
গাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুরের জয়দেবপুর স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা তেলবাহী ট্রেনের সঙ্গে যাত্রীবাহী টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনার সাড়ে ছয় ঘণ্টা পর উদ্ধার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। শুক্রবার (৩ মে) বিকেল ৪টার দিকে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু হয়।
জয়দেবপুর জংশনের স্টেশন মাস্টার হানিফ মিয়া বলেন, সাড়ে ৪টার দিকে ঢাকা থেকে উদ্ধারকারী ট্রেন এসে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেছে।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে স্টেশনের দক্ষিণে ছোট দেওড়া আউটার সিগন্যালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় ৯টি বগি লাইনচ্যুত ও দুই ট্রেনের চালকসহ চারজন আহত হন।
রেলওয়ে কর্মকর্তারা জানান, টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনটি সকালে টাঙ্গাইল থেকে ছেড়ে আছে। শুক্রবার থাকায় ট্রেনে যাত্রী ছিল না বললেই চলে। একইসময়ে ঢাকা থেকে তেলবাহী একটি ট্রেন উত্তরবঙ্গের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। জয়দেবপুর স্টেশনের দক্ষিণে একটি আউটার সিগন্যাল রয়েছে। সেখানে একজন মাস্টারসহ তিনজন দায়িত্ব পালন করেন। আগে থেকে নির্দেশনা পেয়ে তারা সিগন্যাল পরিবর্তন করে ট্রেনগুলো কোন লাইনে যাবে তা ঠিক করেন। সেখানে দায়িত্বে থাকা ট্রেনের মাস্টার ও পয়েন্টম্যান ভুল করে যাত্রীবাহী ট্রেনটি অন্য লাইনে ঢুকিয়ে দেয়। এতে তেলবাহী ট্রেনের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে দুই চালকসহ চারজন আহত হয়েছেন।
এ ঘটনার পর ময়মনসিংহ ও উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। ওই ডাবল লাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে। প্রায় দুই ঘণ্টা পর দুপুর ১২টার দিকে ডাবল লাইনের ডাউন লাইনে দিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। ১২টা ৫০ মিনিটে সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস জয়দেবপুর স্টেশন হয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে। এর কিছু সময় পর একইভাবে একতা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে জয়দেবপুর স্টেশন পঞ্চগড়ের উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে। এখন এক লাইন দিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রাখা হয়েছে।
জয়দেবপুর জংশনের স্টেশন মাস্টার হানিফ মিয়া বলেন, ভুল সিগ্যনাল দেওয়ার কারণে ছোট দেওড়া এলাকায় আবগোমটি স্টেশন মাস্টার হাসেম আলী, পয়েন্টম্যান সাদ্দাম হোসেন ও মোস্তাফিজুর রহমানকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

গাজীপুরের জয়দেবপুর স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা তেলবাহী ট্রেনের সঙ্গে যাত্রীবাহী টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনার সাড়ে ছয় ঘণ্টা পর উদ্ধার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। শুক্রবার (৩ মে) বিকেল ৪টার দিকে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু হয়।
জয়দেবপুর জংশনের স্টেশন মাস্টার হানিফ মিয়া বলেন, সাড়ে ৪টার দিকে ঢাকা থেকে উদ্ধারকারী ট্রেন এসে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেছে।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে স্টেশনের দক্ষিণে ছোট দেওড়া আউটার সিগন্যালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় ৯টি বগি লাইনচ্যুত ও দুই ট্রেনের চালকসহ চারজন আহত হন।
রেলওয়ে কর্মকর্তারা জানান, টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনটি সকালে টাঙ্গাইল থেকে ছেড়ে আছে। শুক্রবার থাকায় ট্রেনে যাত্রী ছিল না বললেই চলে। একইসময়ে ঢাকা থেকে তেলবাহী একটি ট্রেন উত্তরবঙ্গের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। জয়দেবপুর স্টেশনের দক্ষিণে একটি আউটার সিগন্যাল রয়েছে। সেখানে একজন মাস্টারসহ তিনজন দায়িত্ব পালন করেন। আগে থেকে নির্দেশনা পেয়ে তারা সিগন্যাল পরিবর্তন করে ট্রেনগুলো কোন লাইনে যাবে তা ঠিক করেন। সেখানে দায়িত্বে থাকা ট্রেনের মাস্টার ও পয়েন্টম্যান ভুল করে যাত্রীবাহী ট্রেনটি অন্য লাইনে ঢুকিয়ে দেয়। এতে তেলবাহী ট্রেনের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে দুই চালকসহ চারজন আহত হয়েছেন।
এ ঘটনার পর ময়মনসিংহ ও উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। ওই ডাবল লাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে। প্রায় দুই ঘণ্টা পর দুপুর ১২টার দিকে ডাবল লাইনের ডাউন লাইনে দিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। ১২টা ৫০ মিনিটে সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস জয়দেবপুর স্টেশন হয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে। এর কিছু সময় পর একইভাবে একতা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে জয়দেবপুর স্টেশন পঞ্চগড়ের উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে। এখন এক লাইন দিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রাখা হয়েছে।
জয়দেবপুর জংশনের স্টেশন মাস্টার হানিফ মিয়া বলেন, ভুল সিগ্যনাল দেওয়ার কারণে ছোট দেওড়া এলাকায় আবগোমটি স্টেশন মাস্টার হাসেম আলী, পয়েন্টম্যান সাদ্দাম হোসেন ও মোস্তাফিজুর রহমানকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

ইয়াসের খান চৌধুরী বলেন, ধানের শীষে ভোট দিন। আপনাদের সঙ্গে নিয়ে ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলাকে আপনাদের পছন্দমতো গড়ে তুলব। নান্দাইল উপজেলা হবে নারী সমাজ, তরুণ সমাজসহ সব মানুষের জন্যে নিরাপদ।
৫ ঘণ্টা আগে
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এএফএম শামীম আহম্মদ বলেন, “অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে বেপরোয়া আচরণ করছে। তাদের বিরুদ্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি দেওয়া হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে।”
১৮ ঘণ্টা আগে
ওসি জানান, নিহত সাব্বিরসহ আরও ৩-৪ জন চন্দ্রিমা হাউজিংয়ের একটি বাসায় থাকতেন। সকালে যে যার মত কাজে চলে যান। পরে সাব্বিরের রুমের দরজা বন্ধ দেখে ডাকাডাকি করে কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে গলায় ফাঁস অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়।
১৯ ঘণ্টা আগে
অভিযুক্ত এসআই মো. মহিউদ্দিন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) কর্মকর্তা। তিনি বর্তমানে নগরের বোয়ালিয়া থানায় কর্মরত। আগে ছিলেন চন্দ্রিমা থানায়। আসামির সঙ্গে কথোপকথনটি সে সময়ের। তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, “অডিও বিকৃত করে প্রচার করা হয়েছে।”
২১ ঘণ্টা আগে