নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
শিশুদের চোখের সামনেই ঝকঝকে স্কুল ভবন। কিন্তু গত দুই বছর ধরে তারা শুধু সেটি দেখেই চলেছে। প্রচণ্ড গরমেও তাদের টিনের তৈরি একটি চৌচালাঘরে পড়াশোনা করতে হচ্ছে।
এটি ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার নরেন্দ্রপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চিত্র। নতুন ভবনটির নির্মাণ কাজ শেষ না হওয়ায় শিক্ষার্থীদের এই দুর্ভোগের অবসান হচ্ছে না।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর ভবনটির নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে তা শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও কাজ এখনও অসমাপ্ত। ফলে প্রচণ্ড গরমে শিক্ষার্থীরা একটি ছোট টিনের ঘরে গাদাগাদি করে ক্লাস করতে বাধ্য হচ্ছে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার খারুয়া ইউনিয়নের নরেন্দ্রপুর গ্রামে অবস্থিত বিদ্যালয়টি ছিল একটি বেসরকারি রেজিস্টার্ড প্রাইমারি স্কুল। সেটি ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। সেসময় ক্লাস পরিচালনার জন্য একটি টিনের চালাঘরে বেড়া দিয়ে তিনটি কক্ষ তৈরি করা হয়েছিল। বাকি দুটি কক্ষের একটিকে অফিস, অন্যটি নামাজের ঘর হিসেবে ব্যবহার করা হতো। ঘরটি নিচু হওয়ায় শ্রেণিকক্ষে পাখা ব্যবহার করা যেত না। অপর্যাপ্ত স্থানের কারণে শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছিল।
বিদ্যালয়টি ২০১৩ সালে জাতীয়করণ করা হয়। তবে জমি সংক্রান্ত জটিলতার কারণে নতুন ভবন নির্মাণ করা সম্ভব হচ্ছিল না। পরে ২০২২ সালে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) একটি পাকা ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। সে বছরই দরপত্র আহ্বান ও কার্যাদেশ প্রদানের পর ৩১ ডিসেম্বর ভবনটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কিছু কাজ বাকি থাকায় নতুন ভবনটি এখনো স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি। ফলে বাধ্য হয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা প্রচণ্ড গরমে সেই ছোট টিনের ঘরেই ক্লাস চালিয়ে যাচ্ছেন।
প্রধান শিক্ষিকা সুলতানা রাজিয়া জানান, বিদ্যালয়ে ১৬০ জন শিক্ষার্থী এবং পাঁচজন শিক্ষক রয়েছেন। প্রয়োজনীয় শ্রেণিকক্ষের অভাবে শুরু থেকেই ক্লাস নিতে সমস্যা হচ্ছে। নির্মাণাধীন নতুন ভবনটি পেলে এই সমস্যার সমাধান হবে বলে তিনি আশাবাদী।
ভবন নির্মাণের ঠিকাদার আজিজুল ইসলামের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি।
এ বিষয়ে নান্দাইল উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোছা. ফজিলাতুন্নেছা জানান, উপজেলার তিনটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণকাজ দ্রুত শেষ করার জন্য এলজিইডি প্রকৌশলীর কার্যালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. আবদুল মালেক বিশ্বাস বলেন, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে আগামী এক মাসের মধ্যে কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে।
শিশুদের চোখের সামনেই ঝকঝকে স্কুল ভবন। কিন্তু গত দুই বছর ধরে তারা শুধু সেটি দেখেই চলেছে। প্রচণ্ড গরমেও তাদের টিনের তৈরি একটি চৌচালাঘরে পড়াশোনা করতে হচ্ছে।
এটি ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার নরেন্দ্রপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চিত্র। নতুন ভবনটির নির্মাণ কাজ শেষ না হওয়ায় শিক্ষার্থীদের এই দুর্ভোগের অবসান হচ্ছে না।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর ভবনটির নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে তা শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও কাজ এখনও অসমাপ্ত। ফলে প্রচণ্ড গরমে শিক্ষার্থীরা একটি ছোট টিনের ঘরে গাদাগাদি করে ক্লাস করতে বাধ্য হচ্ছে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার খারুয়া ইউনিয়নের নরেন্দ্রপুর গ্রামে অবস্থিত বিদ্যালয়টি ছিল একটি বেসরকারি রেজিস্টার্ড প্রাইমারি স্কুল। সেটি ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। সেসময় ক্লাস পরিচালনার জন্য একটি টিনের চালাঘরে বেড়া দিয়ে তিনটি কক্ষ তৈরি করা হয়েছিল। বাকি দুটি কক্ষের একটিকে অফিস, অন্যটি নামাজের ঘর হিসেবে ব্যবহার করা হতো। ঘরটি নিচু হওয়ায় শ্রেণিকক্ষে পাখা ব্যবহার করা যেত না। অপর্যাপ্ত স্থানের কারণে শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছিল।
বিদ্যালয়টি ২০১৩ সালে জাতীয়করণ করা হয়। তবে জমি সংক্রান্ত জটিলতার কারণে নতুন ভবন নির্মাণ করা সম্ভব হচ্ছিল না। পরে ২০২২ সালে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) একটি পাকা ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। সে বছরই দরপত্র আহ্বান ও কার্যাদেশ প্রদানের পর ৩১ ডিসেম্বর ভবনটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কিছু কাজ বাকি থাকায় নতুন ভবনটি এখনো স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি। ফলে বাধ্য হয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা প্রচণ্ড গরমে সেই ছোট টিনের ঘরেই ক্লাস চালিয়ে যাচ্ছেন।
প্রধান শিক্ষিকা সুলতানা রাজিয়া জানান, বিদ্যালয়ে ১৬০ জন শিক্ষার্থী এবং পাঁচজন শিক্ষক রয়েছেন। প্রয়োজনীয় শ্রেণিকক্ষের অভাবে শুরু থেকেই ক্লাস নিতে সমস্যা হচ্ছে। নির্মাণাধীন নতুন ভবনটি পেলে এই সমস্যার সমাধান হবে বলে তিনি আশাবাদী।
ভবন নির্মাণের ঠিকাদার আজিজুল ইসলামের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি।
এ বিষয়ে নান্দাইল উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোছা. ফজিলাতুন্নেছা জানান, উপজেলার তিনটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণকাজ দ্রুত শেষ করার জন্য এলজিইডি প্রকৌশলীর কার্যালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. আবদুল মালেক বিশ্বাস বলেন, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে আগামী এক মাসের মধ্যে কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট নির্বাচনে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তি এবং নারী শিক্ষার্থীদের হেনস্তার প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে শাখা ছাত্রদল। সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে ২টা পর্যন্ত প্রশাসন ভবনের সামনে তারা এ কর
১৩ ঘণ্টা আগেকলেজের তিন শিক্ষকের বিরুদ্ধে অযোগ্যতা, পাঠদানের সুশৃঙ্খল পরিবেশ নষ্ট করা ও শিক্ষার্থীদের নানাভাবে হয়রানি ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ করেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। এসব অভিযোগে তারা ওই তিন শিক্ষককে বদলি করে দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছিলেন।
১ দিন আগেরোববার সকালে ওই ছাত্রী শিক্ষকের বাসা থেকে প্রাইভেট পড়ে বাড়ি ফিরতে সড়কের পাশে ইজিবাইকের জন্য অপেক্ষা করছিল। ওই সময় সড়কে লোকজনের উপস্থিতি ছিল কম। সুযোগ পেয়ে কবীর হোসেন মেয়েটির মুখ চেপে ধরে তাকে পাঁজাকোলা করে কাছাকাছি একটি পরিত্যক্ত ভবনের দোতলায় নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা চালান।
১ দিন আগে