
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে জেলার ৫টি উপজেলায় বাড়ি-ঘর, হাট-বাজার, মসজিদ, মন্দির, ফসলি জমিসহ অন্যান্য স্থাপনা। ফলে দুর্গম চরাঞ্চলের এসব গ্রামের আনুমানিক ৩৬ হাজারেরও বেশী মানুষ পানিবন্দি হয়ে আছে।
জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি কোথাও অবনতি এবং কোথাও অপরিবর্তিত রয়েছে। জেলার ৫টি উপজেলার ২৫টি ইউনিয়নের বিস্তির্ণ জনপদের বাড়ি-ঘর, হাট-বাজার, ফসলি জমিসহ অন্যান্য স্থাপনা এখনও বন্যার পানিতে তলিয়ে আছে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতী, ভূঞাপুর, নাগরপুর, গোপালপুর ও টাঙ্গাইল সদর উপজেলার নিচু ও চরাঞ্চল এলাকার বন্যা কবলিত মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। জেলার ৫টি উপজেলার ২৫টি ইউনিয়নের ১০৮টি গ্রামে নতুন করে বন্যা দেখা গিয়েছে। এতে ভূঞাপুর উপজেলার ৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে।
মঙ্গলবার টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, ঝিনাই এবং যমুনা নদীর পানি সামান্য কমলেও অন্য সব নদনদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঝিনাই নদীর জোকারচর পয়েন্টে পানি এখনো বিপদসীমার ৯৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে, যমুনা নদীর পোড়াবাড়ি পয়েন্টে বিপদসীমার ৩৩ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে এবং ধলেশ্বরী নদীর এলাসিন পয়েন্টে পানি ৫ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ২৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এছাড়াও ফটিকজানি নদীর নলচাপা ব্রীজ পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার, বংশাই নদীর কাউলজানী পয়েন্টে ৮ সেন্টিমিটার, মির্জাপুর পয়েন্টে ৯ সেন্টিমিটার এবং মধুপুর পয়েন্টে পানি ১২ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে।
টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক কায়ছারুল ইসলাম জানান, জেলায় ৩৬ হাজার একশ’ মানুষ পানিবন্দি রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর মানবিক সহায়তা সামগ্রী হিসেবে বন্যা কবলিত এলাকায় চাল, ডাল, তেল, চিনি ও মসলাসহ সাড়ে ১৪ কেজি ওজনের প্যাকেট, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ও পানির পাত্র বিতরণ করা হয়েছে।

বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে জেলার ৫টি উপজেলায় বাড়ি-ঘর, হাট-বাজার, মসজিদ, মন্দির, ফসলি জমিসহ অন্যান্য স্থাপনা। ফলে দুর্গম চরাঞ্চলের এসব গ্রামের আনুমানিক ৩৬ হাজারেরও বেশী মানুষ পানিবন্দি হয়ে আছে।
জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি কোথাও অবনতি এবং কোথাও অপরিবর্তিত রয়েছে। জেলার ৫টি উপজেলার ২৫টি ইউনিয়নের বিস্তির্ণ জনপদের বাড়ি-ঘর, হাট-বাজার, ফসলি জমিসহ অন্যান্য স্থাপনা এখনও বন্যার পানিতে তলিয়ে আছে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতী, ভূঞাপুর, নাগরপুর, গোপালপুর ও টাঙ্গাইল সদর উপজেলার নিচু ও চরাঞ্চল এলাকার বন্যা কবলিত মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। জেলার ৫টি উপজেলার ২৫টি ইউনিয়নের ১০৮টি গ্রামে নতুন করে বন্যা দেখা গিয়েছে। এতে ভূঞাপুর উপজেলার ৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে।
মঙ্গলবার টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, ঝিনাই এবং যমুনা নদীর পানি সামান্য কমলেও অন্য সব নদনদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঝিনাই নদীর জোকারচর পয়েন্টে পানি এখনো বিপদসীমার ৯৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে, যমুনা নদীর পোড়াবাড়ি পয়েন্টে বিপদসীমার ৩৩ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে এবং ধলেশ্বরী নদীর এলাসিন পয়েন্টে পানি ৫ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ২৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এছাড়াও ফটিকজানি নদীর নলচাপা ব্রীজ পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার, বংশাই নদীর কাউলজানী পয়েন্টে ৮ সেন্টিমিটার, মির্জাপুর পয়েন্টে ৯ সেন্টিমিটার এবং মধুপুর পয়েন্টে পানি ১২ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে।
টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক কায়ছারুল ইসলাম জানান, জেলায় ৩৬ হাজার একশ’ মানুষ পানিবন্দি রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর মানবিক সহায়তা সামগ্রী হিসেবে বন্যা কবলিত এলাকায় চাল, ডাল, তেল, চিনি ও মসলাসহ সাড়ে ১৪ কেজি ওজনের প্যাকেট, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ও পানির পাত্র বিতরণ করা হয়েছে।

শফিকুল আলম আরও বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ থাকতে পারে, তবে সবাই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ইতোমধ্যে বিএনপি ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে, জামায়াতে ইসলামীও তাদের মতো করে প্রার্থী দিচ্ছে। মতপার্থক্য থাকলেও একটি উৎসবমুখর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সবাই চাচ্ছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
আব্দুস সালাম বলেন, বিএনপি যেন রাষ্ট্রক্ষমতায় না আসতে পারে সে জন্য অনেকে চেষ্টা করছেন। কিন্তু তাদের সেই চেষ্টা বিফলে যাবে। বিএনপি শহিদ জিয়ার হাতে গড়া গণমানুষের দল। মানুষই বিএনপিকে ভালোবেসে রাষ্ট্রক্ষমতায় আনবে।
১৮ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাজশাহী-৩ আসনে বিএনপির ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সহসম্পাদক শফিকুল হক মিলনের মনোনয়ন বাতিল করে নাসির হোসেন অস্থিরকে প্রার্থী করার দাবিতে ওই বিক্ষোভ আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভ চলাকালে টায়ারে আগুন দিতে গিয়ে শহিদুল ইসলামের শরীরে আগুন ধরে যায়। এ সময় তিনি আগুনে দগ্ধ অবস্থায় দৌড়াতে থাকেন।
১ দিন আগে