বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
দক্ষিণবঙ্গের সর্ববৃহৎ পশুর হাট যশোরের শার্শা উপজেলার সাতমাইল। পশুর হাটে ব্যাপক প্রস্তুতি থাকলেও এবার ক্রেতার সংখ্যা অনেক কম। তবে এবার ছোট গরুর দাম বেশি, বড় গরুর দাম কম। চাহিদার তুলনায় দেড় হাজার কোরবানির পশু মজুত রয়েছে। মজুত এ পশু খামারিরা বিক্রির জন্য প্রস্তুত রেখেছে। ইতিমধ্যে অনেক পশু সুলভ মূল্যে খামার থেকেই বিক্রি হয়ে গেছে। এখনও অনেক পশু বিক্রির জন্য বাজারজাত করা হচ্ছে।
ভারতীয় পশু আসা বন্ধ থাকলেও জেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত খামারিরা নিয়ে এসেছেন নিজ খামারে উৎপাদিত গরু, ছাগল ও মহিষ। বড় ব্যবসায়ী ছাড়াও অনেক ছোট খামারি ও চাষিরা অংশ নিচ্ছেন এই হাটে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে শার্শা উপজেলায় এ বছর কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে মোট ১৪ হাজার ২২৬টি গবাদিপশু। যার মধ্যে গরু ১০ হাজার ২০০, ছাগল ৩ হাজার ৭৬ ও মহিষ ৯৫০টি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা যায়, এ বছর শার্শা উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের ১৮০টি গ্রামে কোরবানির চাহিদা ১২ হাজার ৭২৬টি পশু। এর মধ্যে কোরবানির জন্য প্রস্তুত হয়েছে ১৪ হাজার ২২৬টি পশু। দেড় হাজার পশু অতিরিক্ত রয়েছে। উপজেলায় ছোট বড় প্রায় এক হাজার ১৩১টি পশু খামার রয়েছে।
সাতমাইল হাটে শুধু স্থানীয় নয়, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত ক্রেতা ও বিক্রেতাদের দেখা মিলছে। বিশেষ করে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন জেলার পাইকার ভিড় জমাচ্ছেন ট্রাকভর্তি গরু কিনে নেওয়ার জন্য।
সাতমাইল হাটে আসা সেলিম রেজা নামের এক খামারি বলেন, যদিও ক্রেতার সংখ্যা কম। আমরা সারা বছর ধরে কয়েকটি গরু পালন করেছি। এবার হাটে ভালো দাম পাওয়া যাচ্ছে। ক্রেতারা বলছেন, এখানকার পশুগুলো সুস্থ ও উন্নত, দামও তুলনামূলক বেশি। তবে ছোট গুরুর দাম বেশি কিন্ত বড় আকারের গরুর দাম কম।
লাউতাড়া গ্রামের খামারি আশিকুর রহমান জানান, তার খামারে অর্ধশত গরু কোরবানির জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের সার্বিক সহযোগিতায় তাদের খামারের সকল পশু সুস্থভাবে পালন করা হচ্ছে।
বেনাপোলের ‘বড়আঁচড়া অ্যাগ্রো ডেইরি ফার্ম’এর মালিক আবু তাহের ভারত জানান, তার ফার্মে দুই শতাধিক গরু রয়েছে। তার মধ্যে শতাধিক গরু এ বছর কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। তার ফার্মে এ বছর কোরবানির জন্য দুই জাতের গরু প্রস্তুত করা হয়েছে। তার মধ্যে লাল শাহীয়াল (পাকিস্তানি) গরু। যা প্রতিটি ওজন ৮০০ থেকে ৯০০ কেজি ওজন রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে ফ্রিজিয়ান ষাঁড়। যার ওজন ৫০০ থেকে ৯০০ কেজি।
শার্শা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. তপু কুমার সাহা বলেন, কোরবানির পশুগুলোকে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার আওতায় আনা হচ্ছে। হাটে কোনো অসুস্থ পশু যাতে প্রবেশ না করে তা নিশ্চিত করতে পশু চিকিৎসক ও সহকারী টিম সার্বক্ষণিক দায়িত্বে রয়েছেন।
দক্ষিণবঙ্গের সর্ববৃহৎ পশুর হাট যশোরের শার্শা উপজেলার সাতমাইল। পশুর হাটে ব্যাপক প্রস্তুতি থাকলেও এবার ক্রেতার সংখ্যা অনেক কম। তবে এবার ছোট গরুর দাম বেশি, বড় গরুর দাম কম। চাহিদার তুলনায় দেড় হাজার কোরবানির পশু মজুত রয়েছে। মজুত এ পশু খামারিরা বিক্রির জন্য প্রস্তুত রেখেছে। ইতিমধ্যে অনেক পশু সুলভ মূল্যে খামার থেকেই বিক্রি হয়ে গেছে। এখনও অনেক পশু বিক্রির জন্য বাজারজাত করা হচ্ছে।
ভারতীয় পশু আসা বন্ধ থাকলেও জেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত খামারিরা নিয়ে এসেছেন নিজ খামারে উৎপাদিত গরু, ছাগল ও মহিষ। বড় ব্যবসায়ী ছাড়াও অনেক ছোট খামারি ও চাষিরা অংশ নিচ্ছেন এই হাটে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে শার্শা উপজেলায় এ বছর কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে মোট ১৪ হাজার ২২৬টি গবাদিপশু। যার মধ্যে গরু ১০ হাজার ২০০, ছাগল ৩ হাজার ৭৬ ও মহিষ ৯৫০টি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা যায়, এ বছর শার্শা উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের ১৮০টি গ্রামে কোরবানির চাহিদা ১২ হাজার ৭২৬টি পশু। এর মধ্যে কোরবানির জন্য প্রস্তুত হয়েছে ১৪ হাজার ২২৬টি পশু। দেড় হাজার পশু অতিরিক্ত রয়েছে। উপজেলায় ছোট বড় প্রায় এক হাজার ১৩১টি পশু খামার রয়েছে।
সাতমাইল হাটে শুধু স্থানীয় নয়, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত ক্রেতা ও বিক্রেতাদের দেখা মিলছে। বিশেষ করে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন জেলার পাইকার ভিড় জমাচ্ছেন ট্রাকভর্তি গরু কিনে নেওয়ার জন্য।
সাতমাইল হাটে আসা সেলিম রেজা নামের এক খামারি বলেন, যদিও ক্রেতার সংখ্যা কম। আমরা সারা বছর ধরে কয়েকটি গরু পালন করেছি। এবার হাটে ভালো দাম পাওয়া যাচ্ছে। ক্রেতারা বলছেন, এখানকার পশুগুলো সুস্থ ও উন্নত, দামও তুলনামূলক বেশি। তবে ছোট গুরুর দাম বেশি কিন্ত বড় আকারের গরুর দাম কম।
লাউতাড়া গ্রামের খামারি আশিকুর রহমান জানান, তার খামারে অর্ধশত গরু কোরবানির জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের সার্বিক সহযোগিতায় তাদের খামারের সকল পশু সুস্থভাবে পালন করা হচ্ছে।
বেনাপোলের ‘বড়আঁচড়া অ্যাগ্রো ডেইরি ফার্ম’এর মালিক আবু তাহের ভারত জানান, তার ফার্মে দুই শতাধিক গরু রয়েছে। তার মধ্যে শতাধিক গরু এ বছর কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। তার ফার্মে এ বছর কোরবানির জন্য দুই জাতের গরু প্রস্তুত করা হয়েছে। তার মধ্যে লাল শাহীয়াল (পাকিস্তানি) গরু। যা প্রতিটি ওজন ৮০০ থেকে ৯০০ কেজি ওজন রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে ফ্রিজিয়ান ষাঁড়। যার ওজন ৫০০ থেকে ৯০০ কেজি।
শার্শা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. তপু কুমার সাহা বলেন, কোরবানির পশুগুলোকে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার আওতায় আনা হচ্ছে। হাটে কোনো অসুস্থ পশু যাতে প্রবেশ না করে তা নিশ্চিত করতে পশু চিকিৎসক ও সহকারী টিম সার্বক্ষণিক দায়িত্বে রয়েছেন।
তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
৮ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
৯ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
১০ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে