নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার খালিয়াজুরী উপজেলায় ফিশারির মাছ চুরি মামলায় দুই ছাত্রদল নেতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় চুরি যাওয়া মাছ জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় ওই দুই ছাত্রদল নেতাসহ ১৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও পাঁচ-ছয়জনকে আসামি করে খালিয়াজুরী থানায় মামলা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকালে হ্যান্ড ট্রলিতে করে মাছ বোঝাই করে নিয়ে যাওয়ার সময় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার তিনজন হলেন— ৩ নম্বর খালিয়াজুরী সদর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহসভাপতি সাব্বির ইবনে মাসুম (২৭), সাংগঠনিক সম্পাদক আজহারুল আলম সাগর (২৮) এবং স্থানীয় ফুল মিয়ার ছেলে রাহিমুল মিয়া (২৪)। তারা সবাই উপজেলা সদরের লক্ষ্মীপুর গ্রামের বাসিন্দা।
এ ঘটনায় ছাত্রদল নেতা সাব্বির ইবনে মাসুম ও আজহারুল ইসলাম সাগরসহ ১৬ জনের নামে মামলা হয়েছে। খালিয়াজুরী থানায় মামলাটি দায়ের করেছেন উপজেলার নগর ইউনিয়নের চেলাপায়া বিলের ইজারাদার মো. পারভেজ চৌধুরী।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার নগর ইউনিয়নে বাদীর ইজারা নেওয়া চেলাপায়া ফিশারিতে গিয়ে আসামিরা গালাগাল করতে শুরু করেন। বাধা দিলে তারা বাদীকে মারধর করেন এবং প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে নগদ ১৭ হাজার টাকা ছাড়াও আইড়, বোয়াল, গজারসহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ২০ মণ মাছ নিয়ে যান। এসব মাছের আনুমানিক বাজারমূল্য দুই লাখ ১২ হাজার টাকা।
এজাহারে আরও বলা হয়, মঙ্গলবার সকালে মাছ বোঝাই করে হ্যান্ড ট্রলিতে করে মদন উপজেলার দিকে নিয়ে যাওয়ার খবর পেয়ে পুলিশে খবর দেন বাদী। পরে খালিয়াজুরী-মদন সড়কের নূরপুর বোয়ালি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে থেকে মাছগুলো জব্দ ও ট্রলির সঙ্গে থাকা তিনজনকে আটক করে খালিয়াজুরী থানা পুলিশ।
জেলা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সারোয়ার আলম এলিন বলেন, ঘটনাটি আমরা জেনেছি। কোনো চাঁদাবাজ, চোর, বাটপারের স্থান ছাত্রদলে হবে না। এ ঘটনায় দুই পদধারীর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান।
খালিয়াজুরী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মকবুল হোসেন তিনজনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গ্রেপ্তার তিনজনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
নেত্রকোনার খালিয়াজুরী উপজেলায় ফিশারির মাছ চুরি মামলায় দুই ছাত্রদল নেতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় চুরি যাওয়া মাছ জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় ওই দুই ছাত্রদল নেতাসহ ১৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও পাঁচ-ছয়জনকে আসামি করে খালিয়াজুরী থানায় মামলা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকালে হ্যান্ড ট্রলিতে করে মাছ বোঝাই করে নিয়ে যাওয়ার সময় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার তিনজন হলেন— ৩ নম্বর খালিয়াজুরী সদর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহসভাপতি সাব্বির ইবনে মাসুম (২৭), সাংগঠনিক সম্পাদক আজহারুল আলম সাগর (২৮) এবং স্থানীয় ফুল মিয়ার ছেলে রাহিমুল মিয়া (২৪)। তারা সবাই উপজেলা সদরের লক্ষ্মীপুর গ্রামের বাসিন্দা।
এ ঘটনায় ছাত্রদল নেতা সাব্বির ইবনে মাসুম ও আজহারুল ইসলাম সাগরসহ ১৬ জনের নামে মামলা হয়েছে। খালিয়াজুরী থানায় মামলাটি দায়ের করেছেন উপজেলার নগর ইউনিয়নের চেলাপায়া বিলের ইজারাদার মো. পারভেজ চৌধুরী।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার নগর ইউনিয়নে বাদীর ইজারা নেওয়া চেলাপায়া ফিশারিতে গিয়ে আসামিরা গালাগাল করতে শুরু করেন। বাধা দিলে তারা বাদীকে মারধর করেন এবং প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে নগদ ১৭ হাজার টাকা ছাড়াও আইড়, বোয়াল, গজারসহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ২০ মণ মাছ নিয়ে যান। এসব মাছের আনুমানিক বাজারমূল্য দুই লাখ ১২ হাজার টাকা।
এজাহারে আরও বলা হয়, মঙ্গলবার সকালে মাছ বোঝাই করে হ্যান্ড ট্রলিতে করে মদন উপজেলার দিকে নিয়ে যাওয়ার খবর পেয়ে পুলিশে খবর দেন বাদী। পরে খালিয়াজুরী-মদন সড়কের নূরপুর বোয়ালি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে থেকে মাছগুলো জব্দ ও ট্রলির সঙ্গে থাকা তিনজনকে আটক করে খালিয়াজুরী থানা পুলিশ।
জেলা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সারোয়ার আলম এলিন বলেন, ঘটনাটি আমরা জেনেছি। কোনো চাঁদাবাজ, চোর, বাটপারের স্থান ছাত্রদলে হবে না। এ ঘটনায় দুই পদধারীর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান।
খালিয়াজুরী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মকবুল হোসেন তিনজনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গ্রেপ্তার তিনজনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, লক্ষ্মী পূজার দিনে নদীতে গঙ্গাস্নান করলে পাপমোচন হয় এবং পূজা দিলে মনোবাসনা পূরণ হয়। এক সময় এখানে যাত্রা, সার্কাস, পুতুলনাচ থাকলেও এখন তা বদলে জায়গা নিয়েছে আধুনিক রাইড ও বিনোদনের নানা আয়োজন।
১৬ ঘণ্টা আগেতিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
১৭ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
১৮ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
১৯ ঘণ্টা আগে