নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার ওয়াই গ্রামের ক্লুলেস তারা মিয়া ফকির হত্যায় জড়িত অভিযোগে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত ২২ মার্চ সকালে উপজেলার গড়াডোবা ইউনিয়নের কাটাহুসিয়া এলাকায় সাতারখালী খালে তার মরদেহ পাওয়া যায়। কে বা কারা তাকে হত্যা করেছিল, সে বিষয়ে পরিবার কাউকে সন্দেহেরও কথাও জানাতে পারেনি।
শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন। ওসি জানান, গ্রেপ্তার চার আসামিকেই শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার চারজন হলেন— কাটাহুসিয়া গ্রামের আজিজুল হকের ছেলে মো. শামীম মিয়া (২৫), ওয়াই গ্রামের জুলহাস মিয়ার ছেলে মো. সজল মিয়া (২০), ওয়াই উত্তর পাড়া গ্রামের মো. নয়ন মিয়ার ছেলে মো. আফজাল হোসেন (২৪) এবং ওয়াই উত্তর পাড়া (বন্দেরবাড়ী) গ্রামের মো. জাবেদ মিয়ার ছেলে মো. রিয়াজ (২০।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, কেন্দুয়ার ওয়াই গ্রামের মৃত আইয়ুব আলীর ছেলে তারা মিয়া ফকির (৬২) বাসাটী বাজারে কাঁচামালের ব্যবসা করতেন। গত ২১ মার্চ রাতে আর তিনি দোকান থেকে বাড়ি ফেরেননি। অনেক খুজেও তাকে পাওয়া যায়নি। পরে ২২ মার্চ সকালে গড়াডোবা ইউনিয়নের কাটাহুসিয়া এলাকায় সাতারখালী খালে তার মরদেহ পাওয়া যায়।
পরদিন ২৩ মার্চ এ ঘটনায় কেন্দুয়া থানায় হত্যা মামলা হয়। ওসি বলেন, মামলা তদন্তের সময় তারা মিয়াকে হত্যায় জড়িত সন্দেহে শামীম মিয়াকে গত ১১ এপ্রিল ওয়াই গ্রামে তার শ্বশুরবাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। আদালতে আবেদন করলে বিচারক তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) স্থানীয়দের সহযোগিতায় গ্রেপ্তার করা হয় আফজাল হোসেনকে। আদালতে উপস্থাপন করলে আফজাল ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী পরে সজল মিয়া ও রিয়াজকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ওসি জানান, তারা মিয়া হত্যায় গ্রেপ্তার চারজনই মাদক সেবন করতেন। তারা মিয়া তাদের নানা সময় মাদক নিতে নিষেধ করতেন। এর জন্য বকাঝকাও করতেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তারা মিয়াকে হত্যার পরিকল্পনা করেন ওই চারজন।
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার ওয়াই গ্রামের ক্লুলেস তারা মিয়া ফকির হত্যায় জড়িত অভিযোগে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত ২২ মার্চ সকালে উপজেলার গড়াডোবা ইউনিয়নের কাটাহুসিয়া এলাকায় সাতারখালী খালে তার মরদেহ পাওয়া যায়। কে বা কারা তাকে হত্যা করেছিল, সে বিষয়ে পরিবার কাউকে সন্দেহেরও কথাও জানাতে পারেনি।
শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন। ওসি জানান, গ্রেপ্তার চার আসামিকেই শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার চারজন হলেন— কাটাহুসিয়া গ্রামের আজিজুল হকের ছেলে মো. শামীম মিয়া (২৫), ওয়াই গ্রামের জুলহাস মিয়ার ছেলে মো. সজল মিয়া (২০), ওয়াই উত্তর পাড়া গ্রামের মো. নয়ন মিয়ার ছেলে মো. আফজাল হোসেন (২৪) এবং ওয়াই উত্তর পাড়া (বন্দেরবাড়ী) গ্রামের মো. জাবেদ মিয়ার ছেলে মো. রিয়াজ (২০।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, কেন্দুয়ার ওয়াই গ্রামের মৃত আইয়ুব আলীর ছেলে তারা মিয়া ফকির (৬২) বাসাটী বাজারে কাঁচামালের ব্যবসা করতেন। গত ২১ মার্চ রাতে আর তিনি দোকান থেকে বাড়ি ফেরেননি। অনেক খুজেও তাকে পাওয়া যায়নি। পরে ২২ মার্চ সকালে গড়াডোবা ইউনিয়নের কাটাহুসিয়া এলাকায় সাতারখালী খালে তার মরদেহ পাওয়া যায়।
পরদিন ২৩ মার্চ এ ঘটনায় কেন্দুয়া থানায় হত্যা মামলা হয়। ওসি বলেন, মামলা তদন্তের সময় তারা মিয়াকে হত্যায় জড়িত সন্দেহে শামীম মিয়াকে গত ১১ এপ্রিল ওয়াই গ্রামে তার শ্বশুরবাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। আদালতে আবেদন করলে বিচারক তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) স্থানীয়দের সহযোগিতায় গ্রেপ্তার করা হয় আফজাল হোসেনকে। আদালতে উপস্থাপন করলে আফজাল ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী পরে সজল মিয়া ও রিয়াজকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ওসি জানান, তারা মিয়া হত্যায় গ্রেপ্তার চারজনই মাদক সেবন করতেন। তারা মিয়া তাদের নানা সময় মাদক নিতে নিষেধ করতেন। এর জন্য বকাঝকাও করতেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তারা মিয়াকে হত্যার পরিকল্পনা করেন ওই চারজন।
হাফিজুর ইসলাম বলেন, পুরো ঘটনা পর্যবেক্ষণে মনে হয়েছে, ওই চীনা নাগরিক কোনো পাচারকারী দলের সদস্য। ফরিদুল তার সহযোগী। তাদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হবে।
১৯ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানায়, প্রায় ৪-৫দিন ধরে তুলশী রানী কোনো কথা বলছিলেন না। নাওয়া-খাওয়াও ছেড়ে দেন। সোমবার সকালে বাবুলালের মা পাতানি বালা তার কোলে শিশুটিকে দেন খাওয়ানোর জন্য। কয়েক মিনিট পর এসে দেখেন তার ছেলের বউ শিশুটিকে ছুরি দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে বিছানায় রেখেছেন।
১ দিন আগেআদালত সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সিলেটের ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ‘দি সিলেট খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ’ এর দুই শিক্ষক ও ভাইস প্রিন্সিপালকে বহিষ্কারকে কেন্দ্র করে দায়ের করা এক রিটের প্রেক্ষিতে এ নোটিশ জারি করা হয়।
১ দিন আগে