
ফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় আদেল উদ্দিন ওরফে আরিফ (২০) নামের এক স্কুলছাত্রকে হত্যার মামলায় দুইজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন।
রোববার (৩১ মার্চ) দুপুরে ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক শিহাবুল ইসলাম এ রায় দেন।
কারাদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন- ভাঙ্গা উপজেলার মালিগ্রাম গ্রামের আয়ুব আলীর ছেলে সিকিম আলী ও সদরপুর উপজেলার চরমানাইর গ্রামের মালেক মাতুব্বরের ছেলে আকরাম মাতুব্বর। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে পুলিশ পাহারায় তাদের কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় বাড়ির পাশে বাজারে টেলিভিশন দেখতে বের হন আদেল উদ্দিন ওরফে আরিফ। পরে রাতে আর বাড়িতে ফিরে না আসায় পরদিন ভাঙ্গা থানায় একটি নিখোঁজের সাধারণ ডায়েরি (জিডি) পরিবার। অতঃপর নিখোঁজের আট দিন পর গম ক্ষেতের মধ্যে থেকে আরিফের মস্তকবিহীন ও দুই হাত বিচ্ছিন্ন অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে নিহতের বাবা খালেক সরদার বাদী হয়ে ভাঙ্গা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আরিফ ভাঙ্গা উপজেলার চরদুয়াইর জয়নাল আবেদীন উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট মো. ছানোয়ার হোসেন বলেন, পৈত্রিক সম্পত্তির বিরোধের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ডটি সংগঠিত হয়েছে। আদালতে তাদের দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন তারা। দীর্ঘ সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আদালত চার আসামির মধ্যে দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন। এছাড়া মামলায় অপর দুই আসামি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত প্রমাণ না হওয়ায় তাদের খালাস দেওয়া হয়।

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় আদেল উদ্দিন ওরফে আরিফ (২০) নামের এক স্কুলছাত্রকে হত্যার মামলায় দুইজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন।
রোববার (৩১ মার্চ) দুপুরে ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক শিহাবুল ইসলাম এ রায় দেন।
কারাদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন- ভাঙ্গা উপজেলার মালিগ্রাম গ্রামের আয়ুব আলীর ছেলে সিকিম আলী ও সদরপুর উপজেলার চরমানাইর গ্রামের মালেক মাতুব্বরের ছেলে আকরাম মাতুব্বর। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে পুলিশ পাহারায় তাদের কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় বাড়ির পাশে বাজারে টেলিভিশন দেখতে বের হন আদেল উদ্দিন ওরফে আরিফ। পরে রাতে আর বাড়িতে ফিরে না আসায় পরদিন ভাঙ্গা থানায় একটি নিখোঁজের সাধারণ ডায়েরি (জিডি) পরিবার। অতঃপর নিখোঁজের আট দিন পর গম ক্ষেতের মধ্যে থেকে আরিফের মস্তকবিহীন ও দুই হাত বিচ্ছিন্ন অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে নিহতের বাবা খালেক সরদার বাদী হয়ে ভাঙ্গা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আরিফ ভাঙ্গা উপজেলার চরদুয়াইর জয়নাল আবেদীন উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট মো. ছানোয়ার হোসেন বলেন, পৈত্রিক সম্পত্তির বিরোধের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ডটি সংগঠিত হয়েছে। আদালতে তাদের দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন তারা। দীর্ঘ সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আদালত চার আসামির মধ্যে দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন। এছাড়া মামলায় অপর দুই আসামি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত প্রমাণ না হওয়ায় তাদের খালাস দেওয়া হয়।

ইয়াসের খান চৌধুরী বলেন, ধানের শীষে ভোট দিন। আপনাদের সঙ্গে নিয়ে ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলাকে আপনাদের পছন্দমতো গড়ে তুলব। নান্দাইল উপজেলা হবে নারী সমাজ, তরুণ সমাজসহ সব মানুষের জন্যে নিরাপদ।
৫ ঘণ্টা আগে
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এএফএম শামীম আহম্মদ বলেন, “অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে বেপরোয়া আচরণ করছে। তাদের বিরুদ্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি দেওয়া হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে।”
১৮ ঘণ্টা আগে
ওসি জানান, নিহত সাব্বিরসহ আরও ৩-৪ জন চন্দ্রিমা হাউজিংয়ের একটি বাসায় থাকতেন। সকালে যে যার মত কাজে চলে যান। পরে সাব্বিরের রুমের দরজা বন্ধ দেখে ডাকাডাকি করে কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে গলায় ফাঁস অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়।
১৯ ঘণ্টা আগে
অভিযুক্ত এসআই মো. মহিউদ্দিন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) কর্মকর্তা। তিনি বর্তমানে নগরের বোয়ালিয়া থানায় কর্মরত। আগে ছিলেন চন্দ্রিমা থানায়। আসামির সঙ্গে কথোপকথনটি সে সময়ের। তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, “অডিও বিকৃত করে প্রচার করা হয়েছে।”
২১ ঘণ্টা আগে