প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে মৃত্যুর আগেই চল্লিশা করে আলোচনায় এসেছেন মো. মারফত আলী (৭০) নামে এক বৃদ্ধ। গত সোমবার (১ জুলাই) উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের রাজেন্দ্রপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে এই আয়োজন করেন তিনি।
স্থানীয়রা জানান, সাধারণত আমাদের দেশে মৃত ব্যক্তির নামে তিন দিনের দিন কুলখানি এবং ৪০ দিনের দিন চল্লিশা নামে ভোজের আয়োজন করা হয়। কিন্তু মারফত আলী মৃত্যুর আগেই চল্লিশার আয়োজন করেছেন।
এলাকাবাসী বলেন, গত সোমবার মারফত আলী তার বাড়ির উঠানে সামিয়ানা টানিয়ে চেয়ার-টেবিল পেতে ভোজের আয়োজন করেন। এতে গ্রামের ৪০০ বাসিন্দাকে দাওয়াত করা হয়। অনুষ্ঠানে খাবার পরিবেশন করেন মারফত আলীর পরিবার ও বাড়ির লোকজন।
মারফত আলী বলেন, ‘মহান আল্লাহ তাআলা আমাকে অনেক সুখে রেখেছেন। মালিক আমাকে যে পরিমাণ ধনসম্পদ দিয়েছেন তাতে আমি সন্তুষ্ট। আমার দুই সংসারে ছয় সন্তান রয়েছে। কিন্তু আমার মৃত্যুর পর সন্তানেরা যে গ্রামের মানুষকে দাওয়াত দিয়ে খাওয়াবে তার কোনো নিশ্চয়তা আছে? তাই আমি জীবিত থাকতে এই আয়োজন করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘পায়ে হেঁটে গ্রামের সব বাড়িতে গিয়ে দাওয়াত দিয়েছি। আমার আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে সবাই চল্লিশায় অংশগ্রহণ করেছে। এখন আমি মরেও শান্তি পাব।’
মারফত আলীর ছেলে সুজন মিয়া বলেন, ‘আব্বার ইচ্ছে ছিল, মৃত্যুর আগে চল্লিশা করবেন। আব্বার ইচ্ছা পূরণে আমাদেরও সম্মতি দিয়ে অনুষ্ঠানটি করেছি।’
এ বিষয়ে স্থানীয় মসজিদের ইমাম মাওলানা আবুল কাশেম বলেন, ‘মারা যাওয়ার পরে চল্লিশার আয়োজনের কোনো নিয়ম নেই। তবে, গরিব ও অসহায়দের আপ্যায়ন করা যেতেই পারে। কিন্তু জীবিত থেকে ব্যাপক দাওয়াত দিয়ে যে কাণ্ড মারফত আলী করেছেন, তা সম্পূর্ণ ইসলাম পরিপন্থী।’ চল্লিশা আয়োজনের কারণ জানালেন বৃদ্ধ
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে মৃত্যুর আগে চল্লিশা করে আলোচনায় এসেছেন মো. মারফত আলী (৭০) নামে এক বৃদ্ধ। গত সোমবার (১ জুলাই) উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের রাজেন্দ্রপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে এই আয়োজন করেন তিনি।
স্থানীয়রা জানান, সাধারণত আমাদের দেশে মৃত ব্যক্তির নামে তিন দিনের দিন কুলখানি এবং ৪০ দিনের দিন চল্লিশা নামে ভোজের আয়োজন করা হয়। কিন্তু মারফত আলী মৃত্যুর আগেই চল্লিশার আয়োজন করেছেন।
এলাকাবাসী বলেন, গত সোমবার মারফত আলী তার বাড়ির উঠানে সামিয়ানা টানিয়ে চেয়ার-টেবিল পেতে ভোজের আয়োজন করেন। এতে গ্রামের ৪০০ বাসিন্দাকে দাওয়াত করা হয়। অনুষ্ঠানে খাবার পরিবেশন করেন মারফত আলীর পরিবার ও বাড়ির লোকজন।
মারফত আলী বলেন, ‘মহান আল্লাহ তাআলা আমাকে অনেক সুখে রেখেছেন। মালিক আমাকে যে পরিমাণ ধনসম্পদ দিয়েছেন তাতে আমি সন্তুষ্ট। আমার দুই সংসারে ছয় সন্তান রয়েছে। কিন্তু আমার মৃত্যুর পর সন্তানেরা যে গ্রামের মানুষকে দাওয়াত দিয়ে খাওয়াবে তার কোনো নিশ্চয়তা আছে? তাই আমি জীবিত থাকতে এই আয়োজন করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘পায়ে হেঁটে গ্রামের সব বাড়িতে গিয়ে দাওয়াত দিয়েছি। আমার আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে সবাই চল্লিশায় অংশগ্রহণ করেছে। এখন আমি মরেও শান্তি পাব।’
মারফত আলীর ছেলে সুজন মিয়া বলেন, ‘আব্বার ইচ্ছে ছিল, মৃত্যুর আগে চল্লিশা করবেন। আব্বার ইচ্ছা পূরণে আমাদেরও সম্মতি দিয়ে অনুষ্ঠানটি করেছি।’
এ বিষয়ে স্থানীয় মসজিদের ইমাম মাওলানা আবুল কাশেম বলেন, ‘মারা যাওয়ার পরে চল্লিশার আয়োজনের কোনো নিয়ম নেই। তবে, গরিব ও অসহায়দের আপ্যায়ন করা যেতেই পারে। কিন্তু জীবিত থেকে ব্যাপক দাওয়াত দিয়ে যে কাণ্ড মারফত আলী করেছেন, তা সম্পূর্ণ ইসলাম পরিপন্থী।’
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে মৃত্যুর আগেই চল্লিশা করে আলোচনায় এসেছেন মো. মারফত আলী (৭০) নামে এক বৃদ্ধ। গত সোমবার (১ জুলাই) উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের রাজেন্দ্রপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে এই আয়োজন করেন তিনি।
স্থানীয়রা জানান, সাধারণত আমাদের দেশে মৃত ব্যক্তির নামে তিন দিনের দিন কুলখানি এবং ৪০ দিনের দিন চল্লিশা নামে ভোজের আয়োজন করা হয়। কিন্তু মারফত আলী মৃত্যুর আগেই চল্লিশার আয়োজন করেছেন।
এলাকাবাসী বলেন, গত সোমবার মারফত আলী তার বাড়ির উঠানে সামিয়ানা টানিয়ে চেয়ার-টেবিল পেতে ভোজের আয়োজন করেন। এতে গ্রামের ৪০০ বাসিন্দাকে দাওয়াত করা হয়। অনুষ্ঠানে খাবার পরিবেশন করেন মারফত আলীর পরিবার ও বাড়ির লোকজন।
মারফত আলী বলেন, ‘মহান আল্লাহ তাআলা আমাকে অনেক সুখে রেখেছেন। মালিক আমাকে যে পরিমাণ ধনসম্পদ দিয়েছেন তাতে আমি সন্তুষ্ট। আমার দুই সংসারে ছয় সন্তান রয়েছে। কিন্তু আমার মৃত্যুর পর সন্তানেরা যে গ্রামের মানুষকে দাওয়াত দিয়ে খাওয়াবে তার কোনো নিশ্চয়তা আছে? তাই আমি জীবিত থাকতে এই আয়োজন করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘পায়ে হেঁটে গ্রামের সব বাড়িতে গিয়ে দাওয়াত দিয়েছি। আমার আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে সবাই চল্লিশায় অংশগ্রহণ করেছে। এখন আমি মরেও শান্তি পাব।’
মারফত আলীর ছেলে সুজন মিয়া বলেন, ‘আব্বার ইচ্ছে ছিল, মৃত্যুর আগে চল্লিশা করবেন। আব্বার ইচ্ছা পূরণে আমাদেরও সম্মতি দিয়ে অনুষ্ঠানটি করেছি।’
এ বিষয়ে স্থানীয় মসজিদের ইমাম মাওলানা আবুল কাশেম বলেন, ‘মারা যাওয়ার পরে চল্লিশার আয়োজনের কোনো নিয়ম নেই। তবে, গরিব ও অসহায়দের আপ্যায়ন করা যেতেই পারে। কিন্তু জীবিত থেকে ব্যাপক দাওয়াত দিয়ে যে কাণ্ড মারফত আলী করেছেন, তা সম্পূর্ণ ইসলাম পরিপন্থী।’ চল্লিশা আয়োজনের কারণ জানালেন বৃদ্ধ
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে মৃত্যুর আগে চল্লিশা করে আলোচনায় এসেছেন মো. মারফত আলী (৭০) নামে এক বৃদ্ধ। গত সোমবার (১ জুলাই) উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের রাজেন্দ্রপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে এই আয়োজন করেন তিনি।
স্থানীয়রা জানান, সাধারণত আমাদের দেশে মৃত ব্যক্তির নামে তিন দিনের দিন কুলখানি এবং ৪০ দিনের দিন চল্লিশা নামে ভোজের আয়োজন করা হয়। কিন্তু মারফত আলী মৃত্যুর আগেই চল্লিশার আয়োজন করেছেন।
এলাকাবাসী বলেন, গত সোমবার মারফত আলী তার বাড়ির উঠানে সামিয়ানা টানিয়ে চেয়ার-টেবিল পেতে ভোজের আয়োজন করেন। এতে গ্রামের ৪০০ বাসিন্দাকে দাওয়াত করা হয়। অনুষ্ঠানে খাবার পরিবেশন করেন মারফত আলীর পরিবার ও বাড়ির লোকজন।
মারফত আলী বলেন, ‘মহান আল্লাহ তাআলা আমাকে অনেক সুখে রেখেছেন। মালিক আমাকে যে পরিমাণ ধনসম্পদ দিয়েছেন তাতে আমি সন্তুষ্ট। আমার দুই সংসারে ছয় সন্তান রয়েছে। কিন্তু আমার মৃত্যুর পর সন্তানেরা যে গ্রামের মানুষকে দাওয়াত দিয়ে খাওয়াবে তার কোনো নিশ্চয়তা আছে? তাই আমি জীবিত থাকতে এই আয়োজন করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘পায়ে হেঁটে গ্রামের সব বাড়িতে গিয়ে দাওয়াত দিয়েছি। আমার আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে সবাই চল্লিশায় অংশগ্রহণ করেছে। এখন আমি মরেও শান্তি পাব।’
মারফত আলীর ছেলে সুজন মিয়া বলেন, ‘আব্বার ইচ্ছে ছিল, মৃত্যুর আগে চল্লিশা করবেন। আব্বার ইচ্ছা পূরণে আমাদেরও সম্মতি দিয়ে অনুষ্ঠানটি করেছি।’
এ বিষয়ে স্থানীয় মসজিদের ইমাম মাওলানা আবুল কাশেম বলেন, ‘মারা যাওয়ার পরে চল্লিশার আয়োজনের কোনো নিয়ম নেই। তবে, গরিব ও অসহায়দের আপ্যায়ন করা যেতেই পারে। কিন্তু জীবিত থেকে ব্যাপক দাওয়াত দিয়ে যে কাণ্ড মারফত আলী করেছেন, তা সম্পূর্ণ ইসলাম পরিপন্থী।’
নতুন দাম অনুযায়ী সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম দাঁড়াচ্ছে ২ লাখ ৭২৬ টাকা। যা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ দাম। আজ প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ৯৭ হাজার ৫৭৬ টাকায় বেচাকেনা হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেভারতের উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও টানা বর্ষণে তিস্তা নদীর পানি আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে উত্তরের পাঁচ জেলা—লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত এক লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন।
১ দিন আগেনেত্রকোণার মদন উপজেলায় পূর্ব বিরোধের জেরে হারুন চৌধুরী (৬০) নামের এক কৃষককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তিনি তিয়শ্রী ইউনিয়নের শিবপাশা গ্রামের জজ মিয়া চৌধুরীর ছেলে।
১ দিন আগেস্থানীয়রা জানান, লক্ষ্মী পূজার দিনে নদীতে গঙ্গাস্নান করলে পাপমোচন হয় এবং পূজা দিলে মনোবাসনা পূরণ হয়। এক সময় এখানে যাত্রা, সার্কাস, পুতুলনাচ থাকলেও এখন তা বদলে জায়গা নিয়েছে আধুনিক রাইড ও বিনোদনের নানা আয়োজন।
১ দিন আগে