খুলনা ব্যুরো
২০২৩ সালের খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশ নিয়ে হয়েছিলেন চতুর্থ, হারিয়েছিলেন জামানতও। তবে নির্বাচনের দুই বছর পর তিনি মেয়র হতে উচ্চ আদালতের দারস্থ হয়েছেন এস এম শফিকুর রহমান মুশফিক।
শনিবার দুপুরে খুলনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি আদালতে রিট করার কথা জানান।
তিনি বলেন, ২০২৩ সালে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে না পারি সে জন্য তার মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছিল। পরবর্তীতে উচ্চ আদালতের রায়ের মাধ্যমে মনোনয়ন ফেরত পাই। ২০২৩ সালে নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলাম, তবে আমার হারানো হয়েছিল। সুতরাং এ নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করতে হবে। আমি আদালতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই আদালতের স্মরণাপন্ন হই। বিগত সরকারের আমলে কোন বিচার পাইনি। জুলাই বিপ্লবের পর ন্যায় বিচারের আশায় ২০২৩ সালে ১২ জুন জালিয়াতির নির্বাচনের বিরুদ্ধে আদালতের স্মরণাপন্ন হই। এর আগে ২০ এপ্রিল প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনের সচিব এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রাণালয়ের সচিবের নিকট পত্র দেই এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলি। কিন্তু কোন সদুত্তর না পেয়ে আদালতের স্মরণাপন্ন হই। উচ্চ আদালত ৬ মে এক আদেশ দিয়েছেন। সেখানে ২০২৩ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে নির্বাচন কমিশনে করা আমার আবেদন আগামী ৪ সপ্তাহের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন।
তবে নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ি, ২০২৩ সালের খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত তালকুদার আব্দুল খালেক ৬০.৪১ শতাংশ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের আব্দুল আউয়াল পান ২৩.৪৪ শতাংশ ভোট। এরপর জাতীয় পার্টির (এরশাদ) শফিকুল ইসলাম মধু ৭.০৫ ভোট, এস এম শফিকুর রহমান ৬.৭২ এবং জাকের পার্টির এস এম সাব্বির হোসেন পার ২.৩৮ শতাংশ ভোট। এ নির্বাচনে চতুর্থ স্থান লাভ করে এস এম শফিকুর রহমান জামানত হারান।
এছাড়া ২০১৮ সালের নির্বাচনে মেয়র পদে নির্বাচন করে জাতীয় পার্টির এস এম শফিকুর রহমান মুশফিক ভোট পেয়েছিলেন মাত্র ১ হাজার ৭২ ভোট। ওই নির্বাচনেও তিনি জামানত হারান।
এই ব্যাপারে তিনি বলেন, আমি নির্বাচিত হলে নগরবাসি হতো মানুষের বাচ্চা। আমার কর্মদক্ষতা এবং ভিশনকে তরুণ সমাজ লুফে নেয় এবং আমি বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে চলে যাই। বিষয়টি আচ করতে পেরে ফ্যাসিস্ট সরকার ডিজিটাল কারচুপির মাধ্যমে আমাকে হারিয়ে দেয়। ওই নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখান করি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে। ইভিএম মেশিনের পূর্বনির্ধারি কমান্ড অনুযায়ী ফলাফল পাল্টে দেওয়া হয় এবং জনরায় ছিনিয়ে নেয় ফ্যাসিস্ট সরকার।
এছাড়া, হত্যা মামলাসহ এস এম শফিকুর রহমান মুশফিককে নিয়ে খুলনা শহরে নানান সমালোচনা রয়েছে। তিনি নিজেকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতা হিসেবে পরিচয় দিয়ে আসছেন।
এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একটি মহল আমার বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্র করতে আসছে। মিথ্যা মামলার কারণে আমাকে ফেরারী জীবন যাপন করতে হয়েছে। পরবর্তী খুলনার আমতলার টুটুল হত্যা মামলায় তার বিরুদ্ধে মৃত্যুদন্ডের আদেশ দেন আদালত। কিন্তু উচ্চ আদালত থেকে আমি ওই মামলায় খালাস প্রাপ্ত হই। আমি ধৈর্য্য হারা না হয়ে মনোবল অটুট রেখেছি।
২০২৩ সালের খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশ নিয়ে হয়েছিলেন চতুর্থ, হারিয়েছিলেন জামানতও। তবে নির্বাচনের দুই বছর পর তিনি মেয়র হতে উচ্চ আদালতের দারস্থ হয়েছেন এস এম শফিকুর রহমান মুশফিক।
শনিবার দুপুরে খুলনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি আদালতে রিট করার কথা জানান।
তিনি বলেন, ২০২৩ সালে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে না পারি সে জন্য তার মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছিল। পরবর্তীতে উচ্চ আদালতের রায়ের মাধ্যমে মনোনয়ন ফেরত পাই। ২০২৩ সালে নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলাম, তবে আমার হারানো হয়েছিল। সুতরাং এ নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করতে হবে। আমি আদালতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই আদালতের স্মরণাপন্ন হই। বিগত সরকারের আমলে কোন বিচার পাইনি। জুলাই বিপ্লবের পর ন্যায় বিচারের আশায় ২০২৩ সালে ১২ জুন জালিয়াতির নির্বাচনের বিরুদ্ধে আদালতের স্মরণাপন্ন হই। এর আগে ২০ এপ্রিল প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনের সচিব এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রাণালয়ের সচিবের নিকট পত্র দেই এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলি। কিন্তু কোন সদুত্তর না পেয়ে আদালতের স্মরণাপন্ন হই। উচ্চ আদালত ৬ মে এক আদেশ দিয়েছেন। সেখানে ২০২৩ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে নির্বাচন কমিশনে করা আমার আবেদন আগামী ৪ সপ্তাহের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন।
তবে নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ি, ২০২৩ সালের খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত তালকুদার আব্দুল খালেক ৬০.৪১ শতাংশ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের আব্দুল আউয়াল পান ২৩.৪৪ শতাংশ ভোট। এরপর জাতীয় পার্টির (এরশাদ) শফিকুল ইসলাম মধু ৭.০৫ ভোট, এস এম শফিকুর রহমান ৬.৭২ এবং জাকের পার্টির এস এম সাব্বির হোসেন পার ২.৩৮ শতাংশ ভোট। এ নির্বাচনে চতুর্থ স্থান লাভ করে এস এম শফিকুর রহমান জামানত হারান।
এছাড়া ২০১৮ সালের নির্বাচনে মেয়র পদে নির্বাচন করে জাতীয় পার্টির এস এম শফিকুর রহমান মুশফিক ভোট পেয়েছিলেন মাত্র ১ হাজার ৭২ ভোট। ওই নির্বাচনেও তিনি জামানত হারান।
এই ব্যাপারে তিনি বলেন, আমি নির্বাচিত হলে নগরবাসি হতো মানুষের বাচ্চা। আমার কর্মদক্ষতা এবং ভিশনকে তরুণ সমাজ লুফে নেয় এবং আমি বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে চলে যাই। বিষয়টি আচ করতে পেরে ফ্যাসিস্ট সরকার ডিজিটাল কারচুপির মাধ্যমে আমাকে হারিয়ে দেয়। ওই নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখান করি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে। ইভিএম মেশিনের পূর্বনির্ধারি কমান্ড অনুযায়ী ফলাফল পাল্টে দেওয়া হয় এবং জনরায় ছিনিয়ে নেয় ফ্যাসিস্ট সরকার।
এছাড়া, হত্যা মামলাসহ এস এম শফিকুর রহমান মুশফিককে নিয়ে খুলনা শহরে নানান সমালোচনা রয়েছে। তিনি নিজেকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতা হিসেবে পরিচয় দিয়ে আসছেন।
এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একটি মহল আমার বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্র করতে আসছে। মিথ্যা মামলার কারণে আমাকে ফেরারী জীবন যাপন করতে হয়েছে। পরবর্তী খুলনার আমতলার টুটুল হত্যা মামলায় তার বিরুদ্ধে মৃত্যুদন্ডের আদেশ দেন আদালত। কিন্তু উচ্চ আদালত থেকে আমি ওই মামলায় খালাস প্রাপ্ত হই। আমি ধৈর্য্য হারা না হয়ে মনোবল অটুট রেখেছি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বেনাপোল স্থলবন্দর পরিচালক (ট্রাফিক) মামুন কবীর তরফদার, কাস্টম হাউসের রাজস্ব কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম, সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) ফয়সাল আহসান সজীব, রেলওয়ে সহকারী নির্বাহী কর্মকর্তা মো. চাঁদ আহমেদ, পৌরসভার প্রকৌশলী মোশারফ হোসেন, বন্দর প্রকৌশলী আবুল খায়ের, রেলওয়ে পুলিশ উপ পরিদর্শক আম
১ দিন আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতনই মূল লক্ষ্যই ছিল আমাদের। ‘দফা এক দাবি এক, খুনি হাসিনার পদত্যাগ’ আজ বাস্তবায়িত হয়েছে। দেশের মানুষ তীব্র ঘৃণায় স্বৈরাচারী সরকারকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ এখন সিগারেটের মতো পুড়ে ছাই হয়ে যাবে।
১ দিন আগেবিজিবি জানায়, সীমান্তে হাবিলদার আব্দুল করিমের নেতৃত্বে একটি দল টহল দেওয়ার সময় বিএসএফের পুশ ইন করা ২১ জনকে আড়াপাড়া এলাকা থেকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদে তাদের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়েছে। তারা দিল্লিতে কাজের জন্য গিয়েছিলেন।
১ দিন আগেহাত-পা ছাড়াই জন্ম হয়েছিল লিতুন জিরার। কিন্তু শারীরিক প্রতিবন্ধকতা তার অদম্য মেধা ও ইচ্ছাশক্তিকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। মুখ দিয়ে লিখে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছে এই সাহসী কিশোরী।
১ দিন আগে