
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় ৭১৪ শিশুর কণ্ঠে ধ্বনিত হলো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) সকালে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা হেলিপ্যাড চত্বরে এই ভাষণের আয়োজন করা হয়।
সকাল সাড়ে ৯টায় টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ১০২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৭১৪ শিশু শিক্ষার্থীর কণ্ঠে উচ্চারিত হয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ১৯ মিনিটের এক হাজার ১০৮ শব্দের কালজয়ী ঐতিহাসিক ভাষণ। বঙ্গবন্ধু সাজে সজ্জিত শিশুদের কণ্ঠে ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ উচ্চারিত হওয়ার পর হেলিপ্যাড মাঠ যেন পরিণত হয় রেসকোর্স ময়দানে।
আর ইতিহাস যেন ক্ষণিকের জন্য ফিরে যায় ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের সেই প্রদীপ্তময়ক্ষণে।
এদিন বঙ্গবন্ধুর ১৯ মিনিটের সেই ভাষণ পুরোটাই মুখস্থ করে এসেছিলে ১০২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৭১৪ শিশু শিক্ষার্থী। তাদের ভাষণে মুগ্ধ হন অতিথি, সরকারি কর্মকর্তা, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীসহ উপস্থিত সর্বস্তরের মানুষ।
অনুষ্ঠানে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মঈনুল হকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গোপালগঞ্জ-৩ আসনের (টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়া) উন্নয়ন প্রতিনিধি মো. শহীদ উল্লা খন্দকার।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মঈনুল হক বলেন, বঙ্গবন্ধুর হৃদয়ে উৎসারিত এক হাজার ১০৮ শব্দমালার সুনিপুণ বুনন বাঙালি জাতিকে দিয়েছে স্বাধীনতা, মাতৃভূমি ও অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার বাংলাদেশ। তাই কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, দেশপ্রেম ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত করতে ৭ মার্চের ভাষণ তাদেরকে আত্মস্থ করানো হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজ নির্বাচনী এলাকার উন্নয়ন প্রতিনিধি মো. শহীদ উল্লা খন্দকার বলেন, ৭১৪ জন শিক্ষার্থী বঙ্গবন্ধুর ১৯ মিনিটের সেই কালজয়ী ভাষণ মুখস্থ বলেছে। এ রকম একটি ৭ মার্চ টুঙ্গিপাড়ার ইতিহাসে বিরল।
এর মাধ্যমে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আগামীতে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল বাশার খায়ের বলেন, ৭ মার্চের এই অনুষ্ঠান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান টুঙ্গিপাড়ায় ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে।
ভাষণ শেষে এক হাজার ১০৮টি শব্দসংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে ও বেলুন উড়িয়ে ‘৭ মার্চের শব্দ শোভাযাত্রা’ নামে একটি শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি উপজেলার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে জাতির পিতার সমাধিতে গিয়ে শেষ হয়। পরে শিশু শিক্ষার্থীদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল বাশার খায়ের, সহসভাপতি ইলিয়াস হোসেন, উপজেলা চেয়ারম্যান সোলায়মান বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক বাবুল শেখ, পৌর মেয়র শেখ তোজাম্মেল হক টুটুল, সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী মাসুদুল হক, টুঙ্গিপাড়া থানার ওসি খন্দকার আমিনুর রহমান, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ সাইফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ফোরকান বিশ্বাস, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ বিশ্বাসসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন দপ্তরের সরকারি কর্মকর্তারা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় ৭১৪ শিশুর কণ্ঠে ধ্বনিত হলো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) সকালে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা হেলিপ্যাড চত্বরে এই ভাষণের আয়োজন করা হয়।
সকাল সাড়ে ৯টায় টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ১০২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৭১৪ শিশু শিক্ষার্থীর কণ্ঠে উচ্চারিত হয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ১৯ মিনিটের এক হাজার ১০৮ শব্দের কালজয়ী ঐতিহাসিক ভাষণ। বঙ্গবন্ধু সাজে সজ্জিত শিশুদের কণ্ঠে ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ উচ্চারিত হওয়ার পর হেলিপ্যাড মাঠ যেন পরিণত হয় রেসকোর্স ময়দানে।
আর ইতিহাস যেন ক্ষণিকের জন্য ফিরে যায় ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের সেই প্রদীপ্তময়ক্ষণে।
এদিন বঙ্গবন্ধুর ১৯ মিনিটের সেই ভাষণ পুরোটাই মুখস্থ করে এসেছিলে ১০২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৭১৪ শিশু শিক্ষার্থী। তাদের ভাষণে মুগ্ধ হন অতিথি, সরকারি কর্মকর্তা, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীসহ উপস্থিত সর্বস্তরের মানুষ।
অনুষ্ঠানে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মঈনুল হকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গোপালগঞ্জ-৩ আসনের (টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়া) উন্নয়ন প্রতিনিধি মো. শহীদ উল্লা খন্দকার।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মঈনুল হক বলেন, বঙ্গবন্ধুর হৃদয়ে উৎসারিত এক হাজার ১০৮ শব্দমালার সুনিপুণ বুনন বাঙালি জাতিকে দিয়েছে স্বাধীনতা, মাতৃভূমি ও অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার বাংলাদেশ। তাই কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, দেশপ্রেম ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত করতে ৭ মার্চের ভাষণ তাদেরকে আত্মস্থ করানো হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজ নির্বাচনী এলাকার উন্নয়ন প্রতিনিধি মো. শহীদ উল্লা খন্দকার বলেন, ৭১৪ জন শিক্ষার্থী বঙ্গবন্ধুর ১৯ মিনিটের সেই কালজয়ী ভাষণ মুখস্থ বলেছে। এ রকম একটি ৭ মার্চ টুঙ্গিপাড়ার ইতিহাসে বিরল।
এর মাধ্যমে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আগামীতে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল বাশার খায়ের বলেন, ৭ মার্চের এই অনুষ্ঠান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান টুঙ্গিপাড়ায় ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে।
ভাষণ শেষে এক হাজার ১০৮টি শব্দসংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে ও বেলুন উড়িয়ে ‘৭ মার্চের শব্দ শোভাযাত্রা’ নামে একটি শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি উপজেলার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে জাতির পিতার সমাধিতে গিয়ে শেষ হয়। পরে শিশু শিক্ষার্থীদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল বাশার খায়ের, সহসভাপতি ইলিয়াস হোসেন, উপজেলা চেয়ারম্যান সোলায়মান বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক বাবুল শেখ, পৌর মেয়র শেখ তোজাম্মেল হক টুটুল, সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী মাসুদুল হক, টুঙ্গিপাড়া থানার ওসি খন্দকার আমিনুর রহমান, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ সাইফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ফোরকান বিশ্বাস, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ বিশ্বাসসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন দপ্তরের সরকারি কর্মকর্তারা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, কারা কী কারণে এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তা এখনও নিশ্চিত নয়। ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা করছে পুলিশ। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
গণমিছিলটি নেত্রকোনা-বারহাট্টা আঞ্চলিক মহাসড়কের বারহাট্টার ফায়ার সার্ভিস মোড় এলাকা থেকে যাত্রা শুরু করে। পরে বারহাট্টা-মোহনগঞ্জগামী সড়কের প্রায় এক-দেড় কিলোমিটার রাস্তা প্রদক্ষিণ এবং বারহাট্টা বাজারের অতিক্রম করে উপজেলার দলীয় কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
সকাল ৬টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। এর আগের দিন (মঙ্গলবার) একই স্থানে তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
৬ ঘণ্টা আগে
ইয়াসের খান চৌধুরী বলেন, ধানের শীষে ভোট দিন। আপনাদের সঙ্গে নিয়ে ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলাকে আপনাদের পছন্দমতো গড়ে তুলব। নান্দাইল উপজেলা হবে নারী সমাজ, তরুণ সমাজসহ সব মানুষের জন্যে নিরাপদ।
৭ ঘণ্টা আগে