প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
নরসিংদীর মাধবদীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ মাদরাসাছাত্র মো. সুমন রহমান অনিক (২১) মারা গেছেন। ৩৫ দিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (পিজি) হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে শুক্রবার (২৩ আগস্ট) মারা যান তিনি।
গত ১৮ জুলাই মাধবদীতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে আন্দোলনে অংশ নেন সুমন। এ সময় পুলিশের ছোড়া গুলিতে আহত হন তিনি।
নিহতের স্বজনরা জানান, কোটা সংস্কার আন্দোলনে গিয়ে গত ১৮ জুলাই পুলিশের ছোড়া গুলিতে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে, পরে কুর্মিটোলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ পর্যন্ত চারবার তার পেটে অস্ত্রোপচার হয়েছে। সম্প্রতি তার পেটে ইনফেকশন হওয়ায় আবারও অস্ত্রোপচার করতে হবে বলে জানিয়েছেন তার চিকিৎসক। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য পিজি হাসপাতালে নেওয়া হয় সুমনকে। সেখানেই আজ ভোর ৫টার দিকে মারা যান সুমন।
নিহত সুমন মাধবদী পৌর শহরের সিদ্দিক নগর মহল্লার মৃত হোসেন আলীর ছেলে এবং মাধবদীর জালপট্টি এমদাদিয়া দাখিল মাদরাসার দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। দরিদ্র পরিবারে বাবা মারা যাওয়ার পর অসুস্থ মায়ের চিকিৎসাসেবাসহ ভাইদের সঙ্গে তরকারি বিক্রি করে সংসার চালাতেন সুমন।
স্বজনরা আরও জানান, সংকটাপন্ন সুমনকে দেখতে ঢাকা কুর্মিটোলা হাসপাতালে যান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলমসহ শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সুমনের অবস্থা সংকটাপন্ন, তার উন্নত চিকিৎসা দরকার।
এ ছাড়া আহত সুমনকে দেখতে হাসপাতালে যান বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও নরসিংদী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাবেক এমপি খায়রুল কবির খোকনসহ স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। এ সময় বিএনপির পক্ষ থেকে নগদ অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করা হয়। সুমনকে বাঁচাতে মাধবদী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতাসহ অনেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন।
কথা হলে নিহত সুমনের বড় ভাই মো. জুলহাস মিয়া বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুরানবাসস্ট্যান্ড এলাকায় পুলিশের গুলিতে আহত হয় সুমন। ভাইকে বাঁচানোর জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতাসহ, স্থানীয় নেতা-কর্মীরা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু ভাই আমার সবাইকে কাঁদিয়ে চলে গেল।’
তিনি নিহত সুমনের জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চান। সেই সঙ্গে খুনিদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান।
ঢাকা কুর্মিটোলা হাসপাতাল সূত্র জানায়, নিহত সুমনের পেটে একাধিক অস্ত্রপাচার হয়েছে। একটি গুলি পিত্তথলির ভেতরে আটকে যায়। পরে পিত্তথলি কেটে ফেলে দেওয়া হয়। কিন্তু পেটে গুলির কারণে চামড়ায় সেলাই করলেই তা ছুটে যায়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সুমনকে উন্নত চিকিৎসায় জন্য বিদেশে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিল।
নরসিংদীর মাধবদীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ মাদরাসাছাত্র মো. সুমন রহমান অনিক (২১) মারা গেছেন। ৩৫ দিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (পিজি) হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে শুক্রবার (২৩ আগস্ট) মারা যান তিনি।
গত ১৮ জুলাই মাধবদীতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে আন্দোলনে অংশ নেন সুমন। এ সময় পুলিশের ছোড়া গুলিতে আহত হন তিনি।
নিহতের স্বজনরা জানান, কোটা সংস্কার আন্দোলনে গিয়ে গত ১৮ জুলাই পুলিশের ছোড়া গুলিতে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে, পরে কুর্মিটোলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ পর্যন্ত চারবার তার পেটে অস্ত্রোপচার হয়েছে। সম্প্রতি তার পেটে ইনফেকশন হওয়ায় আবারও অস্ত্রোপচার করতে হবে বলে জানিয়েছেন তার চিকিৎসক। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য পিজি হাসপাতালে নেওয়া হয় সুমনকে। সেখানেই আজ ভোর ৫টার দিকে মারা যান সুমন।
নিহত সুমন মাধবদী পৌর শহরের সিদ্দিক নগর মহল্লার মৃত হোসেন আলীর ছেলে এবং মাধবদীর জালপট্টি এমদাদিয়া দাখিল মাদরাসার দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। দরিদ্র পরিবারে বাবা মারা যাওয়ার পর অসুস্থ মায়ের চিকিৎসাসেবাসহ ভাইদের সঙ্গে তরকারি বিক্রি করে সংসার চালাতেন সুমন।
স্বজনরা আরও জানান, সংকটাপন্ন সুমনকে দেখতে ঢাকা কুর্মিটোলা হাসপাতালে যান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলমসহ শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সুমনের অবস্থা সংকটাপন্ন, তার উন্নত চিকিৎসা দরকার।
এ ছাড়া আহত সুমনকে দেখতে হাসপাতালে যান বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও নরসিংদী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাবেক এমপি খায়রুল কবির খোকনসহ স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। এ সময় বিএনপির পক্ষ থেকে নগদ অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করা হয়। সুমনকে বাঁচাতে মাধবদী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতাসহ অনেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন।
কথা হলে নিহত সুমনের বড় ভাই মো. জুলহাস মিয়া বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুরানবাসস্ট্যান্ড এলাকায় পুলিশের গুলিতে আহত হয় সুমন। ভাইকে বাঁচানোর জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতাসহ, স্থানীয় নেতা-কর্মীরা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু ভাই আমার সবাইকে কাঁদিয়ে চলে গেল।’
তিনি নিহত সুমনের জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চান। সেই সঙ্গে খুনিদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান।
ঢাকা কুর্মিটোলা হাসপাতাল সূত্র জানায়, নিহত সুমনের পেটে একাধিক অস্ত্রপাচার হয়েছে। একটি গুলি পিত্তথলির ভেতরে আটকে যায়। পরে পিত্তথলি কেটে ফেলে দেওয়া হয়। কিন্তু পেটে গুলির কারণে চামড়ায় সেলাই করলেই তা ছুটে যায়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সুমনকে উন্নত চিকিৎসায় জন্য বিদেশে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিল।
চোরেরা কীভাবে এত নিখুঁতভাবে চুরি করছে, তা রহস্যজনক। অনেকটা রাতে সংঘটিত হওয়া এই চুরির পেছনে প্রায়ই অভিজ্ঞ স্থানীয় চক্র থাকে। যদিও দোষীদের ধরার জন্য পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে, ফলাফল এখনো সীমিত। স্থানীয়রা নিরাপত্তাব্যবস্থা বৃদ্ধির ওপর জোর দিচ্ছেন।
১ দিন আগেপটুয়াখালী সদর উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নের পঁচাকোড়ালিয়া গ্রামে দেশের নবম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড) স্থাপনের কাজ চলছে। এই প্রকল্পের জন্য মোট ৪১০.৭৮ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে।
১ দিন আগে