কার্ত্তিক দাস, নড়াইল
মিল্টন শিকদারের বাড়ি নড়াইল সদর উপজেলার শিঙ্গাশোলপুর ইউনিয়নের তারাপুর গ্রামে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন প্রকৌশল বিভাগে লেখাপড়া করেছেন তিনি। দেশে ছাড়াও বিদেশে চাকরির অফার ফিরিয়ে দিয়ে বাড়ির পাশে গড়ে তুলেছেন প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা গরুর খামার। প্রকৌশলী থেকে হয়েছেন সফল উদ্যোক্তা ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে খামার গড়ে তোলা হয়েছে। খামারে প্রায় ২০০ দেশি জাতের গরু রয়েছে। এ জন্য বিশাল লম্বা টিন শেডের ঘর তৈরি করা হয়েছে । ঘরের পোতা পাকাকরণ থেকে শুরু করে গরু সেবাযত্নের যত রকমের সুযোগসুবিধা সবই রয়েছে এই খামারে। খামারসংলগ্ন জমিতে লাগানো হয়েছে জারা ঘাস।
মিল্টন শিকদারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখাপড়ার পাট চুকিয়ে নিজে কিছু একটা করার ইচ্ছা জাগে তার মনে । ২০১৯ সালে গড়ে তোলেন গরুর খামার। প্রকৌশলী জ্ঞান কাজে লাগিয়ে প্রাকৃতিক পরিবেশে চাষাবাদ করে কৃষি পরিবর্তনই তার লক্ষ্য। যে কারণে নিজের জমিতে গরু লালনপালনের জন্য তৈরি করেন টিন শেড ঘর। ২০০ গরু এই খামারে রয়েছে। ধান, গম, ভুট্টা, সরিষার খৈল, চিটাগুড়সহ সম্পূর্ণ দেশীয় পদ্ধতি ও প্রাকৃতিক পরিবেশে গো-খাদ্য তৈরি করা হয়। সঙ্গে রয়েছে নিজের জমিতে চাষ করা জারা ঘাষ।
তিনি বলেন, জৈব খাবারে তৈরি এই খামারের গরুর চাহিদা সর্বত্র রয়েছে। শুধু নিজে নন। বেতনভুক্ত ১২ জন কৃষক সার্বক্ষণিক গরু দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে। খামারেই রয়েছে বিশালাকৃতির কালো রংয়ের শাহীওয়াল ফ্রিজিওয়ানা ক্রস ব্লাক ডাংমন্ড নামে একটি ষাড় । যার ওজন এক হাজার ৪০০ কেজি। প্রতিদিন এই গরু দেখতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নানা শ্রেণি পেশার মানুষ এখানে আসেন। খামারে ৩ মণ থেকে শুরু করে নানা ওজনের গরু বিক্রয় করা হয়ে থাকে। প্রতি কেজি গোশত ৫৫০ টাকা দরে বিক্রয় করা হয়। ইচ্ছা করলে ৫০ হাজার টাকা থেকে কোরবানির সব দেশি গরু এখানে কিনতে পাওয়া যাবে।
ইসমাইল মোল্যা নামে এক প্রবাসী মাদারীপুর জেলা শহর থেকে গরু কিনতে এখানে এসেছেন । তিনি বলেন, এই খামারের গরু দেখে বেশ ভালো লাগলো। খামার দেখে মনে হচ্ছে এখানে গরুর হাট বসেছে।
তিনি বলেন, দুই লাখ ৫০ হাজার টাকা দামের একটি গরু কিনে ইতোমধ্যে পাঠিয়ে দিয়েছি। আমার গরু দেখে এলাকা থেকে আরো কয়েকজন গরু কিনতে এখানে এসেছেন ।
মিল্টন শিকদারের বাড়ি নড়াইল সদর উপজেলার শিঙ্গাশোলপুর ইউনিয়নের তারাপুর গ্রামে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন প্রকৌশল বিভাগে লেখাপড়া করেছেন তিনি। দেশে ছাড়াও বিদেশে চাকরির অফার ফিরিয়ে দিয়ে বাড়ির পাশে গড়ে তুলেছেন প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা গরুর খামার। প্রকৌশলী থেকে হয়েছেন সফল উদ্যোক্তা ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে খামার গড়ে তোলা হয়েছে। খামারে প্রায় ২০০ দেশি জাতের গরু রয়েছে। এ জন্য বিশাল লম্বা টিন শেডের ঘর তৈরি করা হয়েছে । ঘরের পোতা পাকাকরণ থেকে শুরু করে গরু সেবাযত্নের যত রকমের সুযোগসুবিধা সবই রয়েছে এই খামারে। খামারসংলগ্ন জমিতে লাগানো হয়েছে জারা ঘাস।
মিল্টন শিকদারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখাপড়ার পাট চুকিয়ে নিজে কিছু একটা করার ইচ্ছা জাগে তার মনে । ২০১৯ সালে গড়ে তোলেন গরুর খামার। প্রকৌশলী জ্ঞান কাজে লাগিয়ে প্রাকৃতিক পরিবেশে চাষাবাদ করে কৃষি পরিবর্তনই তার লক্ষ্য। যে কারণে নিজের জমিতে গরু লালনপালনের জন্য তৈরি করেন টিন শেড ঘর। ২০০ গরু এই খামারে রয়েছে। ধান, গম, ভুট্টা, সরিষার খৈল, চিটাগুড়সহ সম্পূর্ণ দেশীয় পদ্ধতি ও প্রাকৃতিক পরিবেশে গো-খাদ্য তৈরি করা হয়। সঙ্গে রয়েছে নিজের জমিতে চাষ করা জারা ঘাষ।
তিনি বলেন, জৈব খাবারে তৈরি এই খামারের গরুর চাহিদা সর্বত্র রয়েছে। শুধু নিজে নন। বেতনভুক্ত ১২ জন কৃষক সার্বক্ষণিক গরু দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে। খামারেই রয়েছে বিশালাকৃতির কালো রংয়ের শাহীওয়াল ফ্রিজিওয়ানা ক্রস ব্লাক ডাংমন্ড নামে একটি ষাড় । যার ওজন এক হাজার ৪০০ কেজি। প্রতিদিন এই গরু দেখতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নানা শ্রেণি পেশার মানুষ এখানে আসেন। খামারে ৩ মণ থেকে শুরু করে নানা ওজনের গরু বিক্রয় করা হয়ে থাকে। প্রতি কেজি গোশত ৫৫০ টাকা দরে বিক্রয় করা হয়। ইচ্ছা করলে ৫০ হাজার টাকা থেকে কোরবানির সব দেশি গরু এখানে কিনতে পাওয়া যাবে।
ইসমাইল মোল্যা নামে এক প্রবাসী মাদারীপুর জেলা শহর থেকে গরু কিনতে এখানে এসেছেন । তিনি বলেন, এই খামারের গরু দেখে বেশ ভালো লাগলো। খামার দেখে মনে হচ্ছে এখানে গরুর হাট বসেছে।
তিনি বলেন, দুই লাখ ৫০ হাজার টাকা দামের একটি গরু কিনে ইতোমধ্যে পাঠিয়ে দিয়েছি। আমার গরু দেখে এলাকা থেকে আরো কয়েকজন গরু কিনতে এখানে এসেছেন ।
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
১ দিন আগে