প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ঈদুল আযহার টানা পাঁচ দিনের সরকারি ছুটি শেষে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে রাজধানীবাসী। বুধবার (১৯ জুন) সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন বাস টার্মিনাল ও ট্রেন স্টেশনে মানুষের ভিড় চোখে পড়ছে।
ঈদের ছুটি শেষে আজ থেকে সরকারি-বেসরকারি অফিস, আদালত, ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো খোলা। ফলে কর্মস্থলে যোগ দিতে বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকায় ফিরে আসছেন মানুষ।
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে দেখা যায়, মানুষের উপচেপড়া ভিড়। এই স্টেশনে সকাল থেকেই ছিল যাত্রীর চাপ। সকাল থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত কমলাপুর স্টেশনে সারা দেশ থেকে আন্তঃজেলা ও লোকাল মিলে ২০টি ট্রেন এসেছে। সবগুলো ট্রেনই ছিল যাত্রীতে ভরপুর। ট্রেনে করে ঢাকায় পৌঁছে কিছুটা দেরিতে হলেও অফিসে যোগ দিয়েছেন অনেকে।
সকালে খুলনা থেকে কমলাপুর রেলস্টেশনে এসে পৌঁছায় সুন্দরবন এক্সপ্রেস। এই ট্রেনে ছিল ঢাকা ফেরত মানুষের উপচেপড়া ভিড়।
সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অরুনিমা হক বলেন, দুদিন পর থেকে আমাদের ক্যাম্পাস খোলা। কয়েকদিন পরেই পরীক্ষা শুরু হবে। তাই দ্রুত ঢাকায় ফিরেছি। গ্রামের বাড়িতে সবার সঙ্গে অনেক আনন্দ করে ঈদ উদযাপন করেছি।
কমলাপুর রেলস্টেশন মাস্টার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, মঙ্গলবার থেকেই ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছে নগরবাসী। তবে আজ মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। বিশেষ করে অফিসগামী মানুষেরা ঢাকায় ফিরে কর্মস্থলে যোগ দিচ্ছেন। আগামী বৃহস্পতি ও শুক্রবার ঢাকায় ফেরা মানুষের সংখ্যা আরও বাড়বে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
ট্রেনের শিডিউল বিপর্যস্ত হয়েছে স্বীকার করে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ার বলেন, বিভিন্ন কারণে দু-একটি ট্রেনের শিডিউল বিপর্যস্ত হয়েছে। তবে কোনও ট্রেন বাতিল করা হয়নি। অধিকাংশ ট্রেন সময়মতো ঢাকায় এসে পৌঁছেছে।
বুধবার দুপুরে গাবতলী বাস টার্মিনাল ঘুরে দেখা যায়, দূরপাল্লার প্রত্যেকটি বাসে করে ঈদে বাড়ি যাওয়া মানুষেরা ফিরছেন। উত্তরবঙ্গ থেকে আসা বেশিরভাগ মানুষ সাভার, হেমায়েতপুর, আমিন বাজার নেমে গেছেন বলে জানান শ্যামলী পরিবহনের কাউন্টার ম্যানেজার আশফাক আহমেদ। তিনি বলেন, অনেক গাবতলী টার্মিনালে নামছেন। আজ ঢাকায় ফেরা যাত্রীদের মাঝে চাকরিজীবী যেমন আছেন, তেমনি শিক্ষার্থী ও সীমিত আয়ের শ্রমজীবী মানুষদের সংখ্যা বেশি ছিল।
বাস থেকে নেমেই যাত্রীদের সিনএনসি অটোরিকশা নিয়ে কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়তে দেখা গেছে। সিএনসি অটোরিকশা এবং বিকশাচালকরা নাগালের বাইরে ভাড়া চাচ্ছেন। কেউ মিটারে যাত্রী নিচ্ছেন না তারা। রোদের গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা বাধ্য হয়ে রাজি হয়ে যাচ্ছেন।
এদিকে সকাল থেকেই প্রচুর মানুষ ঢাকায় ঢুকছেন জানিয়ে সিএনজিচালক মনির হোসেন বলেন, সকাল থেকে মহাখালী টার্মিনাল আর গাবতলীতে ছিলাম। ভালোই যাত্রী আসতে দেখলাম। ট্রিপও ভালো পাচ্ছি। এবার ঈদে বাড়ি যাইনি। ঈদের সময়ে দিনরাত কষ্ট করে গাড়ি চালিয়েছি। কিছু টাকা জমিয়েছি। ছেলে মেয়েদের জন্য নতুন জামা কাপড় কিনেছি। সামনের শুক্রবার বাড়ি যাবো। দোয়া করবেন।
ঈদুল আযহার টানা পাঁচ দিনের সরকারি ছুটি শেষে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে রাজধানীবাসী। বুধবার (১৯ জুন) সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন বাস টার্মিনাল ও ট্রেন স্টেশনে মানুষের ভিড় চোখে পড়ছে।
ঈদের ছুটি শেষে আজ থেকে সরকারি-বেসরকারি অফিস, আদালত, ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো খোলা। ফলে কর্মস্থলে যোগ দিতে বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকায় ফিরে আসছেন মানুষ।
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে দেখা যায়, মানুষের উপচেপড়া ভিড়। এই স্টেশনে সকাল থেকেই ছিল যাত্রীর চাপ। সকাল থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত কমলাপুর স্টেশনে সারা দেশ থেকে আন্তঃজেলা ও লোকাল মিলে ২০টি ট্রেন এসেছে। সবগুলো ট্রেনই ছিল যাত্রীতে ভরপুর। ট্রেনে করে ঢাকায় পৌঁছে কিছুটা দেরিতে হলেও অফিসে যোগ দিয়েছেন অনেকে।
সকালে খুলনা থেকে কমলাপুর রেলস্টেশনে এসে পৌঁছায় সুন্দরবন এক্সপ্রেস। এই ট্রেনে ছিল ঢাকা ফেরত মানুষের উপচেপড়া ভিড়।
সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অরুনিমা হক বলেন, দুদিন পর থেকে আমাদের ক্যাম্পাস খোলা। কয়েকদিন পরেই পরীক্ষা শুরু হবে। তাই দ্রুত ঢাকায় ফিরেছি। গ্রামের বাড়িতে সবার সঙ্গে অনেক আনন্দ করে ঈদ উদযাপন করেছি।
কমলাপুর রেলস্টেশন মাস্টার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, মঙ্গলবার থেকেই ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছে নগরবাসী। তবে আজ মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। বিশেষ করে অফিসগামী মানুষেরা ঢাকায় ফিরে কর্মস্থলে যোগ দিচ্ছেন। আগামী বৃহস্পতি ও শুক্রবার ঢাকায় ফেরা মানুষের সংখ্যা আরও বাড়বে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
ট্রেনের শিডিউল বিপর্যস্ত হয়েছে স্বীকার করে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ার বলেন, বিভিন্ন কারণে দু-একটি ট্রেনের শিডিউল বিপর্যস্ত হয়েছে। তবে কোনও ট্রেন বাতিল করা হয়নি। অধিকাংশ ট্রেন সময়মতো ঢাকায় এসে পৌঁছেছে।
বুধবার দুপুরে গাবতলী বাস টার্মিনাল ঘুরে দেখা যায়, দূরপাল্লার প্রত্যেকটি বাসে করে ঈদে বাড়ি যাওয়া মানুষেরা ফিরছেন। উত্তরবঙ্গ থেকে আসা বেশিরভাগ মানুষ সাভার, হেমায়েতপুর, আমিন বাজার নেমে গেছেন বলে জানান শ্যামলী পরিবহনের কাউন্টার ম্যানেজার আশফাক আহমেদ। তিনি বলেন, অনেক গাবতলী টার্মিনালে নামছেন। আজ ঢাকায় ফেরা যাত্রীদের মাঝে চাকরিজীবী যেমন আছেন, তেমনি শিক্ষার্থী ও সীমিত আয়ের শ্রমজীবী মানুষদের সংখ্যা বেশি ছিল।
বাস থেকে নেমেই যাত্রীদের সিনএনসি অটোরিকশা নিয়ে কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়তে দেখা গেছে। সিএনসি অটোরিকশা এবং বিকশাচালকরা নাগালের বাইরে ভাড়া চাচ্ছেন। কেউ মিটারে যাত্রী নিচ্ছেন না তারা। রোদের গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা বাধ্য হয়ে রাজি হয়ে যাচ্ছেন।
এদিকে সকাল থেকেই প্রচুর মানুষ ঢাকায় ঢুকছেন জানিয়ে সিএনজিচালক মনির হোসেন বলেন, সকাল থেকে মহাখালী টার্মিনাল আর গাবতলীতে ছিলাম। ভালোই যাত্রী আসতে দেখলাম। ট্রিপও ভালো পাচ্ছি। এবার ঈদে বাড়ি যাইনি। ঈদের সময়ে দিনরাত কষ্ট করে গাড়ি চালিয়েছি। কিছু টাকা জমিয়েছি। ছেলে মেয়েদের জন্য নতুন জামা কাপড় কিনেছি। সামনের শুক্রবার বাড়ি যাবো। দোয়া করবেন।
আহতদের মধ্যে গুরুতর আহত আব্দুল মজিদ, শুভ হাসান ও তানিমের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাদেরকে সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল এবং অন্যদের জামালগঞ্জ ও জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে মোছা আলী, ইমার হোসেন, নূর আলম ও শাখাওয়াত হোসেন তবারক নামের চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।
১ দিন আগেবৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে নেত্রকোনা শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় জেলা পাবলিক হলে নাগরিক শোকসভা আয়োজক কমিটি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রাবন্ধিক হায়দার জাহান চৌধুরী। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে পরিচালনা করেন সদস্য সচিব মোস্তাফিজুর রহমান ও সদস্য মো. আল
১ দিন আগেওই নেতাদের বিরুদ্ধে কেন সাংগঠনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে হাজির হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নোটিশে।
১ দিন আগে