নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার খালিয়াজুরী উপজেলার হাওরের একটি নদী থেকে তিনটি মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ওই এলাকায় দুদিন আগেই মাছ শিকারের জন্য বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা শিকারিদের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষ হয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে, যাদের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে তারাও মাছ শিকার করতে গিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে নদীতে ডুবে গিয়েছিলেন।
সোমবার (১০ মার্চ) বিকেল ৩টার দিকে খালিয়াজুরী উপজেলার নাওটানার পাশে আশালিয়া ঘাট ধনু নদী থেকে মরদেহ উদ্ধারের তথ্য জানিয়েছেন খালিয়াজুরী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মকবুল হোসেন।
যাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে তারা হলেন— নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার রোয়াইলবাড়ি গ্রামের ফজলুর রহমানের ছেলে হৃদয় মিয়া (২৯), আটপাড়া উপজেলার স্বরমুশিয়া গ্রামের রোস্তম আলীর ছেলে শহীদ মিয়া (৫৫) ও মদন উপজেলার বাগজান গ্রামের আব্দুল কুদ্দুছের ছেলে রোকন মিয়া (৫২)।
এলাকাবাসী জানিয়েছে, শনিবার খালিয়াজুরী উপজেলার দুটি জলমহালের মাছ ‘লুটের চেষ্টা’ হয় বলে ইজারাদাররা অভিযোগ করেন। বিভিন্ন স্থান থেকে শতাধিক পরিবহণে করে হাজারও মানুষ কাঁঠালজান ও মরাগাঙ্গে মাছ ধরার জন্য ধনু নদীর পাড়ে জড়ো হন। দুটিই সরকারি ইজারার অংশ।
শিকারীরদের হাতে ছিল মাছ ধরার উপাদান ও দেশীয় নানা অস্ত্র। পরে এলাকাবাসী তাদের প্রতিরোধ করে এবং একপর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়।
স্থানীয়রা বলছেন, এ সময় রসুলপুর ফেরি ঘাটে বিক্ষুব্ধ লোকজন শিকারিদের শতাধিক গাড়ি ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়। উভয় পক্ষের প্রায় অর্ধশত লোকজন আহত হন। উপজেলা প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেন। এ ঘটনায় কয়েকজন নিখোঁজ ছিলেন বলে কয়েকটি পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল।
খালিয়াজুরী থানার ওসি মকবুল হোসেন বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, শনিবার সংঘর্ষের সময় ওই তিনজন নদী সাঁতরে পার হওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু পার হতে না পেরে তারা ডুবে মারা যান। পরিবারের অভিযোগ পাওয়ার পর থেকেই ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স তাদের ডুবুরি দলের সাহায্যে নিখোঁজদের উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছিল।
লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্যে নেত্রকোনা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। মরদেহগুলো উদ্ধারের ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়াও চলমান বলে জানান ওসি মকবুল।
নেত্রকোনার খালিয়াজুরী উপজেলার হাওরের একটি নদী থেকে তিনটি মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ওই এলাকায় দুদিন আগেই মাছ শিকারের জন্য বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা শিকারিদের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষ হয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে, যাদের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে তারাও মাছ শিকার করতে গিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে নদীতে ডুবে গিয়েছিলেন।
সোমবার (১০ মার্চ) বিকেল ৩টার দিকে খালিয়াজুরী উপজেলার নাওটানার পাশে আশালিয়া ঘাট ধনু নদী থেকে মরদেহ উদ্ধারের তথ্য জানিয়েছেন খালিয়াজুরী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মকবুল হোসেন।
যাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে তারা হলেন— নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার রোয়াইলবাড়ি গ্রামের ফজলুর রহমানের ছেলে হৃদয় মিয়া (২৯), আটপাড়া উপজেলার স্বরমুশিয়া গ্রামের রোস্তম আলীর ছেলে শহীদ মিয়া (৫৫) ও মদন উপজেলার বাগজান গ্রামের আব্দুল কুদ্দুছের ছেলে রোকন মিয়া (৫২)।
এলাকাবাসী জানিয়েছে, শনিবার খালিয়াজুরী উপজেলার দুটি জলমহালের মাছ ‘লুটের চেষ্টা’ হয় বলে ইজারাদাররা অভিযোগ করেন। বিভিন্ন স্থান থেকে শতাধিক পরিবহণে করে হাজারও মানুষ কাঁঠালজান ও মরাগাঙ্গে মাছ ধরার জন্য ধনু নদীর পাড়ে জড়ো হন। দুটিই সরকারি ইজারার অংশ।
শিকারীরদের হাতে ছিল মাছ ধরার উপাদান ও দেশীয় নানা অস্ত্র। পরে এলাকাবাসী তাদের প্রতিরোধ করে এবং একপর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়।
স্থানীয়রা বলছেন, এ সময় রসুলপুর ফেরি ঘাটে বিক্ষুব্ধ লোকজন শিকারিদের শতাধিক গাড়ি ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়। উভয় পক্ষের প্রায় অর্ধশত লোকজন আহত হন। উপজেলা প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেন। এ ঘটনায় কয়েকজন নিখোঁজ ছিলেন বলে কয়েকটি পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল।
খালিয়াজুরী থানার ওসি মকবুল হোসেন বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, শনিবার সংঘর্ষের সময় ওই তিনজন নদী সাঁতরে পার হওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু পার হতে না পেরে তারা ডুবে মারা যান। পরিবারের অভিযোগ পাওয়ার পর থেকেই ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স তাদের ডুবুরি দলের সাহায্যে নিখোঁজদের উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছিল।
লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্যে নেত্রকোনা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। মরদেহগুলো উদ্ধারের ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়াও চলমান বলে জানান ওসি মকবুল।
স্থানীয়রা জানান, লক্ষ্মী পূজার দিনে নদীতে গঙ্গাস্নান করলে পাপমোচন হয় এবং পূজা দিলে মনোবাসনা পূরণ হয়। এক সময় এখানে যাত্রা, সার্কাস, পুতুলনাচ থাকলেও এখন তা বদলে জায়গা নিয়েছে আধুনিক রাইড ও বিনোদনের নানা আয়োজন।
১৬ ঘণ্টা আগেতিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
১৭ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
১৮ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
১৯ ঘণ্টা আগে