
শ্রীনগর (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধি

মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে (শ্রীনগর-সিরাজদিখান উপজেলা) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিকল্পধারার মনোনীত কুলা প্রতীকের প্রার্থী মাহী বি. চৌধুরীসহ মোট সাতপ্রার্থী ভোটে জামানত হারিয়েছেন। নিয়ম অনুযায়ী একজন প্রার্থীর মোট কাস্টিং ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগ পেতে হয়। মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে কাস্টিং ভোটের পরিমাণ হয়েছে ১ লাখ ৮৮ হাজার ২৯২। সেখানে ৩ বারের সাংসদ মাহী বি. চৌধুরীর প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা ১৭ হাজার ৮৬০।
কাস্টিং ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগের হিসাব অনুযায়ী মাহী বি. চৌধুরী প্রায় ৫ হাজার ৬৭৬ ভোট কম পেয়েছেন। মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে নৌকা নিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন সিরাজদিখান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ। তার প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা ৯৫ হাজার ৮৬০। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা গোলাম সারোয়ার কবীর পেয়েছে ৬১ হাজার ৫৪০ ভোট। এই আসনে জামানত হারানোর তালিকায় রয়েছেন সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী তৃণমূল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অন্তরা সেলিমা হুদা।
তিনি পেয়েছেন মোট ৬ হাজার ৩৩৭ ভোট। খেলাফত আন্দোলনের বটগাছ প্রতীকের প্রার্থী আতাউল্লাহ্ তিনি পেয়েছেন ২ হাজার ৬৩৭ ভোট। জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য লাঙ্গল প্রতীকের শেখ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম পেয়েছেন ৪৭০ ভোট। এ ছাড়া আম প্রতীকের দোয়েল আক্তার ২৯৯ ভোট, ডাব প্রতীকের নুরজাহান বেগম ৮৭ ভোট, একতারা প্রতীকের বাউল শিল্পী লতিফ সরকার পেয়েছেন ৩ হাজার ২০২ ভোট। তবে এই তালিকায় মাহী বি. চৌধুরীর জামানত হারানোর বিষয়টি সকলকে হতবাক করেছে।
রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করছেন, রাজনীতিতে চৌধুরী পরিবারের ঐতিহ্য রয়েছে। মাহীর দাদা কফিলউদ্দিন চৌধুরীকে দুইবার, সাবেক রাষ্ট্রপতি ডা. বি. চৌধুরীকে চৌধুরীকে পাঁচবার ও মাহী বি. চৌধুরীকে তিনবার ভোটে নির্বাচিত করেছেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটের পক্ষে নৌকা প্রতীক নিয়ে মাহী বি. চৌধুরী সর্বশেষ এমপি নির্বাচিত হন। এবার দলীয় প্রতীক কুলার ভরাডুবির অন্যতম কারণ হিসেবে ধরা হচ্ছে মাহী বি. চৌধুরী এমপি হওয়ার পর থেকে এলাকায় বেশীর ভাগ সময় অনুপস্থিত থাকা ও বিকল্পধারাকে সু-সংগঠিত করতে না পারা।
৭ জানুয়ারির নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে মাহী বি. চৌধুরী শান্তির বার্তা নিয়ে ‘শান্তি এক্সপ্রেস’ ও ‘কুলা উৎস’ নিয়ে নির্বাচনী এলাকায় প্রচার প্রচারণায় সরব হয়ে উঠেছিলেন।

মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে (শ্রীনগর-সিরাজদিখান উপজেলা) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিকল্পধারার মনোনীত কুলা প্রতীকের প্রার্থী মাহী বি. চৌধুরীসহ মোট সাতপ্রার্থী ভোটে জামানত হারিয়েছেন। নিয়ম অনুযায়ী একজন প্রার্থীর মোট কাস্টিং ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগ পেতে হয়। মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে কাস্টিং ভোটের পরিমাণ হয়েছে ১ লাখ ৮৮ হাজার ২৯২। সেখানে ৩ বারের সাংসদ মাহী বি. চৌধুরীর প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা ১৭ হাজার ৮৬০।
কাস্টিং ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগের হিসাব অনুযায়ী মাহী বি. চৌধুরী প্রায় ৫ হাজার ৬৭৬ ভোট কম পেয়েছেন। মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে নৌকা নিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন সিরাজদিখান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ। তার প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা ৯৫ হাজার ৮৬০। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা গোলাম সারোয়ার কবীর পেয়েছে ৬১ হাজার ৫৪০ ভোট। এই আসনে জামানত হারানোর তালিকায় রয়েছেন সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী তৃণমূল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অন্তরা সেলিমা হুদা।
তিনি পেয়েছেন মোট ৬ হাজার ৩৩৭ ভোট। খেলাফত আন্দোলনের বটগাছ প্রতীকের প্রার্থী আতাউল্লাহ্ তিনি পেয়েছেন ২ হাজার ৬৩৭ ভোট। জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য লাঙ্গল প্রতীকের শেখ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম পেয়েছেন ৪৭০ ভোট। এ ছাড়া আম প্রতীকের দোয়েল আক্তার ২৯৯ ভোট, ডাব প্রতীকের নুরজাহান বেগম ৮৭ ভোট, একতারা প্রতীকের বাউল শিল্পী লতিফ সরকার পেয়েছেন ৩ হাজার ২০২ ভোট। তবে এই তালিকায় মাহী বি. চৌধুরীর জামানত হারানোর বিষয়টি সকলকে হতবাক করেছে।
রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করছেন, রাজনীতিতে চৌধুরী পরিবারের ঐতিহ্য রয়েছে। মাহীর দাদা কফিলউদ্দিন চৌধুরীকে দুইবার, সাবেক রাষ্ট্রপতি ডা. বি. চৌধুরীকে চৌধুরীকে পাঁচবার ও মাহী বি. চৌধুরীকে তিনবার ভোটে নির্বাচিত করেছেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটের পক্ষে নৌকা প্রতীক নিয়ে মাহী বি. চৌধুরী সর্বশেষ এমপি নির্বাচিত হন। এবার দলীয় প্রতীক কুলার ভরাডুবির অন্যতম কারণ হিসেবে ধরা হচ্ছে মাহী বি. চৌধুরী এমপি হওয়ার পর থেকে এলাকায় বেশীর ভাগ সময় অনুপস্থিত থাকা ও বিকল্পধারাকে সু-সংগঠিত করতে না পারা।
৭ জানুয়ারির নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে মাহী বি. চৌধুরী শান্তির বার্তা নিয়ে ‘শান্তি এক্সপ্রেস’ ও ‘কুলা উৎস’ নিয়ে নির্বাচনী এলাকায় প্রচার প্রচারণায় সরব হয়ে উঠেছিলেন।

জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিম বিল্লা অভিযোগ করে বলেন, দুপুরে আমাদের অফিস বন্ধ ছিল। বিকেলে বিএনপির মিছিল চলাকালে একদল সন্ত্রাসী অফিসে হামলা চালিয়ে তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকে আসবাবপত্র ও টিভি ভাঙচুর করে। এমনকি অফিসে থাকা নির্বাচনি লিফলেট রাস্তায় ছুড়ে ফেলে ময়লা নিক্ষেপ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে আমজনতা পার্টি থেকে নির্বাচন করতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে তিনি মনোনয়ন তুলেন। তবে বিকেল সাড়ে ৫টায় তিনি মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেলে তা গ্রহণ করা হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে
ওসি মোঃ শিবিরুল ইসলাম বলেন, ২০২৪ সালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বারহাট্টা উপজেলা শহরের মডেল মোড় এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনায় দায়ের করা একটি মামলার সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে নির্বাচনি সমঝোতার অংশ হিসেবে ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আসনে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির (বিডিপি) প্রার্থীকে সমর্থন জানিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রার্থী আশিকিন আলম রাজন।
৯ ঘণ্টা আগে