
খুলনা ব্যুরো

প্রায় ১৭ বছর আগে খুলনার দৌলতপুরে আলোচিত জোড়া খুনের মামলায় সাতজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ (প্রথম) আদালতের বিচারক সুমি আহমেদ এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন— ইমামুল কবীর জীবন, রাজ, শাহারিয়ার মিথুন, তুষার গাজী, সোয়েব সুমন, শাকিল ও তুহিন। এর মধ্যে ইমামুল, সোয়েব ও শাকিল পলাতক রয়েছেন। বাকিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন কুটি এবং শামীম নামে দুজন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী শুভেন্দু রায় চৌধুরী বলেন, ‘সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ সাত জনকে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছেন আদালত।’
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফারহানা হক বলেন, ‘তদন্ত শেষে পুলিশ নয় জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছিল। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে সাত জনকে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। বাকি দুজনকে খালাস দেওয়া হয়।’
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০০৯ সালের ৩ জানুয়ারি নগরের দৌলতপুরের দেয়ানা সবুজ সংঘ মাঠের কাছে একদল লোক পারভেজ হাওলাদারকে কোপাতে থাকে। তাকে বাঁচাতে এলাকাবাসী এগিয়ে গেলে তাদের ওপরও গুলি চালায় হামলাকারীরা।
ঘটনাস্থলেই পারভেজ মারা যান। গুলিবিদ্ধ হন সুপর্ণা সাহাসহ বেশ কয়েকজন। তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক সুপর্ণাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পরদিন ৪ জানুয়ারি পারভেজের বাবা নিজামউদ্দিন বাদী হয়ে সাত জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন।

প্রায় ১৭ বছর আগে খুলনার দৌলতপুরে আলোচিত জোড়া খুনের মামলায় সাতজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ (প্রথম) আদালতের বিচারক সুমি আহমেদ এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন— ইমামুল কবীর জীবন, রাজ, শাহারিয়ার মিথুন, তুষার গাজী, সোয়েব সুমন, শাকিল ও তুহিন। এর মধ্যে ইমামুল, সোয়েব ও শাকিল পলাতক রয়েছেন। বাকিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন কুটি এবং শামীম নামে দুজন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী শুভেন্দু রায় চৌধুরী বলেন, ‘সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ সাত জনকে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছেন আদালত।’
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফারহানা হক বলেন, ‘তদন্ত শেষে পুলিশ নয় জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছিল। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে সাত জনকে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। বাকি দুজনকে খালাস দেওয়া হয়।’
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০০৯ সালের ৩ জানুয়ারি নগরের দৌলতপুরের দেয়ানা সবুজ সংঘ মাঠের কাছে একদল লোক পারভেজ হাওলাদারকে কোপাতে থাকে। তাকে বাঁচাতে এলাকাবাসী এগিয়ে গেলে তাদের ওপরও গুলি চালায় হামলাকারীরা।
ঘটনাস্থলেই পারভেজ মারা যান। গুলিবিদ্ধ হন সুপর্ণা সাহাসহ বেশ কয়েকজন। তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক সুপর্ণাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পরদিন ৪ জানুয়ারি পারভেজের বাবা নিজামউদ্দিন বাদী হয়ে সাত জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন।

আগামী ১৪ ডিসেম্বর পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে তার লাশ বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে বিজিবি জানিয়েছে। এর আগে গত ৫ ডিসেম্বর রাতে রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের আশ্রয়ণ বিওপি এলাকায় গুলির ঘটনা ঘটে। বিএসএফ গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে হেফাজতে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
২ দিন আগে
হাদির চাচাতো ভাই সিরাজুল ইসলাম বলেন, কেউ না থাকার সুযোগে জানালা ভেঙে চোর ঘরে প্রবেশ করে। এখন কী পরিমাণ মালামাল নিয়েছে সেটা আমরা জানতে পারিনি।
২ দিন আগে
জেলা নির্বাচন অফিসার মো. আবদুর রশিদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুর্বৃত্তরা দেয়াল টপকে ভেতরে ঢুকে নির্বাচন অফিসের স্টোর রুমে পেট্রোল ঢেলে আগুন দেয়। তিনি বলেন, আগুনে অফিসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র (২০০৮-০৯ সালের ভোটার ফরম) পুড়ে গেছে। তবে নৈশপ্রহরী তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতি এড়ান
৩ দিন আগে
হাসপাতালের সামনে ভিড় করছেন হাদির সমর্থক, সাধারণ মানুষ ও উৎসুক জনতা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেখানে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
৩ দিন আগে