মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জ সদরে পাঁচ তলা একটি আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে নারী ও শিশুসহ ৪ জন দগ্ধ হয়েছেন। আহতদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদেরকে উদ্ধার করে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে। শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে উদ্ধার তৎপরতায় যোগ দেয় ফায়ার সার্ভিস।
দগ্ধরা হলেন রিজভী আহমেদ রাসেল (৩৫), তার স্ত্রী রোজিনা আক্তার (৩১), তাদের ছেলে রাইয়ান আহমেদ (আড়াই বছর) ও তাদের মা শাহিনা খাতুন (৬০)। এদের মধ্যে শাহিনা খাতুনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। বাকিরা ১০ থেকে ১৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছেন বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
জানা যায়, মুন্সিগঞ্জ সদরে ৫ তলা আবাসিক ভবনের পঞ্চম তলার তিনটি ফ্ল্যাটে এ ঘটনা ঘটে। এগুলো ছিল ভাড়া বাসা। তবে ঘটনার সময় সেখানে কোনো ভাড়াটিয়া ছিল না। বিস্ফোরণে ৩টি ফ্ল্যাটের দরজা-জানালা পুড়ে ছাই হয়ে যায়। সেই সঙ্গে ঘরে থাকা আসবাবপত্রও পুড়ে যায়। দগ্ধদের বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার ছিল না, তাই কী কারণে এ ধরনের বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে তা নিয়ে কৌতূহল তৈরি হয়েছে স্থানীয়দের মধ্যে।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় আধা কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। ভোরে রান্না করার সময় হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। এতে আগুন ধরে যায় ফ্ল্যাটটিতে। পরে ফায়ার সার্ভিস ও আশপাশের লোকজন দ্রুত এগিয়ে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. আবু ইউসুফ জানান, গ্যাস লিকেজ হয়ে বিস্ফোরণে ৪ জন দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধদের উদ্ধার করে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে রয়েছেন। কারণ অনুসন্ধানে তারা কাজ করছেন তারা।
মুন্সিগঞ্জ সদরে পাঁচ তলা একটি আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে নারী ও শিশুসহ ৪ জন দগ্ধ হয়েছেন। আহতদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদেরকে উদ্ধার করে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে। শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে উদ্ধার তৎপরতায় যোগ দেয় ফায়ার সার্ভিস।
দগ্ধরা হলেন রিজভী আহমেদ রাসেল (৩৫), তার স্ত্রী রোজিনা আক্তার (৩১), তাদের ছেলে রাইয়ান আহমেদ (আড়াই বছর) ও তাদের মা শাহিনা খাতুন (৬০)। এদের মধ্যে শাহিনা খাতুনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। বাকিরা ১০ থেকে ১৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছেন বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
জানা যায়, মুন্সিগঞ্জ সদরে ৫ তলা আবাসিক ভবনের পঞ্চম তলার তিনটি ফ্ল্যাটে এ ঘটনা ঘটে। এগুলো ছিল ভাড়া বাসা। তবে ঘটনার সময় সেখানে কোনো ভাড়াটিয়া ছিল না। বিস্ফোরণে ৩টি ফ্ল্যাটের দরজা-জানালা পুড়ে ছাই হয়ে যায়। সেই সঙ্গে ঘরে থাকা আসবাবপত্রও পুড়ে যায়। দগ্ধদের বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার ছিল না, তাই কী কারণে এ ধরনের বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে তা নিয়ে কৌতূহল তৈরি হয়েছে স্থানীয়দের মধ্যে।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় আধা কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। ভোরে রান্না করার সময় হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। এতে আগুন ধরে যায় ফ্ল্যাটটিতে। পরে ফায়ার সার্ভিস ও আশপাশের লোকজন দ্রুত এগিয়ে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. আবু ইউসুফ জানান, গ্যাস লিকেজ হয়ে বিস্ফোরণে ৪ জন দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধদের উদ্ধার করে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে রয়েছেন। কারণ অনুসন্ধানে তারা কাজ করছেন তারা।
আহতদের মধ্যে গুরুতর আহত আব্দুল মজিদ, শুভ হাসান ও তানিমের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাদেরকে সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল এবং অন্যদের জামালগঞ্জ ও জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে মোছা আলী, ইমার হোসেন, নূর আলম ও শাখাওয়াত হোসেন তবারক নামের চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।
১ দিন আগেবৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে নেত্রকোনা শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় জেলা পাবলিক হলে নাগরিক শোকসভা আয়োজক কমিটি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রাবন্ধিক হায়দার জাহান চৌধুরী। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে পরিচালনা করেন সদস্য সচিব মোস্তাফিজুর রহমান ও সদস্য মো. আল
১ দিন আগেওই নেতাদের বিরুদ্ধে কেন সাংগঠনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে হাজির হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নোটিশে।
২ দিন আগে