
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

অসহযোগ আন্দোলনের বিক্ষোভ কর্মসূচি অনুযায়ী নরসিংদীর মাধবদী এলাকায় আন্দোলনকারী ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষে ৬ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। রবিবার (৪ আগস্ট) দুপুরে মাধবদী বাজার বড় মসজিদ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মাধবদীর পৌর মেয়র মোশারফ হোসেন মানিক বলেন, ‘ঘটনা সত্য। মাধবদীর পরিস্থিতি উত্তাল রয়েছে।’ আক্রমণকারীরা শিক্ষার্থী কি না এ বিষয়ে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে আক্রমণকারীদের বেশির ভাগ শিক্ষার্থী নয়, এমনটা জানিয়েছে স্থানীয় সূত্র।
জানা যায়, দুপুর দেড়টার দিকে আন্দোলনকারী ও মাধবদীর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। একপর্যায়ে তা গোলাগুলিতে রূপ নেয়। হঠাৎ আওয়ামী সমর্থকদের গুলি উপেক্ষা করে তাদের ওপর চড়াও হলে আওয়ামী সমর্থকরা দৌড়ে পালাতে থাকে। এ সময় ৬ জন আওয়ামী সমর্থক দৌড়ে মাধবদী বাসস্ট্যান্ডের পশ্চিম দিকের বড় মসজিদে আশ্রয় নেয়। আন্দোলনকারীরা মসজিদ থেকে ধরে বের করে এনে মসজিদের সামনেই এলোপাতাড়ি পিটিয়ে ঘটনাস্থলেই ছয় জনের মৃত্যু নিশ্চিত করে চলে যায়।
নিহতরা হলেন চরদিগলদী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা দেলোয়ার হোসেন (৪০), নরসিংদী সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেনের ছোট ভাই যুবলীগ নেতা দেলোয়ার হোসেন (৩৮), জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য শ্রমিক লীগ নেতা মনিরুজ্জামান ভূঁইয়া ওরফে নাতি মনির (৪২), শ্রমিক লীগ নেতা আনিছুর রহমান সোহেল (৪০), মাধবদী পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নওশের (৪০) ও অজ্ঞাত আরও একজন।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত নিহতদের মরদেহ মসজিদের সামনেই পড়ে রয়েছে। এ বিষয়ে মাধবদী থানায় যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও ফোনে পাওয়া যায়নি।

অসহযোগ আন্দোলনের বিক্ষোভ কর্মসূচি অনুযায়ী নরসিংদীর মাধবদী এলাকায় আন্দোলনকারী ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষে ৬ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। রবিবার (৪ আগস্ট) দুপুরে মাধবদী বাজার বড় মসজিদ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মাধবদীর পৌর মেয়র মোশারফ হোসেন মানিক বলেন, ‘ঘটনা সত্য। মাধবদীর পরিস্থিতি উত্তাল রয়েছে।’ আক্রমণকারীরা শিক্ষার্থী কি না এ বিষয়ে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে আক্রমণকারীদের বেশির ভাগ শিক্ষার্থী নয়, এমনটা জানিয়েছে স্থানীয় সূত্র।
জানা যায়, দুপুর দেড়টার দিকে আন্দোলনকারী ও মাধবদীর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। একপর্যায়ে তা গোলাগুলিতে রূপ নেয়। হঠাৎ আওয়ামী সমর্থকদের গুলি উপেক্ষা করে তাদের ওপর চড়াও হলে আওয়ামী সমর্থকরা দৌড়ে পালাতে থাকে। এ সময় ৬ জন আওয়ামী সমর্থক দৌড়ে মাধবদী বাসস্ট্যান্ডের পশ্চিম দিকের বড় মসজিদে আশ্রয় নেয়। আন্দোলনকারীরা মসজিদ থেকে ধরে বের করে এনে মসজিদের সামনেই এলোপাতাড়ি পিটিয়ে ঘটনাস্থলেই ছয় জনের মৃত্যু নিশ্চিত করে চলে যায়।
নিহতরা হলেন চরদিগলদী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা দেলোয়ার হোসেন (৪০), নরসিংদী সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেনের ছোট ভাই যুবলীগ নেতা দেলোয়ার হোসেন (৩৮), জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য শ্রমিক লীগ নেতা মনিরুজ্জামান ভূঁইয়া ওরফে নাতি মনির (৪২), শ্রমিক লীগ নেতা আনিছুর রহমান সোহেল (৪০), মাধবদী পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নওশের (৪০) ও অজ্ঞাত আরও একজন।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত নিহতদের মরদেহ মসজিদের সামনেই পড়ে রয়েছে। এ বিষয়ে মাধবদী থানায় যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও ফোনে পাওয়া যায়নি।

শফিকুল আলম আরও বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ থাকতে পারে, তবে সবাই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ইতোমধ্যে বিএনপি ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে, জামায়াতে ইসলামীও তাদের মতো করে প্রার্থী দিচ্ছে। মতপার্থক্য থাকলেও একটি উৎসবমুখর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সবাই চাচ্ছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
আব্দুস সালাম বলেন, বিএনপি যেন রাষ্ট্রক্ষমতায় না আসতে পারে সে জন্য অনেকে চেষ্টা করছেন। কিন্তু তাদের সেই চেষ্টা বিফলে যাবে। বিএনপি শহিদ জিয়ার হাতে গড়া গণমানুষের দল। মানুষই বিএনপিকে ভালোবেসে রাষ্ট্রক্ষমতায় আনবে।
১৬ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাজশাহী-৩ আসনে বিএনপির ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সহসম্পাদক শফিকুল হক মিলনের মনোনয়ন বাতিল করে নাসির হোসেন অস্থিরকে প্রার্থী করার দাবিতে ওই বিক্ষোভ আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভ চলাকালে টায়ারে আগুন দিতে গিয়ে শহিদুল ইসলামের শরীরে আগুন ধরে যায়। এ সময় তিনি আগুনে দগ্ধ অবস্থায় দৌড়াতে থাকেন।
১ দিন আগে