
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রথম ধাপে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের সময় পুলিশের ওপর হামলা মামলায় টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বি.এম মাহমুদ হককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার (১ জুন) সকালে গ্রেপ্তার যুবলীগ নেতাকে গোপালগঞ্জ আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এর আগে শুক্রবার (৩১ মে) রাতে উপজেলার পাটগাতী বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। টুঙ্গিপাড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আহমদ আলী বিশ্বাস গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বি.এম মাহমুদ হক টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও পাটগাতী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান লায়েক আলী বিশ্বাসের ছেলে এবং টুঙ্গিপাড়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সোলাইমান বিশ্বাসের ছোট ভাই।
পরিদর্শক আহমদ আলী বিশ্বাস বলেন, গত ৮ মে প্রথম ধাপে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনের সময় চেয়ারম্যান প্রার্থী গাজী মাসুদুল হকের সমর্থকরা গিমাডাঙ্গা আইডিয়াল স্কুলকেন্দ্র দখলের চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ বাধা দিলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটলে ভোটগ্রহণ সাময়িক স্থগিত হয়।
এ সময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রাবার বুলেট নিক্ষেপ করলে উপ-পরিদর্শক বদিয়ার রহমানের ওপর হামলা চালিয়ে মারধর করে এবং তার মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়।
এছাড়া পাটগাতী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি পান্না শেখের বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এ ঘটনায় উপ-পরিদর্শক বদিয়ার রহমান বাদী হয়ে টুঙ্গিপাড়া থানায় একটি মামলা করেন।
পরে মামলাটির তদন্ত ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বি.এম মাহমুদ হকের সংশ্লিষ্টতা পাওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরো জানান, শনিবার সকালে পুলিশি পাহারায় গ্রেপ্তার যুবলীগ নেতাকে গোপালগঞ্জ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে যু্বলীগ নেতা বি.এম মাহমুদ হকের চাচাতো ভাই এমদাদুল হক বিশ্বাস বলেন, আমার ভাই নিরাপরাধ। সে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয়, তাকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ফাঁসিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমি আমার ভাইয়ের মুক্তি দাবি করছি।

প্রথম ধাপে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের সময় পুলিশের ওপর হামলা মামলায় টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বি.এম মাহমুদ হককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার (১ জুন) সকালে গ্রেপ্তার যুবলীগ নেতাকে গোপালগঞ্জ আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এর আগে শুক্রবার (৩১ মে) রাতে উপজেলার পাটগাতী বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। টুঙ্গিপাড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আহমদ আলী বিশ্বাস গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বি.এম মাহমুদ হক টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও পাটগাতী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান লায়েক আলী বিশ্বাসের ছেলে এবং টুঙ্গিপাড়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সোলাইমান বিশ্বাসের ছোট ভাই।
পরিদর্শক আহমদ আলী বিশ্বাস বলেন, গত ৮ মে প্রথম ধাপে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনের সময় চেয়ারম্যান প্রার্থী গাজী মাসুদুল হকের সমর্থকরা গিমাডাঙ্গা আইডিয়াল স্কুলকেন্দ্র দখলের চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ বাধা দিলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটলে ভোটগ্রহণ সাময়িক স্থগিত হয়।
এ সময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রাবার বুলেট নিক্ষেপ করলে উপ-পরিদর্শক বদিয়ার রহমানের ওপর হামলা চালিয়ে মারধর করে এবং তার মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়।
এছাড়া পাটগাতী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি পান্না শেখের বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এ ঘটনায় উপ-পরিদর্শক বদিয়ার রহমান বাদী হয়ে টুঙ্গিপাড়া থানায় একটি মামলা করেন।
পরে মামলাটির তদন্ত ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বি.এম মাহমুদ হকের সংশ্লিষ্টতা পাওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরো জানান, শনিবার সকালে পুলিশি পাহারায় গ্রেপ্তার যুবলীগ নেতাকে গোপালগঞ্জ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে যু্বলীগ নেতা বি.এম মাহমুদ হকের চাচাতো ভাই এমদাদুল হক বিশ্বাস বলেন, আমার ভাই নিরাপরাধ। সে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয়, তাকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ফাঁসিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমি আমার ভাইয়ের মুক্তি দাবি করছি।

অভিযুক্ত এসআই মো. মহিউদ্দিন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) কর্মকর্তা। তিনি বর্তমানে নগরের বোয়ালিয়া থানায় কর্মরত। আগে ছিলেন চন্দ্রিমা থানায়। আসামির সঙ্গে কথোপকথনটি সে সময়ের। তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, “অডিও বিকৃত করে প্রচার করা হয়েছে।”
১৮ ঘণ্টা আগে
নাটোরে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে অপহরণ করে ধর্ষণের দায়ে প্রধান শিক্ষক ফিরোজ আহমেদকে (৪৮) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি আরেক ধারায় তাকে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডও দেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
শফিকুল আলম আরও বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ থাকতে পারে, তবে সবাই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ইতোমধ্যে বিএনপি ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে, জামায়াতে ইসলামীও তাদের মতো করে প্রার্থী দিচ্ছে। মতপার্থক্য থাকলেও একটি উৎসবমুখর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সবাই চাচ্ছে।
২১ ঘণ্টা আগে
আব্দুস সালাম বলেন, বিএনপি যেন রাষ্ট্রক্ষমতায় না আসতে পারে সে জন্য অনেকে চেষ্টা করছেন। কিন্তু তাদের সেই চেষ্টা বিফলে যাবে। বিএনপি শহিদ জিয়ার হাতে গড়া গণমানুষের দল। মানুষই বিএনপিকে ভালোবেসে রাষ্ট্রক্ষমতায় আনবে।
১ দিন আগে