টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নানির বাড়ি বেড়াতে গিয়ে দ্বিতীয় শ্রেণির মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে (১০) ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি ফিরোজের (৪৫) তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রোববার দুপুরে জেলা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রুমি খাতুন শুনানি শেষ রিমান্ড মঞ্জুর করেন৷
এর আগে শনিবার রাতে গাজীপুরের চন্দ্রা এলাকা থেকে ফিরোজকে গ্রেপ্তার করে মির্জাপুর থানার পুলিশ। গ্রেপ্তার ফিরোজ (৪৫) উপজেলার কুড়িপাড়া গ্রামের মৃত রিয়াজ উদ্দিনের ছেলে।
পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ফিরোজ মিয়া শিশুটি নানির বাড়ির কাছে জমিতে সার দিচ্ছিলেন। ওই জমির পাশে শিশুটি গাছ থেকে বড়ই পাড়ছিল। সেসময় ফিরোজ মিয়া শিশুটিকে ডেকে নিয়ে একটি শৌচাগারের ভেতরে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ সময় ঘটনাটি ভিডিও করেন ফিরোজ মিয়া। ধর্ষণের কথা কাউকে বললে মোবাইলে ধারণ করা ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া এবং প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন তিনি। পরে বাড়ি গিয়ে শিশুটি চুপচাপ থাকায় তাকে জিজ্ঞেস করা হলেও কিছু বলছিল না। এক পর্যায়ে পুরো ঘটনা তার মাকে খুলে বলে। বিষয়টি জানাজানি হলে ঘটনা ধামাচাপা দিতে স্থানীয় মালেক, বাবুল ও ফাজুসহ কয়েকজন মাতাব্বর ঘটনার সপ্তাহ খানেক পর গ্রাম্য সালিশের আয়োজন করেন। সালিশে ধর্ষক ফিরোজকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। গ্রাম্য মাতাব্বরদের চাপে সালিশ মেনে নিয়ে জরিমানার ৫৮ হাজার টাকা দিলেও বাকি টাকা দেয়নি৷ এ ঘটনায় গত ৮ মার্চ ওই শিশুর মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন।
পুলিশ জানায়, গত মঙ্গলবার মেহেরপুরের ভারতীয় সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে ফিরোজের ছেলে সাব্বিরকে গ্রেপ্তার করা হয়৷ এ সময় সাব্বিরের কাছ থেকে বাবা ও ছেলের দুই জনের পাসপোর্ট জব্দ করা হয়। বিষয়টি টের পেয়ে ফিরোজ পালিয়ে যায়৷
এ ব্যাপারে মির্জাপুর থানার ওসি মোশারফ হোসেন বলেন, অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারে বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এক পর্যায়ে শনিবার রাতে গাজীপুরের চন্দ্রা এলাকা থেকে ফিরেোজকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার ফিরোজকে ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়৷ পরে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নানির বাড়ি বেড়াতে গিয়ে দ্বিতীয় শ্রেণির মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে (১০) ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি ফিরোজের (৪৫) তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রোববার দুপুরে জেলা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রুমি খাতুন শুনানি শেষ রিমান্ড মঞ্জুর করেন৷
এর আগে শনিবার রাতে গাজীপুরের চন্দ্রা এলাকা থেকে ফিরোজকে গ্রেপ্তার করে মির্জাপুর থানার পুলিশ। গ্রেপ্তার ফিরোজ (৪৫) উপজেলার কুড়িপাড়া গ্রামের মৃত রিয়াজ উদ্দিনের ছেলে।
পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ফিরোজ মিয়া শিশুটি নানির বাড়ির কাছে জমিতে সার দিচ্ছিলেন। ওই জমির পাশে শিশুটি গাছ থেকে বড়ই পাড়ছিল। সেসময় ফিরোজ মিয়া শিশুটিকে ডেকে নিয়ে একটি শৌচাগারের ভেতরে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ সময় ঘটনাটি ভিডিও করেন ফিরোজ মিয়া। ধর্ষণের কথা কাউকে বললে মোবাইলে ধারণ করা ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া এবং প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন তিনি। পরে বাড়ি গিয়ে শিশুটি চুপচাপ থাকায় তাকে জিজ্ঞেস করা হলেও কিছু বলছিল না। এক পর্যায়ে পুরো ঘটনা তার মাকে খুলে বলে। বিষয়টি জানাজানি হলে ঘটনা ধামাচাপা দিতে স্থানীয় মালেক, বাবুল ও ফাজুসহ কয়েকজন মাতাব্বর ঘটনার সপ্তাহ খানেক পর গ্রাম্য সালিশের আয়োজন করেন। সালিশে ধর্ষক ফিরোজকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। গ্রাম্য মাতাব্বরদের চাপে সালিশ মেনে নিয়ে জরিমানার ৫৮ হাজার টাকা দিলেও বাকি টাকা দেয়নি৷ এ ঘটনায় গত ৮ মার্চ ওই শিশুর মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন।
পুলিশ জানায়, গত মঙ্গলবার মেহেরপুরের ভারতীয় সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে ফিরোজের ছেলে সাব্বিরকে গ্রেপ্তার করা হয়৷ এ সময় সাব্বিরের কাছ থেকে বাবা ও ছেলের দুই জনের পাসপোর্ট জব্দ করা হয়। বিষয়টি টের পেয়ে ফিরোজ পালিয়ে যায়৷
এ ব্যাপারে মির্জাপুর থানার ওসি মোশারফ হোসেন বলেন, অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারে বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এক পর্যায়ে শনিবার রাতে গাজীপুরের চন্দ্রা এলাকা থেকে ফিরেোজকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার ফিরোজকে ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়৷ পরে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
স্থানীয়রা জানান, লক্ষ্মী পূজার দিনে নদীতে গঙ্গাস্নান করলে পাপমোচন হয় এবং পূজা দিলে মনোবাসনা পূরণ হয়। এক সময় এখানে যাত্রা, সার্কাস, পুতুলনাচ থাকলেও এখন তা বদলে জায়গা নিয়েছে আধুনিক রাইড ও বিনোদনের নানা আয়োজন।
১৬ ঘণ্টা আগেতিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
১৭ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
১৮ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
১৯ ঘণ্টা আগে