এ সুবাধে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে রিয়া মনির নামের এক নারীর সাথে পরিচয় হয়। গত বুধবার রাতে রিয়া মনি মোমিনুলকে শহরের শান্তিকুঞ্জ মোড়ে ডেকে আনেন। পরে তার সাথে থাকা দুই জন মোমিনুলকে জোরপূর্বক শহরের থানাপাড়ায় ফ্লাটে নিয়ে আটকে রেখে মারধর করে। এক পর্যায়ে অপরহরণকারীরা ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। পরবর্তীতে তারা বাড়ি থেকে নগদ টাকা নিয়ে আসার জন্য চাপ দেয়। অপহরণকারীরা মোমিনুল ইসলামের সড়ক দুর্ঘটনা হয়েছে বলে বাড়িতে ফোন করে বিকাশের মাধ্যমে ২০ হাজার টাকা দিতে বলে। পরে মোমিনুলের বাবা মোহাম্মদ আলীকে প্রথমে বিকাশে ৫ হাজার টাকা দেয়। পরে তার স্ত্রী গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাশের মাধ্যমে আরো ১০ হাজার টাকা দেয়। বাকি টাকার জন্য তারা মোমিনুল ইসলামকে মারধর ও নির্যাতন করে। এভাবে মোট বিকাশের মাধ্যমে ৪০ হাজার টাকা দেয়া হয়। বাকি টাকা বিকাশের মাধ্যমে দিতে বলে হুমকি দেয়। বিষয়টি পরিবারের লোজকন থানা পুলিশকে অবগত করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মোমিনুল ইসলামকে উদ্ধার করে। এ সময় দুইজনকে আটক করা হয়। অন্যরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে টাঙ্গাইল থানার ওসি তানবীর আহমেদ বলেন, এ ঘটনায় মোমিনুল ইসলাম রাতে নিজে বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন। গ্রেপ্তার দুইজনকে শুক্রবার দুপুরে টাঙ্গাইল আদালতে পাঠানো হয়েছে। জড়িত অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে।
টাঙ্গাইলে ঔষুধ কোম্পানীর মার্কেটিং অফিসার মোমিনুল ইসলামকে ডেকে নিয়ে আটরে রেখে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে দুই অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারদের শুক্রবার দুপুরে টাঙ্গাইল আদালতে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে শহরের থানাধীন থানাপাড়া এলাকা থেকে অপহৃত মোমিনুল ইসলাম উদ্ধারসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তাররা হলেন, টাঙ্গাইল সদর উপজেলার ব্রাহ্মন কুলিয়া এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে আল আমিন তালুকদার (৩২) এবং দেলদুয়ার উপজেলার ডুবাইল গ্রামের মিজান মিয়ার ছেলে কুতুব উদ্দিন রনি (২৮)।
পুলিশ জানায়, মোমিনুল ইসলাম দীর্ঘদিন করে শহরের রেজিস্ট্রপাড়ার ঔষুধ কম্পানীতে মার্কেটিং অফিসার হিসাবে চাকরি করতেন। এ সুবাধে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে রিয়া মনির নামের এক নারীর সাথে পরিচয় হয়। গত বুধবার রাতে রিয়া মনি মোমিনুলকে শহরের শান্তিকুঞ্জ মোড়ে ডেকে আনেন। পরে তার সাথে থাকা দুই জন মোমিনুলকে জোরপূর্বক শহরের থানাপাড়ায় ফ্লাটে নিয়ে আটকে রেখে মারধর করে। এক পর্যায়ে অপরহরণকারীরা ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। পরবর্তীতে তারা বাড়ি থেকে নগদ টাকা নিয়ে আসার জন্য চাপ দেয়। অপহরণকারীরা মোমিনুল ইসলামের সড়ক দুর্ঘটনা হয়েছে বলে বাড়িতে ফোন করে বিকাশের মাধ্যমে ২০ হাজার টাকা দিতে বলে। পরে মোমিনুলের বাবা মোহাম্মদ আলীকে প্রথমে বিকাশে ৫ হাজার টাকা দেয়। পরে তার স্ত্রী গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাশের মাধ্যমে আরো ১০ হাজার টাকা দেয়। বাকি টাকার জন্য তারা মোমিনুল ইসলামকে মারধর ও নির্যাতন করে। এভাবে মোট বিকাশের মাধ্যমে ৪০ হাজার টাকা দেয়া হয়। বাকি টাকা বিকাশের মাধ্যমে দিতে বলে হুমকি দেয়। বিষয়টি পরিবারের লোজকন থানা পুলিশকে অবগত করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মোমিনুল ইসলামকে উদ্ধার করে। এ সময় দুইজনকে আটক করা হয়। অন্যরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে টাঙ্গাইল থানার ওসি তানবীর আহমেদ বলেন, এ ঘটনায় মোমিনুল ইসলাম রাতে নিজে বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন। গ্রেপ্তার দুইজনকে শুক্রবার দুপুরে টাঙ্গাইল আদালতে পাঠানো হয়েছে। জড়িত অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে।
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
২ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
২ দিন আগে