
নেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনা সদর উপজেলার কাইলাটি ইউনিয়নের গ্রাম পুলিশ দীপক চন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা বলছেন, বিনা কারণে সাধারণ মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে অবৈধভাবে টাকা নেওয়া, হুমকিধমকি দেওয়া ইত্যাদি অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
এসব অভিযোগ নিয়ে রোববার (২০ এপ্রিল) সকালে নেত্রকোনা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কার্যালয়ের সামনের সড়কে মানববন্ধন করেন কাইলাটি ইউনিয়নের বাসিন্দারা। পরে এলাকাবাসী গণস্বাক্ষর দিয়ে ইউএনও বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন রুবেল উদ্দীন, সোনা মিয়া, তরিকুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম, সাদেক মিয়া, বাবুল চন্দ্র সরকার, হৃদয় চন্দ্র সরকার, সুজন মিয়াসহ স্থানীয় এলাকাবাসী।
বক্তারা বলেন, গ্রাম পুলিশ দীপক চন্দ্র সরকার দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্নভাবে অযথা ও বিনা কারণে প্রশাসনিক ভয় দেখিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করে আসছেন। কেউ টাকা দিতে অস্বীকার করলে পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে দেওয়ার হুমকিও দেন তিনি।
বক্তারা আরও বলেন, বিভিন্ন দোকান থেকে দীপক বাকিতে মালামালও নিয়ে থাকেন। দোকানদারেরা পাওনা টাকা চাইলে দোকানে অবৈধ মাল রেখে পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে টাকা পরিশোধ করা থেকে বিরত থাকেন। কেউ প্রতিবাদ করলে তাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করেন দীপক।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে অবশ্য গ্রাম পুলিশ দীপক চন্দ্র সরকার সব অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, সব অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।

নেত্রকোনা সদর উপজেলার কাইলাটি ইউনিয়নের গ্রাম পুলিশ দীপক চন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা বলছেন, বিনা কারণে সাধারণ মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে অবৈধভাবে টাকা নেওয়া, হুমকিধমকি দেওয়া ইত্যাদি অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
এসব অভিযোগ নিয়ে রোববার (২০ এপ্রিল) সকালে নেত্রকোনা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কার্যালয়ের সামনের সড়কে মানববন্ধন করেন কাইলাটি ইউনিয়নের বাসিন্দারা। পরে এলাকাবাসী গণস্বাক্ষর দিয়ে ইউএনও বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন রুবেল উদ্দীন, সোনা মিয়া, তরিকুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম, সাদেক মিয়া, বাবুল চন্দ্র সরকার, হৃদয় চন্দ্র সরকার, সুজন মিয়াসহ স্থানীয় এলাকাবাসী।
বক্তারা বলেন, গ্রাম পুলিশ দীপক চন্দ্র সরকার দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্নভাবে অযথা ও বিনা কারণে প্রশাসনিক ভয় দেখিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করে আসছেন। কেউ টাকা দিতে অস্বীকার করলে পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে দেওয়ার হুমকিও দেন তিনি।
বক্তারা আরও বলেন, বিভিন্ন দোকান থেকে দীপক বাকিতে মালামালও নিয়ে থাকেন। দোকানদারেরা পাওনা টাকা চাইলে দোকানে অবৈধ মাল রেখে পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে টাকা পরিশোধ করা থেকে বিরত থাকেন। কেউ প্রতিবাদ করলে তাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করেন দীপক।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে অবশ্য গ্রাম পুলিশ দীপক চন্দ্র সরকার সব অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, সব অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।

তিনি দাবি করেন, নির্বাচনী প্রচারণাসহ গণসংযোগে জনসাধারণের মধ্যে ইতোমধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছেন। দেশ স্বাধীনের পর থেকে যতগুলো জাতীয় নির্বাচন হয়েছে নড়াইল-১ আসনে যোগ্য সংসদ প্রার্থী হয়ে তেমন কেউ উন্নয়নের স্বাক্ষর রাখতে পারেনি। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জনগণের দোয়া-আর্শীবাদে নির্বাচনে জয়ী হলে আমার ৩০ বছরের
২০ ঘণ্টা আগে
প্রত্যক্ষদর্শী ও মেট্রোর যাত্রী বিপ্লব কিশোর সরকার জানান, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকার খবর দেওয়া হয়।
১ দিন আগে
ভারতে ৫ দিন ট্রানজিট বন্ধ ছিল। ফলে চার দিন অপেক্ষায় থাকতে হয় থাইল্যান্ড হতে ট্রানজিট কার্গোয় আসা ট্রাকটি। অবশেষ পহেলা ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশ ট্রানজিট চুক্তির আওতায় ভারতের সড়ক পথ ও চ্যাংরাবান্ধা বন্দর ব্যবহার করে ভুটান গেল ট্রানজিট পণ্যের ট্রাক। এতে করে ব্যবসা বাণিজ্যের নতুন দ্বার উন্মোচন হয়। নতুন এ
২ দিন আগে