কার্ত্তিক দাস, নড়াইল
নড়াইলের ২৫০ শয্যার হাসপাতালটি এখন নকশা জটিলতার কারণে থমকে আছে। ৫০ শয্যা থেকে ১০০ শয্যায় উন্নীত হওয়ার পর যখন এটিকে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করার কাজ শুরু হয়, তখন জেলার মানুষের মধ্যে নতুন করে আশার সঞ্চার হয়। কিন্তু, দেড় বছরের মধ্যে কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও, গত সাত বছরেও এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়নি।
জেলার প্রায় আট লাখ মানুষের উন্নত চিকিৎসাসেবার একমাত্র ভরসাস্থল এই হাসপাতালটি। যদিও ২৫০ শয্যার ভবনের কাজ আটকে আছে, তবে ১০০ শয্যার নিয়মিত চিকিৎসাসেবা কার্যক্রম এখনো চলমান রয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ১০০ শয্যার এই হাসপাতালে প্রতিদিনই প্রায় ৪০০ রোগী থাকছেন। রোগীর চাপে হাসপাতালের বারান্দা, সিঁড়িঘর ও করিডোর কোথাও তিল ধারণের জায়গা নেই। চিকিৎসক ও নার্সরা এই অতিরিক্ত চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন।
‘‘যদি হয় সুজন-তেতুল পাতায় নয়জন” - এই প্রবাদটি হাসপাতালের বর্তমান অবস্থার জন্য খুবই উপযোগী। রোগীর সংখ্যা এতটাই বেশি যে একটি বিছানায় একাধিক রোগীকে রাত কাটাতে হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানা গেছে, ২০১৮ সালের জুন মাসে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের আট তলা পর্যন্ত ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছিল। ৪০ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ের এই প্রকল্পের মেয়াদ তিন দফায় বাড়ানো হলেও কাজ শেষ হয়নি। ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান এর জন্য নকশা পরিবর্তন এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগের অসহযোগিতাকে দায়ী করছে। এদিকে, নবম তলার কাজ সম্প্রতি শুরু করেছেন অন্য এক ঠিকাদার।
গণপূর্ত বিভাগ জানিয়েছে, শুরুতে একটি মাত্র লিফট দিয়ে সাত তলা ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল। পরবর্তীতে নকশা পরিবর্তন করে আট তলা ভবনের কাজ শুরু হয়। এরপর নতুন করে আরও তিনটি লিফট বসানো হয়েছে। যান্ত্রিক সরঞ্জাম ও চিকিৎসকদের চেম্বারের জন্য ষষ্ঠ তলা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে সংশোধিত নকশার অনুমোদন (রিভাইস) পাওয়া যায়। নতুন নকশা অনুযায়ী, নবম তলায় ১০ শয্যার একটি আইসিইউ স্থাপন করা হবে।
নড়াইলের সিভিল সার্জন ডা. আব্দুর রশীদ বলেন, ‘ভবনের নকশায় শুরু থেকেই ত্রুটি ছিল। যে কারণে নির্মাণ কাজের একেবারে শেষ মুহূর্তে বিষয়টি আমাদের নজরে আসে।’
তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘দ্রুত নকশা সংযোজন বা পরিবর্তন করে ভবনটি তাদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।’
নড়াইলের ২৫০ শয্যার হাসপাতালটি এখন নকশা জটিলতার কারণে থমকে আছে। ৫০ শয্যা থেকে ১০০ শয্যায় উন্নীত হওয়ার পর যখন এটিকে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করার কাজ শুরু হয়, তখন জেলার মানুষের মধ্যে নতুন করে আশার সঞ্চার হয়। কিন্তু, দেড় বছরের মধ্যে কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও, গত সাত বছরেও এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়নি।
জেলার প্রায় আট লাখ মানুষের উন্নত চিকিৎসাসেবার একমাত্র ভরসাস্থল এই হাসপাতালটি। যদিও ২৫০ শয্যার ভবনের কাজ আটকে আছে, তবে ১০০ শয্যার নিয়মিত চিকিৎসাসেবা কার্যক্রম এখনো চলমান রয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ১০০ শয্যার এই হাসপাতালে প্রতিদিনই প্রায় ৪০০ রোগী থাকছেন। রোগীর চাপে হাসপাতালের বারান্দা, সিঁড়িঘর ও করিডোর কোথাও তিল ধারণের জায়গা নেই। চিকিৎসক ও নার্সরা এই অতিরিক্ত চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন।
‘‘যদি হয় সুজন-তেতুল পাতায় নয়জন” - এই প্রবাদটি হাসপাতালের বর্তমান অবস্থার জন্য খুবই উপযোগী। রোগীর সংখ্যা এতটাই বেশি যে একটি বিছানায় একাধিক রোগীকে রাত কাটাতে হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানা গেছে, ২০১৮ সালের জুন মাসে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের আট তলা পর্যন্ত ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছিল। ৪০ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ের এই প্রকল্পের মেয়াদ তিন দফায় বাড়ানো হলেও কাজ শেষ হয়নি। ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান এর জন্য নকশা পরিবর্তন এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগের অসহযোগিতাকে দায়ী করছে। এদিকে, নবম তলার কাজ সম্প্রতি শুরু করেছেন অন্য এক ঠিকাদার।
গণপূর্ত বিভাগ জানিয়েছে, শুরুতে একটি মাত্র লিফট দিয়ে সাত তলা ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল। পরবর্তীতে নকশা পরিবর্তন করে আট তলা ভবনের কাজ শুরু হয়। এরপর নতুন করে আরও তিনটি লিফট বসানো হয়েছে। যান্ত্রিক সরঞ্জাম ও চিকিৎসকদের চেম্বারের জন্য ষষ্ঠ তলা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে সংশোধিত নকশার অনুমোদন (রিভাইস) পাওয়া যায়। নতুন নকশা অনুযায়ী, নবম তলায় ১০ শয্যার একটি আইসিইউ স্থাপন করা হবে।
নড়াইলের সিভিল সার্জন ডা. আব্দুর রশীদ বলেন, ‘ভবনের নকশায় শুরু থেকেই ত্রুটি ছিল। যে কারণে নির্মাণ কাজের একেবারে শেষ মুহূর্তে বিষয়টি আমাদের নজরে আসে।’
তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘দ্রুত নকশা সংযোজন বা পরিবর্তন করে ভবনটি তাদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।’
নওগাঁর রাণীনগরে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির দেড় হাজার কেজি চাল উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার বিকেলে উপজেলার ভবানীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই চালগুলো উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা চালগুলো স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মেম্বারের জিম্মায় রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় ব্যবস্থা নিতে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ
১ দিন আগেগত ১০ বছরে এই অঞ্চলে পাট চাষের পরিমাণ প্রায় ৪০% কমেছে। আর গত ২০ বছরের হিসাবে এই হ্রাসের পরিমাণ ৭০%।
১ দিন আগেউল্লেখ্য, হঠাৎ করে গত কয়েকদিন ধরে কাপ্তাই লেকের তীরবর্তী অঞ্চলে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় মুহূর্তে লেকের পানির উচ্চতা বেড়ে যাওয়ায় অথাৎ বীপদ সীমার উপর অতিক্রম করায় ফের দ্বিতীয় বারের মতো গত বুধবার (২০ আগস্ট) রাত ৮ টায় কেন্দ্রের ১৬টি জলকপাট ৬ ইঞ্চি করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। এতে করে কাপ্তাই লেক হতে প্রতি সেক
২ দিন আগে