খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
বিজিবির খাগড়াছড়ি সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মো. আব্দুল মোত্তাকিম বলেছেন, ‘খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উত্তরণে বিজিবি বেসামরিক প্রশাসনের সঙ্গে নিরলসভাবে কাজ করছে। উদ্ভূত অবস্থার যাতে অবনতি না ঘটে, সে জন্য ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে খাগড়াছড়ি সদরের স্বনির্ভর এলাকায় সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান তিনি। পাহাড়ি-বাঙালির শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে বিজিবির তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
মো. আব্দুল মোত্তাকিম বলেন, ‘দ্রুত পদক্ষেপের কারণে কেউ বড় ধরনের নাশকতার সুযোগ পায়নি। সেনাবাহিনী, অন্যান্য বাহিনীর সদস্য ও প্রশাসনের চেষ্টায় পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
এ সময় খাগড়াছড়ি ব্যাটালিয়নের (৩২ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল কামরান কবির উদ্দিন, সহকারী পরিচালক মো. হাসানুজ্জামান ও ইউছুপ আলী উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিজিবির কঠোর অবস্থানের কারণে খাগড়াছড়ি ও আশপাশ এলাকায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। অবরোধটি প্রত্যাহার করা হলেও ১৪৪ ধারাও তুলে নেওয়া হবে বলেও আশ্বাস দেন।
তিনি বলেন, সীমান্তে কঠোর নজরদারি রাখা হয়েছে যাতে ওপাশ থেকে অবৈধ অস্ত্র ঢুকতে না পারে। পাহাড়ে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলবে।
বিজিবির খাগড়াছড়ি সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মো. আব্দুল মোত্তাকিম বলেছেন, ‘খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উত্তরণে বিজিবি বেসামরিক প্রশাসনের সঙ্গে নিরলসভাবে কাজ করছে। উদ্ভূত অবস্থার যাতে অবনতি না ঘটে, সে জন্য ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে খাগড়াছড়ি সদরের স্বনির্ভর এলাকায় সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান তিনি। পাহাড়ি-বাঙালির শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে বিজিবির তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
মো. আব্দুল মোত্তাকিম বলেন, ‘দ্রুত পদক্ষেপের কারণে কেউ বড় ধরনের নাশকতার সুযোগ পায়নি। সেনাবাহিনী, অন্যান্য বাহিনীর সদস্য ও প্রশাসনের চেষ্টায় পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
এ সময় খাগড়াছড়ি ব্যাটালিয়নের (৩২ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল কামরান কবির উদ্দিন, সহকারী পরিচালক মো. হাসানুজ্জামান ও ইউছুপ আলী উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিজিবির কঠোর অবস্থানের কারণে খাগড়াছড়ি ও আশপাশ এলাকায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। অবরোধটি প্রত্যাহার করা হলেও ১৪৪ ধারাও তুলে নেওয়া হবে বলেও আশ্বাস দেন।
তিনি বলেন, সীমান্তে কঠোর নজরদারি রাখা হয়েছে যাতে ওপাশ থেকে অবৈধ অস্ত্র ঢুকতে না পারে। পাহাড়ে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলবে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পুলিশ কমিশনার বলেন, “ধর্মীয় উৎসব শুধু একটি সম্প্রদায়ের নয়, এটি সবার। হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান—সবাই মিলেমিশে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করছে। পূজা যেন আনন্দমুখর ও নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়, সেটাই আমাদের লক্ষ্য।”
৪ ঘণ্টা আগেএভাবে ধর্মীয় উৎসব ও রীতিনীতি পালনের মাধ্যমে এই দুই সম্প্রদায়ের মানুষ মিলেমিশে চলছেন এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগে