প্রতিনিধি, কুমিল্লা
কুমিল্লার গোমতী নদীর বেড়িবাঁধ ভাঙার পর আবার গোমতীর পাড়েই আশ্রয় নিয়েছে শত শত পরিবার।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, বুড়বুড়িয়া ও আশপাশের গ্রামের অন্তত ৫০০ পরিবার গবাদি পশু, হাঁস মুরগি ও অন্যান্য মালামালসহ আশ্রয় নিয়েছে বাঁধের উপরেই। হঠাৎ বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তারা। কোনরকম ছাউনি টানিয়ে থাকার ব্যবস্থা করেছেন। নদীর পাড়ের বুড়বুড়িয়া থেকে ভান্তি পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকাজুড়ে মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। সহায় সম্বল হারিয়ে নিঃস্ব মানুষগুলোর চোখে মুখে বিরাজ করছে অজানা আতঙ্ক।
বাঁধে আশ্রয় নেওয়া গীতা রানী বলেন, ‘বাঁধ ভাঙার খবর পেয়ে আমি দ্রুত বাচ্চাকে নিয়ে পাড়ে উঠে আসি। ঘর থেকে কিছুই নিয়ে আসতে পারিনি। যা ছিল পানিতে ভেসে গেছে।’
তার ভাষ্য, যাদের ঘরে শিশু কিংবা বয়োবৃদ্ধ মানুষ ছিলেন তারা কেউই ঘর থেকে কোনো মালামাল নিয়ে আসতে পারেননি।
মাঠে আশ্রয় নেওয়া শামসু মিয়া বলেন, ‘আমাদের চিন্তায়ও ছিল না গোমতী নদীর বাঁধ এদিক দিয়ে ভেঙে যাবে। নদীর অন্যান্য স্থানগুলোতে ফাটল ছিল। কিন্তু রাত সাড়ে ১১টার দিকে হঠাৎ শুনি আমাদের এদিক দিয়ে বাঁধ ভেঙে গেছে। তাড়াহুড়ো করে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নদীর পাড়ে উঠে এসেছি।’
স্বেচ্ছাসেবী জাবের হোসেন বলেন, ‘ভাঙনের পর থেকেই গ্রামগুলোতে আমরা উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছি। এখনও অন্তত ৩০ শতাংশ মানুষ আটকা পড়ে আছেন। তাদের বেশিরভাগই নারী ও বৃদ্ধ। তাদেরকে উদ্ধার করতে নৌকা ও স্পিডবোটের দরকার। আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। জেলা প্রশাসনের সহায়তা প্রয়োজন।’
কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) পংকজ বড়ুয়া বলেন, ‘দুর্গত এলাকার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। বন্যা কবলিতদের জন্য শুকনো খাবার, স্যালাইন, ঔষধ মজুদ আছে।’
কুমিল্লার গোমতী নদীর বেড়িবাঁধ ভাঙার পর আবার গোমতীর পাড়েই আশ্রয় নিয়েছে শত শত পরিবার।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, বুড়বুড়িয়া ও আশপাশের গ্রামের অন্তত ৫০০ পরিবার গবাদি পশু, হাঁস মুরগি ও অন্যান্য মালামালসহ আশ্রয় নিয়েছে বাঁধের উপরেই। হঠাৎ বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তারা। কোনরকম ছাউনি টানিয়ে থাকার ব্যবস্থা করেছেন। নদীর পাড়ের বুড়বুড়িয়া থেকে ভান্তি পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকাজুড়ে মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। সহায় সম্বল হারিয়ে নিঃস্ব মানুষগুলোর চোখে মুখে বিরাজ করছে অজানা আতঙ্ক।
বাঁধে আশ্রয় নেওয়া গীতা রানী বলেন, ‘বাঁধ ভাঙার খবর পেয়ে আমি দ্রুত বাচ্চাকে নিয়ে পাড়ে উঠে আসি। ঘর থেকে কিছুই নিয়ে আসতে পারিনি। যা ছিল পানিতে ভেসে গেছে।’
তার ভাষ্য, যাদের ঘরে শিশু কিংবা বয়োবৃদ্ধ মানুষ ছিলেন তারা কেউই ঘর থেকে কোনো মালামাল নিয়ে আসতে পারেননি।
মাঠে আশ্রয় নেওয়া শামসু মিয়া বলেন, ‘আমাদের চিন্তায়ও ছিল না গোমতী নদীর বাঁধ এদিক দিয়ে ভেঙে যাবে। নদীর অন্যান্য স্থানগুলোতে ফাটল ছিল। কিন্তু রাত সাড়ে ১১টার দিকে হঠাৎ শুনি আমাদের এদিক দিয়ে বাঁধ ভেঙে গেছে। তাড়াহুড়ো করে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নদীর পাড়ে উঠে এসেছি।’
স্বেচ্ছাসেবী জাবের হোসেন বলেন, ‘ভাঙনের পর থেকেই গ্রামগুলোতে আমরা উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছি। এখনও অন্তত ৩০ শতাংশ মানুষ আটকা পড়ে আছেন। তাদের বেশিরভাগই নারী ও বৃদ্ধ। তাদেরকে উদ্ধার করতে নৌকা ও স্পিডবোটের দরকার। আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। জেলা প্রশাসনের সহায়তা প্রয়োজন।’
কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) পংকজ বড়ুয়া বলেন, ‘দুর্গত এলাকার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। বন্যা কবলিতদের জন্য শুকনো খাবার, স্যালাইন, ঔষধ মজুদ আছে।’
স্মৃতিচারণ পর্বে অধ্যাপক যতীন সরকার স্যারের ছোট ভাই অধ্যাপক মতিন্দ্র সরকার স্যারের সভাপতিত্বে প্রাবন্ধিক স্বপন পালের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন - সিনিয়র সাংবাদিক শ্যামলেন্দু পাল, লেখক ও গবেষক আলী আহম্মদ খান আইয়ুব, উন্নয়নকর্মী কাজী দিলুয়ার, উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী জেলা শাখার সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান খান সহ অন
২ দিন আগেপরিবারের অভিযোগ, ঘটনাটি তারা জানার পর পুলিশকে জানালেও পুলিশ কোনো আইনি ব্যবস্থা নেয়নি।
২ দিন আগেঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
২ দিন আগে