
নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের নান্দাইলে গভীর রাতে হামলা চালিয়ে একটি মার্কেট ভাঙচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থাপনাটি এলাকায় শিকদার মার্কেট নামে পরিচিত। এটি নান্দাইল উপজেলার চরবেতাগৈর ইউনিয়নের চরশ্রীরামপুর গ্রামে নান্দাইল-ত্রিশাল আঞ্চলিক সড়কের পাশে অবস্থিত।
মার্কেটের মালিকপক্ষের রাকিব শিকদার নামে একজন জানান, গতকাল সোমবার (১৩ অক্টোবর) রাত তিনটার দিকে মুখোশ পরিহিত একদল লোক মার্কেটের শাটারগুলো কুপিয়ে রেখে যায়। তাঁদের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এলেও হামলাকারীদের ততক্ষণে পালিয়ে যায়।
শিকদার মার্কেটের একটি দোকানের মালিক মো. নাজিম উদ্দিন (৬৫) জানান, প্রতিপক্ষের লোকজন এই মার্কেটে একাধিবার হামলা চালিয়ে অবকাঠামোর ক্ষতি করেছে। প্রত্যেকটি হামলায় তিনি চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
নাজিম আরও জানান, গতকাল সোমবার সারাদিন হামলাকারী পক্ষটি লাঠিসোঁটা ও দেশিয় অস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্যে মহড়া দিয়েছিল। পুনরায় হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশংকায় তিনি সোমবার সন্ধ্যায় থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলেন। কিন্তু রাত তিনটার দিকে মুখোশধারীরা হামলা ও ভাঙচুর চালিয়ে পালিয়ে যায়।
রাকিব শিকদার বলেন, নয় শতক জমির উপর নির্মিত শিকদার মার্কেট। আমাদের জমির সকল কাগজপত্র রয়েছে। কিন্তু প্রতিপক্ষ জুয়েল শিকদার, মাখন শিকদার ও বুলবুল শিকদার জোর করে আমাদের মার্কেট দখল করতে চায়।
রাকিব শিকদার অভিযোগ করেন গতকাল সোমবার শেষ রাতে জুয়েল শিকদার গং মুখোশ পড়ে ভাড়াটে লোকজন সাথে নিয়ে মার্কেটে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে।
অভিযোগ প্রসঙ্গে বক্তব্য জানতে জুয়েল শিকদারের বাড়িতে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর মা সাফিয়া খাতুন জানান, আমাদের কেউ হামলায় জড়িত নয়। নিজেদের মার্কেটে নিজেরা হামলা চালিয়ে আমাদের উপর দায় চাপানোর চেষ্টা করছে। জমি নিয়ে আদালতে মামলা হয়েছে।
আমরা আদালতের রায়ের অপেক্ষায় রয়েছি।
পরে অভিযুক্ত জুয়েল শিকদারের সাথে এ প্রতিবেদকের কথা হয়। তিনি বলেন, আমাদের জমিতে জোর করে দখল মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে। জমি ফেরত চাইলে তাঁর নিজেরা ভাঙচুর করে আমার ওপর চাপাতে চাইছে।
নান্দাইল মডেল থানার ওসি খন্দকার জালাল উদ্দিন মাহমুদ জানান, ঘটনাটি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

ময়মনসিংহের নান্দাইলে গভীর রাতে হামলা চালিয়ে একটি মার্কেট ভাঙচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থাপনাটি এলাকায় শিকদার মার্কেট নামে পরিচিত। এটি নান্দাইল উপজেলার চরবেতাগৈর ইউনিয়নের চরশ্রীরামপুর গ্রামে নান্দাইল-ত্রিশাল আঞ্চলিক সড়কের পাশে অবস্থিত।
মার্কেটের মালিকপক্ষের রাকিব শিকদার নামে একজন জানান, গতকাল সোমবার (১৩ অক্টোবর) রাত তিনটার দিকে মুখোশ পরিহিত একদল লোক মার্কেটের শাটারগুলো কুপিয়ে রেখে যায়। তাঁদের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এলেও হামলাকারীদের ততক্ষণে পালিয়ে যায়।
শিকদার মার্কেটের একটি দোকানের মালিক মো. নাজিম উদ্দিন (৬৫) জানান, প্রতিপক্ষের লোকজন এই মার্কেটে একাধিবার হামলা চালিয়ে অবকাঠামোর ক্ষতি করেছে। প্রত্যেকটি হামলায় তিনি চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
নাজিম আরও জানান, গতকাল সোমবার সারাদিন হামলাকারী পক্ষটি লাঠিসোঁটা ও দেশিয় অস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্যে মহড়া দিয়েছিল। পুনরায় হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশংকায় তিনি সোমবার সন্ধ্যায় থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলেন। কিন্তু রাত তিনটার দিকে মুখোশধারীরা হামলা ও ভাঙচুর চালিয়ে পালিয়ে যায়।
রাকিব শিকদার বলেন, নয় শতক জমির উপর নির্মিত শিকদার মার্কেট। আমাদের জমির সকল কাগজপত্র রয়েছে। কিন্তু প্রতিপক্ষ জুয়েল শিকদার, মাখন শিকদার ও বুলবুল শিকদার জোর করে আমাদের মার্কেট দখল করতে চায়।
রাকিব শিকদার অভিযোগ করেন গতকাল সোমবার শেষ রাতে জুয়েল শিকদার গং মুখোশ পড়ে ভাড়াটে লোকজন সাথে নিয়ে মার্কেটে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে।
অভিযোগ প্রসঙ্গে বক্তব্য জানতে জুয়েল শিকদারের বাড়িতে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর মা সাফিয়া খাতুন জানান, আমাদের কেউ হামলায় জড়িত নয়। নিজেদের মার্কেটে নিজেরা হামলা চালিয়ে আমাদের উপর দায় চাপানোর চেষ্টা করছে। জমি নিয়ে আদালতে মামলা হয়েছে।
আমরা আদালতের রায়ের অপেক্ষায় রয়েছি।
পরে অভিযুক্ত জুয়েল শিকদারের সাথে এ প্রতিবেদকের কথা হয়। তিনি বলেন, আমাদের জমিতে জোর করে দখল মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে। জমি ফেরত চাইলে তাঁর নিজেরা ভাঙচুর করে আমার ওপর চাপাতে চাইছে।
নান্দাইল মডেল থানার ওসি খন্দকার জালাল উদ্দিন মাহমুদ জানান, ঘটনাটি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

শরীয়তপুরের ডামুড্যায় অটোরিকশার ইলেকট্রিক মোটরে ওড়না পেঁচিয়ে দেহ থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন হয়ে নাসিমা বেগম (৩২) নামে এক পোশাকশ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের কুতুবপুর এলাকায় ডামুড্যা–শরীয়তপুর সদর সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১২ ঘণ্টা আগে
নাশকতার পরিকল্পনা ও গত ৫ আগস্টের পর দায়ের হওয়া মামলায় নেত্রকোণায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের আট নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জেলা শহর ছাড়াও বারহাট্টা উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে রোববার রাতে এ গ্রেপ্তার অভিযান চালানো হয়।
১২ ঘণ্টা আগে
পুলিশ হেফাজতে থাকা প্রধান অভিযুক্তের বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচার হওয়া অত্যন্ত দুঃখজনক ও নিন্দনীয় জানিয়ে তারা বলেন, এতে তদন্তের স্বচ্ছতা ও বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগের ডাকা শাটডাউন রাজশাহীর জনজীবনে কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি। নগরী ও জেলাজুড়ে যান চলাচল ছিল স্বাভাবিক। সরকারি-বেসরকারি অফিস, আদালত, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যথারীতি চালু ছিল। সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন কার্যক্রমেও কোনো বিঘ্ন লক্ষ্য করা যায়নি।
১৩ ঘণ্টা আগে